সমকালীন রাষ্ট্রীয় বিরোধী নেতা ও দলীয় নেতাদের পদ্ম সম্মান দেওয়ার তাৎপর্যতা এবং ভবিষ্যতে পশ্চিমবঙ্গে ঘাসফুল সম্মান চালু হবে কিনা, পদ্মফুল ও ঘাসফুল পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী হবে কিনা এই বিষয়ে সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ী, শুভাশিস মৈত্র এবং রজত রায়।
1) পদ্মসম্মান পুরোপুরি রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহৃত।জনগণের পরিষেবা এই বিভাগে পুরস্কার পাওয়া রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়।
3) বিরোধী দলের মধ্যে ফাটল সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই এই পদ্ম-সম্মান প্রদান।
4) অতীতে উদার মনে বিরোধী শিবিরের যোগ্য ব্যক্তিত্বদের দেওয়া হলেও 2014-র পর শাসকদলের পৃষ্ঠপোষকরাই সম্মানিত হচ্ছেন।
5) বর্তমান সরকার নিজেদের লাভ লোকসানের হিসাবে যারা তাদের হয়ে জনমনে প্রভাব ফেলতে পারে এরকম ব্যক্তিদের সম্মানিত করেছে। সাধারণ মানুষকে এই সম্মান প্রদানে যে তাদের ভোট ব্যাঙ্ক ভরেনি বা ভরবে না, এই হিসেব করেই নাম নির্বাচিত করা হয়েছে।
6) নতুন প্রজন্মকে তাঁদের কাজে উৎসাহিত করার জন্য এই সম্মান জরুরি।
7) সম্মান ফেরানোর একটা ট্রেন্ড বাঙালিদের রয়েছে।
8) সংবিধানের ধারায় বলা আছে যে রাষ্ট্র কোনও ব্যক্তিকে শিক্ষাগত উপাধি ছাড়া অন্য কোনও উপাধি দিতে পারবে না।
9) রাষ্ট্রের সম্মান প্রদানের ওপর শিল্পীর স্বীকৃতি নির্ভর করে না, তবে এতে শিল্পীর শিল্পকর্ম উজ্জীবিত হয়।
10) এভাবে নিজেদের এত প্রচার করলে প্রধানমন্ত্রী হয়তো ভবিষ্যতে ভারতরত্নে নিজেকেই ভূষিত করবে।
দেড়শো বছরের প্রাচীন দমনমূলক সিডিশন আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রশ্ন তুলে আইনের প্রয়োগ বন্ধ রাখতে বলল।
উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে গোটা দেশ, দেশের বাইরেও ভারত নিয়ে আগ্রহী দেশ, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান
পশ্চিমবঙ্গের চারটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের ফল কোন রাজনৈতিক বার্তা দিচ্ছে?
ভোটের ফল বেরোনোর প্রায় দেড় মাস পরেও বাংলার ফলাফলের ধাক্কা সামলাতে নাজেহাল বিজেপি।
ভারতের ঘরের পাশেই চূড়ান্ত মৌলবাদী তালিবানের শাসন। কী প্রভাব পড়বে আমাদের দেশে ও দেশের বাইরে?
মাধ্যমিক এবং একাদশে মিনিমাম নম্বর পেয়ে পাশ করলে সংসদের ফর্মুলায় উচ্চ মাধ্যমিকে ফেল!