একে রাজ্যের স্কুলগুলিতে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নেই, উপরন্তু সেই নিয়োগ নিয়ে মারাত্মক দুর্নীতির অভিযোগ। এই অভিযোগের সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। যাঁরা কাজ পেলেন আর যাঁরা পেলেন না, সবটা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত, সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র এবং এসএসসি যুবছাত্র মঞ্চের সভাপতি মইদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
1) এসএসসিতে যে কটা নিয়োগ হয়েছে সাম্প্রতিক অতীতে সব কটার ক্ষেত্রেই সিবিআই তদন্ত হওয়া উচিত বলেই মনে করি। যদিও এর ফলে কোনও সুরাহা হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ থেকে যাচ্ছে অনেকের মনেই।
2) এমন অনেক প্রার্থী চাকরি পেয়েছে যাঁদের নাম মেরিট লিস্টে অনেক পিছনের দিকে ছিল। এটা কী করে সম্ভব?
3) যে শিক্ষকরা স্বচ্ছ নিয়োগ, ইত্যাদির দাবি নিয়ে পথে নেমেছেন তাঁরা কোনও রাজনৈতিক দলের নয়, তাঁদের মঞ্চটি অরাজনৈতিক। কিন্তু যাঁরা এই মঞ্চটি কে রাজনৈতিক মঞ্চ বলছেন তাঁরা আসলে পুরো ঘটনাটাকে সাপোর্ট করছেন এবং শিক্ষকদের দাবিকে অবমাননা করছেন।
4) মিডিয়া কেন এত জোরদার এক আন্দোলনকে প্রকাশ্যে সেভাবে আনছে না? সরকারের ত্রুটিবিচ্যুতি নিয়ে কেন সরব হচ্ছে না? আদর্শকতভাবে কেন কাজ করছে না?
5) গত দশ বছরে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে স্বচ্ছভাবে নিয়োগ সম্ভব হয়নি আদালতকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে।
6) যারা অনশন করছেন তারা কোর্টের কাছে অনুমতি পেলেও সরকার প্রশাসন কেন সহযোগিতা করছে না?
7) সরকারী সব নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যে দুর্নীতি চলছে এটা জেনেও মুখ্যমন্ত্রী কেন নিশ্চুপ?
নিপীড়নমূলক আইনের বিরুদ্ধে জনমত প্রভাবিত করে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকেও: বিচারপতি অশোক গাঙ্গুলি
সুষ্ঠু এবং অবাধ ভোট করানো হবে কথা দিয়েও বারবার কেন তা রাখা যাচ্ছে না?
বিধানসভার ভিতরে সহকর্মীদের সঙ্গে আড্ডায়,সাংবাদিকদের সঙ্গে কথোপকথনে,সর্বত্রই সুব্রত মুখার্জি অনন্য।
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন তৈরি করার মতো মিডিয়া ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান আমরা তৈরি করতে পারছি তো?
নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য সংসদকে ব্যবহার করছে শাসক। তবে কি ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রের দিন অস্তগত?
সন্দেহ হচ্ছে, পেগাসাস নিয়ে মোদী সরকারের অবস্থান হল, কিছুতেই সত্যি কথাটা বলা যাবে না!