একের পর এক অতি তুচ্ছ সাধারণ ঘটনায় সন্ত্রাসবাদ দমন এবং দেশদ্রোহ বিরোধী আইনের প্রয়োগ করে চলেছে সরকার। পিঁজরা তোড় আন্দোলনের তিনজনের জামিন দেখিয়ে দিল সরকারের স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে নাগরিকের অধিকার সংবিধানে স্বীকৃত। লড়াই কি এবার আরও জোরদার হবে? এই নিয়েই গত 17 জুন (বৃহস্পতিবার) 4thPillarWeThePeople.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আইনজীবী অরুণাভ ঘোষ এবং সাংবাদিক রজত রায় ও গৌতম লাহিড়ী উপস্থিত ছিলেন।
1) UAPA আইন বিজেপি সরকার বিরোধী কণ্ঠ রোধ করতে যেখানে পারছে সেখানে ব্যবহার করছে। এর ফলে কিন্তু এই সরকার নিজের কবর নিজেই খুঁড়ছে।
2) ক'দিন আগে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভারতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে এবং শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের অধিকার ভারত সরকার দিয়ে থাকে। কিন্তু সেটা তাঁদের কার্যকলাপে মনে হচ্ছে না।
3) সরকারের সব থেকে বড় হাতিয়ার তার আইন এবং আইন রক্ষকরা। তাই এরা সবসময় চান এমন একটা আইন থাকুক, যেখানে অপরাধ প্রমাণ করার আগেই অভিযুক্ত অপরাধ করুক বা না করুক সহজেই তাকে বন্দি বানিয়ে রাখা যায়। UAPA তেমনই একটি আইন। তাই তাকে কালাকানুন বলা হয়।
4) বর্তমানে বিচারব্যবস্থার মধ্যে কিছু পসিটিভিটি দেখা যাচ্ছে, যা আশার আলো জাগাচ্ছে আবার অনেকের মনে। কিন্তু এখনও দেশে এমন অনেক মামলা ঝুলে আছে যার সমাধান আজও হয়নি, এবং সমাধান হওয়ার কোনও লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। তবে আশার কথা এই যে, আগামীদিনে মানুষের মধ্যে থেকে আন্দোলনের মাধ্যমে যদি এই নিয়ে আরও দাবি ওঠে, এবং সেগুলো বাড়তে থাকে, তাহলে ক্লাস অ্যাক্ট হবে। প্রতিবাদী আইনজীবীরা মাঠে নামবেন এবং লড়াইগুলো লড়বেন। এভাবেই জিনিসগুলো ছড়াবে এবং অসংখ্য যে অমীমাংসিত মামলা আছে, যেখানে মানুষদের, সমাজকর্মীদের বিনা কারণে আটকে রাখা হয়েছে, সেই মামলাগুলোর সমাধান হবে এবং তাঁরা বিচার পাবেন।
5) পাবলিক প্রসিকিউটররা যা বলেন বিচারে তাই প্রতিফলিত হয়। আমাদের দেশে বিচার করে জামিন দেওয়া হয় না। অর্থের বিনিময়ে তা বিক্রি হয়।
দেশের প্রধান বিরোধী দলের মান্যতা কংগ্রেসকে দিতে নারাজ তৃণমূল।
পড়াশোনা গোল্লায় যাক, শিক্ষক নিয়োগের ব্যবসা চলবে - এটাই বাংলার ভবিতব্য?
সেই কালিদাসের যুগ থেকেই বর্ষা কবিদের প্রেরণা। নিতান্ত অকবি বাঙালিও বর্ষায় যেন কিঞ্চিৎ বিহ্বল হয়।
পশ্চিমবঙ্গের চারটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের ফল কোন রাজনৈতিক বার্তা দিচ্ছে?
বিধানসভার ভিতরে সহকর্মীদের সঙ্গে আড্ডায়,সাংবাদিকদের সঙ্গে কথোপকথনে,সর্বত্রই সুব্রত মুখার্জি অনন্য।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য সত্যাগ্রহ করে কারাবরণ করেছিলেন বলে মোদীর দাবি।কী অভিযোগে জেলে ছিলেন তিনি?