মোদী জমানায় মিডিয়াকে করে কম্মে খেতে হলে সরকারের গোদি অর্থাৎ কোলে বসা হতেই হবে! স্বাধীনভাবে কথা বললেই সরকারের বিষ নজর। নিউজক্লিক এবং নিউজলন্ড্রির মতো পোর্টাল কি কাজই করতে পারবে না? এ কি অঘোষিত জরুরি অবস্থা যে সরকারের সমালোচনা নিষিদ্ধ? এই বিষয়ে 4thpillarwethepeople.com গত 12 সেপ্টেম্বর (রবিবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক রজত রায়, গৌতম লাহিড়ী এবং পরঞ্জয় গুহঠাকুরতা উপস্থিত ছিলেন।
1) শাসকের বিরুদ্ধে সরব হলেই রাষ্ট্রের কোপ নেমে আসছে সংবাদমাধ্যমের ওপর।
2) শাসক অনুগত এবং শাসক বিরোধী সংবাদমাধ্যমের মধ্যে এইরকম একটা বিভাজন ঘটাতে সক্ষম হয়েছে শাসক শিবির।
3) বিভিন্ন রাজ্যে প্রায় প্রতিটি আমলেই সংবাদমাধ্যম সরকারের রোষানলে পড়েছে। কংগ্রেস আমলে জরুরি অবস্থায় সময় সংবাদমাধ্যমের যেভাবে কন্ঠরোধ করা হয়েছিল, এখনও তেমনই করা হচ্ছে।
4) সাংবাদিকদেরও এই বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে৷ সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে একশ্রেণীর সংবাদমাধ্যম প্রধান অন্তরায়।
5) ভয় দেখিয়ে খুব বেশিদিন সংবাদমাধ্যমের কন্ঠরোধ করা যাবে না। আগের শাসকরা পারেননি, এই শাসকরাও পারবেন না।
দুর্নীতিমুক্ত আদর্শবাদী রাজনীতি করি বলে বুক ঠুকে বলার দম কতজন বিরোধী নেতার আছে?
সমবায় গুলির নিয়ন্ত্রণ রাজ্যের হাত থেকে কেড়ে, মন্ত্রী হিসেবে এবার কেরামতি দেখাবেন অমিত শাহ?
সংসদের চলতি অধিবেশনে বিরোধীরা এককাট্টা, বিরোধী বৈঠকে রাহল, এবার কি কংগ্রেসের নেতৃত্বেও তিনি?
প্রায় চার বছর পরে আবার তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে এলেন দলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মুকুল রায়। এরপর কী?
রাজ্যের স্কুলগুলিতে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নেই, উপরন্তু সেই নিয়োগ নিয়ে মারাত্মক দুর্নীতির অভিযোগ।
গণতন্ত্র মানে প্রশ্ন করা। আজকের মিডিয়া কি প্রশ্ন করতে ভুলে গেছে?