দেশের বেশ কিছু রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে এবার কি হিন্দুরা সংখ্যালঘু বলে পরিচিত হবে? 
বাঙালি কি স্বভাবত হিংসাপ্রবণ? ভায়োলেন্স ছাড়া বিবাদ নিষ্পত্তি কেন সম্ভব হয় না? 
বিদেশি শত্রু নয়, দেশের সমালোচনার স্বর বন্ধ করার জন্যই পেগাসাস কিনেছিল মোদী সরকার। 
উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে গোটা দেশ, দেশের বাইরেও ভারত নিয়ে আগ্রহী দেশ, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান 
চলমান ইতিহাসের মোড় ঘোরানো কৃষি আন্দোলনে ছেদ টানল সংযুক্ত কিসান মোর্চা। এরপর কী? 
রাজ্যের শিক্ষক মহলের অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন উপস্থিতির হার নিয়ে-বাস্তব চিত্রটা ঠিক কেমন? 
সারা সপ্তাহের গুরুত্বপূর্ণ খবরের বিশ্লেষণ, www.4thPillarWeThePeople.com এর নজরে কী এবং কেন? 
কৃষি আইন প্রণয়ন কিংবা প্রত্যাহার, সংসদে বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন বোধই করল না শাসক দল বিজেপি। 
দেশের প্রধান বিরোধী দলের মান্যতা কংগ্রেসকে দিতে নারাজ তৃণমূল। 
রাজ্যের স্কুলগুলিতে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নেই, উপরন্তু সেই নিয়োগ নিয়ে মারাত্মক দুর্নীতির অভিযোগ। 
ভারতে সর্ববৃহৎ খোলামুখ কয়লাখনি দেউচা পাচামিকে কেন্দ্র করে বাংলা উন্নয়নের স্বপ্ন দেখছে। 
অবশেষে হাত জোড় করে হার মানতে হল নরেন্দ্র মোদীকে। শাসক হিসেবে প্রথম বার। 
প্রকৃত বিরোধী দল বিজেপি যখন কিছুটা হতোদ্যম, তখন রাজ্যপালকেই কি রাজনৈতিক বিরোধিতার দায়িত্ব নিতে হল? 
মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাস, দেউচা সিঙ্গুর হবে না। সত্যিই হবে না তো? 
বিধানসভার ভিতরে সহকর্মীদের সঙ্গে আড্ডায়,সাংবাদিকদের সঙ্গে কথোপকথনে,সর্বত্রই সুব্রত মুখার্জি অনন্য। 
পশ্চিমবঙ্গের চারটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের ফল কোন রাজনৈতিক বার্তা দিচ্ছে? 
প্রায় দেড় বছর পর খুলতে চলেছে স্কুল। হাতে আর মাত্র দু'টো সপ্তাহ। স্কুলগুলো কতটা তৈরি? 
আপনাদের যা কিছু প্রশ্ন, সরাসরি উত্তর, যা কিছু মতামত খোলাখুলি আলোচনা, সঙ্গে সুদীপ্ত সেনগুপ্ত। 
পেগাসাস কাণ্ডে নাগরিকের অধিকার রক্ষার পক্ষে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াল সুপ্রিম কোর্ট। 
হাইকোর্টের নির্দেশ, প্রশাসনিক বিধি ভেঙে পুজোর আড়ম্বরে টেক্কা দেওয়ার প্রতিযোগিতা নেতা মন্ত্রীদের। 
আপনাদের অনেক প্রশ্ন, সরাসরি উত্তর দিচ্ছেন 4thPillarWeThePeople-এর সম্পাদক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত। 
আপনাদের অনেক প্রশ্ন, সরাসরি উত্তর দিচ্ছেন সুদীপ্ত সেনগুপ্ত। 
সন্দেহ হচ্ছে, পেগাসাস নিয়ে মোদী সরকারের অবস্থান হল, কিছুতেই সত্যি কথাটা বলা যাবে না! 
মোদী জমানায় মিডিয়াকে করে কম্মে খেতে হলে সরকারের গোদি অর্থাৎ কোলে বসা হতেই হবে! 
ত্রিপুরার মতো বিজেপি শাসিত রাজ্যে রাজনৈতিক হিংসায় কোথায় সিবিআই? 
সিপিএমের দলীয় অফিস আক্রান্ত, আগুন মুখপত্রের দফতরে। হঠাৎ কেন অগ্নিগর্ভ ত্রিপুরা? 
এত ব্যর্থতা সত্ত্বেও খাঁচাবন্দি তোতাই এবার সব সত্য উদঘাটন করবে? 
দেশভাগের যন্ত্রণা কি উদযাপনের বিষয়? কেন্দ্রীয় সরকারের হঠাৎ কেন এই ইতিহাস প্রীতি? 
নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য সংসদকে ব্যবহার করছে শাসক। তবে কি ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রের দিন অস্তগত? 
সংসদীয় গণতন্ত্রে বলা হয় বিরোধীরাই হাউসের প্রধান, অথচ এখন সংসদে বিরোধীদের বলতেই দিচ্ছে না শাসক। 
সংসদের চলতি অধিবেশনে বিরোধীরা এককাট্টা, বিরোধী বৈঠকে রাহল, এবার কি কংগ্রেসের নেতৃত্বেও তিনি? 
বাংলার যুদ্ধ শেষ, খেলা এবার দিল্লিতে। বিজেপি বিরোধী জোট গড়ার কাজে সপ্তাহভর রাজধানীতে মমতা। 
মাধ্যমিক এবং একাদশে মিনিমাম নম্বর পেয়ে পাশ করলে সংসদের ফর্মুলায় উচ্চ মাধ্যমিকে ফেল! 
শুধু দানিশ সিদ্দিকি নন, তালিবানি আফগানিস্থানে কোন পরিস্থিতিতে কাজ করেন সাংবাদিকরা? 
কেন্দ্র-রাজ্য সর্বস্তরেই কি মানবাধিকার কমিশন এখন সরকারের একটি দফতর? 
ব্রিটিশ আমলে মহাত্মা গান্ধীকে যে আইনে বন্দি করা হত, আজও কি তার প্রয়োজন আছে? 
উত্তরপ্রদেশ সরকারের নতুন জনসংখ্যা নীতিতে নারীর ক্ষমতায়ন কি উপেক্ষিত? 
আফগান মুলুকে তালিবান ইন, আমেরিকা আউট। অদূর ভবিষ্যতে কী হতে চলেছে সেখানে? 
বাঙালি সারাদিন টিভির সামনে কোপা আর ইউরোর ফুটবলে মত্ত। কিন্তু ভারতীয় ফুটবলে বাঙালি ফুটবলার কোথায়? 
সেন্সর বোর্ডের উপরে সুপার সেন্সরশিপ? চলচ্চিত্রেও সরকারের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার কৌশল? 
বিজেমূল নিয়ে ভুল স্বাকারের পর প্রতিষ্ঠানবিরোধী বাম রাজনীতির পরিসরটা কি ফিরে পেতে পারে তারা? 
দমনমূলক UAPA আইনের ব্যবহারই হচ্ছে বিনা বিচারে সরকার বিরোধীদের আটকে রাখার জন্য। 
পড়াশোনা গোল্লায় যাক, শিক্ষক নিয়োগের ব্যবসা চলবে - এটাই বাংলার ভবিতব্য? 
গণতন্ত্র মানে প্রশ্ন করা। আজকের মিডিয়া কি প্রশ্ন করতে ভুলে গেছে? 
পকেটে থাকা ভোটার না হলে কি নাগরিকের কথা কোনও সরকার ভাববে না? 
রাজ্যের নির্বাচন সংক্রান্ত সমস্ত মামলা হাইকোর্টের যে বিচারপতির এজলাসে তাঁর প্রতি অনাস্থা শাসকদলের। 
প্রায় দু'বছর পর কাশ্মীরের নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসলেন প্রধানমন্ত্রী, কী হতে যাচ্ছে কাশ্মীরে? 
ইন্দিরা গান্ধীর আমলে 1975 সালের জরুরি অবস্থার সঙ্গে কতটা তুলনীয় এখনকার পরিস্থিতি? 
বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য সত্যাগ্রহ করে কারাবরণ করেছিলেন বলে মোদীর দাবি।কী অভিযোগে জেলে ছিলেন তিনি? 
আবার পশ্চিমবঙ্গ ভাগ করে ছোট রাজ্যের দাবি উঠছে। বাংলার মানুষ কী চায়? 
সেই কালিদাসের যুগ থেকেই বর্ষা কবিদের প্রেরণা। নিতান্ত অকবি বাঙালিও বর্ষায় যেন কিঞ্চিৎ বিহ্বল হয়। 
আগেকার অন্য পরীক্ষার নম্বর দিয়ে মূল্যায়নের ভিত্তিতে কীভাবে উচ্চতর শিক্ষায় ভর্তি হবে? 
পিঁজরা তোড় আন্দোলনে তিনজনের জামিন সরকারি স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে নাগরিক অধিকারের সাংবিধানিক স্বীকৃতি। 
ভোটের ফল বেরোনোর প্রায় দেড় মাস পরেও বাংলার ফলাফলের ধাক্কা সামলাতে নাজেহাল বিজেপি। 
প্রায় চার বছর পরে আবার তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে এলেন দলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মুকুল রায়। এরপর কী? 
বিয়ে প্রেমের গালগল্প ছাড়া বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি নুসরত জাহানের অবদান কী? 
কেন্দ্রীয় শাসকের প্ররোচনায় সোশাল মিডিয়ায় দেশপ্রেম এখন শত্রুদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধের বীরগাথা। 
জনমতের চাপে কোভিডের টিকা নিয়ে অযৌক্তিক স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে বাধ্য হল মোদী সরকার। 
নিপীড়নমূলক আইনের বিরুদ্ধে জনমত প্রভাবিত করে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকেও: বিচারপতি অশোক গাঙ্গুলি 
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা হওয়া নিয়ে এখনও বিভ্রান্তি ও অনিশ্চয়তা। কীভাবে হবে মূল্যায়ন? 
মিথ্যা প্রচার, কুসংস্কারের সাঁড়াশি চাপে আজ বিপর্যস্ত বিজ্ঞানসম্মত ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসা পদ্ধতি। 
সরকারের সমালোচনা করলে, এমনকী গরুর অযত্ন করলেও নাকি রাষ্ট্রদ্রোহ! 
এবারের ঘূর্ণিঝড় ইয়াস নিয়ে যত না আলোচনা তার চেয়েও বেশি ঝড় কভার করতে যাওয়া সাংবাদিকদের নিয়ে 
খাঁচার তোতাপাখি সিবিআই কি মালিকের হুকুম মানতে গিয়ে আইন ভাঙছে? 
মহামারী পরিস্থিতিতেও কেন্দ্র-রাজ্য দুই সরকারের ক্ষমতার টানাপোড়েন। রাজ্যে কি এখন দু'টি সরকার চলছে? 
5 বছরের পুরনো নারদ মামলা নিয়ে হঠাৎ সক্রিয় সিবিআই। দুর্নীতি নিয়ে এই রাজনীতির পিছনে আসল খেলাটা কী? 
কোভিডের টিকা নিয়ে বিভ্রান্তি চরমে। কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজ পিছিয়ে দেওয়া কি সত্যিই বিজ্ঞানসম্মত? 
বাংলার নির্বাচনে স্বপ্নভঙ্গের যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে বিজেপির কি মাথাটাই গেল? 
সংবিধান অনুসারে আইন-শৃঙ্খলা রাজ্যের এক্তিয়ারে পড়ে। বাংলায় কি এখন সংবিধানের শাসন চলছে না? 
ভোট-পরবর্তী রাজনৈতিক হিংসাকে সাম্প্রদায়িক রঙে রাঙিয়ে বাজার গরম করছে বিজেপি। 
ভোটের ফল থেকেই স্পষ্ট, মানুষ বিজেপির সাম্প্রদায়িক রাজনীতির থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। 
বিজেপির আধিপত্যবাদী, বিভাজনকেন্দ্রিক এবং পুরুষতান্ত্রিক রাজনীতির বিরুদ্ধে দ্বিধাহীন রায় দিল বাংলা। 
দেশের করোনা পরিস্থিতিকে জাতীয় বিপর্যয় বলছে শীর্ষ আদালত, আর সরকার প্রধানমন্ত্রীর বন্দনা করে যাচ্ছে। 
কোভিড মোকাবিলায় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকায় সরব মাদ্রাজ হাইকোর্ট। কত প্রাণ যাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায়? 
সবাই জানত করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসবে এবং সেটা আরও মারাত্মক হবে। তবু কেউ সচেতন হল না। 
করোনা পরিস্থিতি যখন সবচেয়ে ভয়াবহ, তখনই হাত গুটিয়ে নিল নরেন্দ্র মোদীর সরকার। 
পশ্চিমবঙ্গে এবারের ভোটে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে অজস্র প্রশ্ন। 
করোনা দ্বিতীয় ধাক্কায় ভয়াবহ অবস্থা এখন দেশে। কিন্তু ভোটের জন্য কত মূল্য দিতে হবে সাধারণ মানুষকে? 
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন ছাড়াও বাঙালি বনাম অবাঙালি, নারী এবং পুরুষ বিভাজনও এবারের ভোটে সক্রিয়। 
নির্বাচনী বন্ডোর মাধ্যমে বেসরকারি সংস্থা গোপনে রাজনৈতিক দলকে টাকা জোগাচ্ছে। 
নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা সত্ত্বেও রক্তাক্ত নির্বাচন। কোথায় গেল নির্ভয়ে ভোট দানের ব্যবস্থা? 
রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে মানুষকে পাইয়ে দেওয়ার প্রতিযোগিতাই কি জনগণের মঙ্গল কল্যাণের পথ? 
দুই রাজ্যে এবার বিধানসভা ভোটে বিজেপির মুখে কোথায় নাগরিকত্ব প্রসঙ্গ? 