বিরোধীদের দমন করতে কেন্দ্রীয় সরকারি এজেন্সির ব্যবহারের বিরুদ্ধে সরব মুখ্যমন্ত্রী মমতা। অ-বিজেপি রাজ্যগুলির সঙ্ঘবদ্ধ হওয়ার আহ্বান স্বাগত। কিন্তু দুর্নীতিমুক্ত আদর্শবাদী রাজনীতি করি বলে বুক ঠুকে বলার দম কতজন বিরোধী নেতার আছে? কাঁচের ঘরে বসে অন্যের দিকে ঢিল ছোড়া হচ্ছে না তো?
কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ফতোয়া জারির ফলে সম্প্রচার বন্ধ হয়ে গিয়েছিল মালায়ালাম টিভি চ্যানেল মিডিয়া ওয়ান-এর। জাতীয় নিরাপত্তার নামে বন্ধ খামে জমা দেওয়া সরকারি নথি দেখে এবং চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে তা না জানিয়েই ফতোয়ার পক্ষে রায় দিয়েছিল কেরালা হাই কোর্ট। সেই রায় স্থগিত করে সুপ্রিম কোর্ট বলল বন্ধ খামে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বিচারের পক্ষপাতী নয় তারা। ন্যায়বিচারের স্বাভাবিক নীতি মর্যাদা পেল সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে। সমস্ত নথি অভিযুক্ত চ্যানেলকে দেখানোর নির্দেশ।
এতদিন পশ্চিমবঙ্গের একটা সুনাম ছিল যে এখানে নাকি আইনশৃঙ্খলা সঠিক ভাবে বজায় রাখা হয়। কিন্তু আনিস খান থেকে তপন কান্দু, একের পর এক এই ধরনের ঘটনা তো সম্পূর্ন অন্য কথা বলছে। বিজেপি শাসিত উত্তর প্রদেশ, ত্রিপুরার থেকে বাংলা কোথায় আলাদা বর্তমানে? পুলিশের দিকে একের পর এক ঘটনার জন্য আঙুল উঠছে। এর ফলে মানুষ পুলিশ, প্রশাসনের উপর থেকে আস্থা হারাচ্ছে। এটা ফিরিয়ে আনার দায়ও কিন্তু পুলিশ এবং প্রশাসনের।
2019 সালের লোকসভা নির্বাচন এবং আরও নয়টি বিধানসভা নির্বাচনে ফেসবুকে পাঁচ লক্ষ রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে বিজেপিকে সস্তা দরে বেনামে বিজ্ঞাপনের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। বিরোধীরা বেনামী বিজ্ঞাপন দেওয়ার চেষ্টা করলে নীতির দোহাই দিয়ে আটকেছে ফেসবুক। খবরের কাগজ আর টিভিতে বেনামে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ হলেও সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে চোখ বন্ধ করে থেকেছে নির্বাচন কমিশন।
একের পর এক ভোট বিপর্যয়ের পরেও দেশে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের হুঁশ ফেরার লক্ষণ নেই। সেই গান্ধী পরিবারের সরে যাওয়ার হুমকি, আর দলের মধ্যে যাবতীয় সংস্কার ভাবনার সমাপ্তি। জো হুজুর মোসাহেবের দল অচলায়তনে ঝাঁকুনি দিতে দেবে না কিছুতেই। কংগ্রেসের দৈন্যদশা যত দীর্ঘ হবে, বিজেপির ততই সুখের সময়।
সারা সপ্তাহের খবরের স্বাধীন বিশ্লেষণ। যুক্তিবাদের প্রখর আলোয় খবরের পোস্টমর্টেম। শুধুই সুদীপ্ত 15 নানান বিষয় নিয়ে আলোচনা করলেন সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
সমকালীন রাষ্ট্রীয় বিরোধী নেতা ও দলীয় নেতাদের পদ্ম সম্মান দেওয়ার তাৎপর্যতা এবং ভবিষ্যতে পশ্চিমবঙ্গে ঘাসফুল সম্মান চালু হবে কিনা, পদ্মফুল ও ঘাসফুল পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী হবে?
সাধারণতন্ত্র দিবসে সবল রাষ্ট্রশক্তির প্রদর্শনে মুগ্ধ নাগরিক। বর্তমান শাসক নাগরিকের কর্তব্য বারবার স্মরণ করায়, নাগরিকের অধিকার নিয়ে বাড়াবাড়ি তার মতে দুর্বল করেছে দেশকে। সংবিধান প্রণেতারা কিন্তু নাগরিকের অধিকারকেই সবার উপরে স্থান দিয়েছিলেন, বাহুবলকে শক্তি মনে করেননি। বর্তমান ভাবধারা সংবিধানের মূল ভাবনার বিপরীতমুখী।
উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে গোটা দেশ, দেশের বাইরেও ভারত নিয়ে আগ্রহী দেশ, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান। শাসকদলই কি ক্ষমতায় থাকবে, নাকি উওরপ্রদেশের মানুষ বেছে নেবে নতুন শাসক?
সুষ্ঠু এবং অবাধ ভোট করানো হবে কথা দিয়েও বারবার কেন তা রাখা যাচ্ছে না? অতীত থেকে বর্তমান, নির্বাচনের দিন বিরোধী দলের কর্মীদের উপর অত্যাচার, ছাপ্পা ভোট দেওয়ার প্রথায় আজও বদল এল না বাংলায়। অন্যান্য রাজ্য যা করতে পারে আমরা কেন পারি না? কবে থামবে ভোটের নামে এই প্রহসন এবং কুসংস্কৃতি?
চলমান ইতিহাসের মোড় ঘোরানো কৃষি আন্দোলনে ছেদ টানল সংযুক্ত কিসান মোর্চা। রাজধানীর সীমানায় কৃষকদের আন্দোলনে নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে নরেন্দ্র মোদী সরকার। তিন কৃষি আইনে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার হয়েছে। আন্দোলনরত কৃষকের মৃত্যুর ক্ষতিপূরণ এবং ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বিষয়ে দাবির নিষ্পত্তি হয়নি। এরপর কী?
ড় বছর পর বন্ধ থাকার পর নবম থেকে দ্বাদ্বশ শ্রেণী পর্যন্ত স্কুল চালু হল। রাজ্যের বিভিন্ন শিক্ষক মহলের অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন উপস্থিতির হার নিয়ে-বাস্তব চিত্রটা ঠিক কেমন? সরকারের দিক থেকে বা সংগঠিতভাবে কী কী প্রতিকার করা হচ্ছে?
কৃষি আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল সংসদীয় পদ্ধতি অমান্য করে, বিরোধীদের দাবি সত্ত্বেও ভোটাভুটি না করে। প্রত্যাহারের সময়েও একই রকমভাবে আলোচনা এড়িয়ে গেল সরকার। যেন প্রধানমন্ত্রীর ভাবনাই আইন, সংসদ বাহুল্য মাত্র। তাহলে কীসের ভরসায় আন্দোলনের ময়দান ছেড়ে ঘরে ফিরে যাবেন কৃষকরা?
কংগ্রেসকে আর সারা দেশে প্রধান বিরোধী দলের মান্যতা দিতে নারাজ তৃণমূল। বরং কংগ্রেসকে হটিয়ে সেই জায়গা নেওয়ার নির্দিষ্ট লক্ষে কাজ করছে তারা। তৃণমূলের দিল্লি দখলের স্বপ্ন সফল হওয়ার সম্ভাবনা কতটা?
দেশের প্রধান বিরোধী দলের মান্যতা কংগ্রেসকে দিতে নারাজ তৃণমূল। কংগ্রেসকে সরিয়ে সেই জায়গা নেওয়ার নির্দিষ্ট লক্ষে কাজ করছে তারা। তৃণমূলের দিল্লি দখলের স্বপ্ন সফল হওয়ার সম্ভাবনা কতটা? এই বিষয়ে 29 নভেম্বর (সোমবার) 4thpillarwethepeople.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়, শিখা মুখার্জি এবং শুভাশিস মৈত্র।
একে রাজ্যের স্কুলগুলিতে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নেই, উপরন্তু সেই নিয়োগ নিয়ে মারাত্মক দুর্নীতির অভিযোগ। এই অভিযোগের সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। যাঁরা কাজ পেলেন আর যাঁরা পেলেন না, সবটা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।
ভারতে সর্ববৃহৎ খোলামুখ কয়লাখনি দেউচা পাচামিকে কেন্দ্র করে বাংলা উন্নয়নের স্বপ্ন দেখছে। এই কয়লাখনির কতখানি প্রয়োজনীয়তা বা আদৌ বাংলার কতটা উন্নয়ন হবে?
অবশেষে হাত জোড় করে হার মানতে হল নরেন্দ্র মোদীকে। শাসক হিসেবে প্রথম বার। এক বছর আগে যে দাবিতে কৃষকরা আন্দোলন শুরু করেছিলেন, অক্ষরে অক্ষরে তা মানতে হল সরকারকে। নিঃশর্তে প্রত্যাহার তিনটি কৃষি আইনই।
বেঙ্গল বিজনেস সামিটের উদ্দেশ্য বাইরে থেকে রাজ্যে বিনিয়োগ আনা। সেখানে রাজ্যের যথাসম্ভব উজ্জ্বল চিত্র তুলে ধরার চেষ্টায় বাদ সাধছেন খোদ রাজ্যপাল, যার নামে রাজ্যের শাসন চলে! প্রকৃত বিরোধী দল বিজেপি যখন কিছুটা হতোদ্যম, তখন রাজ্যপালকেই কি রাজনৈতিক বিরোধিতার দায়িত্ব নিতে হল?
সিঙ্গুর নন্দীগ্রামকে কেন্দ্র করে ক্ষমতায় আসা 10 বছর পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বড় আকারের জমি অধিগ্রহণ করতেই হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাস, দেউচা সিঙ্গুর হবে না। সত্যিই হবে না তো?
বাংলার রাজনীতিতে এক অনন্য বর্ণময় চরিত্র সুব্রত মুখার্জি। বিধানসভার ভিতরে, সহকর্মীদের সঙ্গে আড্ডায়, সাংবাদিকদের সঙ্গে কথোপকথনে, সর্বত্রই তিনি অনন্য। সুব্রত মুখার্জির স্মৃতিচারণে সুদীপ্ত সেনগুপ্ত সহ তাঁকে খুব কাছ থেকে দেখা সাংবাদিকরা।
পশ্চিমবঙ্গের চারটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের ফল কোন রাজনৈতিক বার্তা দিচ্ছে? তৃণমূল কংগ্রেস যখন রাজ্যের বাইরে দেশের অন্যত্র নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে, তখন তার উপর কী প্রভাব পড়বে এই ফলাফলের?
প্রায় দেড় বছর পর খুলতে চলেছে স্কুল। হাতে আর মাত্র দু'টো সপ্তাহ। স্কুলগুলো কতটা তৈরি? কোভিড বিধি মেনে ক্লাস করানো বাস্তবে কতটা সম্ভব? স্কুলগুলো কী কী প্রস্তুতি নিচ্ছে? সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় প্রধান শিক্ষক সংগঠনের চন্দন মাইতি, সরকারি স্কুল শিক্ষক সমিতির সৌগত বসু এবং সাখাওয়াত মেমোরিয়াল গার্লস হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা পাপিয়া নাগ।
কোনটা খবর কোনটা নয়? খবরের মধ্যে কোনটা ভুল কোনটা ঠিক? খবরের পিছনে আরও কোন খবর? আপনাদের যা কিছু প্রশ্ন, সরাসরি উত্তর, যা কিছু মতামত খোলাখুলি আলোচনা, সঙ্গে 4thPillarWeThePeople সম্পাদক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত। প্রতি শনিবার রাত আটটায়।
পেগাসাস কাণ্ডে নাগরিকের অধিকার রক্ষার পক্ষে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াল সুপ্রিম কোর্ট। জাতীয় নিরাপত্তার নামে সরকার যা খুশি তাই করতে পারে না, বললেন প্রধান বিচারপতি। বিচার ব্যবস্থার ওপর মানুষের আস্থা যখন ক্রমশ কমে আসছিল তখনই সুপ্রিম কোর্টের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় এই ধরনের রায়ের ফলে। এরপর কী?
স্কুল খুলে উঁচু ক্লাসের ক্লাস শুরু হতে চলছে পশ্চিমবঙ্গে। ছোটদের লেখাপড়ার কী হবে? স্কুল খুলুক বা না খুলুক, প্রাইমারির বাচ্চারা কোথায় যাবে? এখনও পর্যন্ত সরকারের তরফে এ বিষয়ে উচ্চবাচ্য নেই। শিক্ষা মানে কি শুধু পরীক্ষা পাস?
পুজোর সময় বাংলাদেশ ঘৃণ্য সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনায় সে দেশের সরকার ও নাগরিক সমাজের প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত সদর্থক। তুলনায় ভারতে সমস্ত মহল থেকে দায়িত্বশীল বক্তব্য ও আচরণ কিন্তু দেখা যায়নি, যদিও সরকার বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকায় সন্তুষ্ট। আজ বাংলাদেশে যা ভাবছে, কাল কি ভারত তা ভাববে?
হাইকোর্টের নির্দেশ, প্রশাসনের বিধি ভঙ্গ করে পুজোর আড়ম্বরে টেক্কা দেওয়ার প্রতিযোগিতা নেতা মন্ত্রীদের মধ্যে। করোনা বিধি ভাঙার দায় তারা চাপিয়ে দিচ্ছেন সাধারণ মানুষের উপর। পুজোর নামে এ কী অনাচার?
কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদের নয়া ধারা: বেছে বেছে ভিন্ন রাজ্য থেকে আসা অমুসলিম নিরস্ত্র সাধারণ মানুষদের হত্যা করা হচ্ছে। চার দশক আগে পা ঞ্জাবে এভাবেই ধর্ম এবং জাতি পরিচয় দেখে বেছে বেছে সাধারণ মানুষকে হত্যা করত খালিস্তানি উগ্রপন্থীরা। এবারের কাশ্মীর সেই সময়কার পাঞ্জাবকে স্মরণ করাচ্ছে। মনে পড়ছে সেই সন্ত্রাসবাদ দমনের জন্য কী ভয়ঙ্কর মূল্য দিতে হয়েছিল ভারতীয় সমাজ ও রাষ্ট্রকে!
কোনটা খবর কোনটা নয়? খবরের মধ্যে কোনটা ভুল কোনটা ঠিক? কোনটাই বা ইচ্ছে করে ভুল? আপনাদের অনেক প্রশ্ন, সরাসরি উত্তর দিচ্ছেন 4thPillarWeThePeople-এর সম্পাদক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
কোনটা খবর কোনটা নয়? খবরের মধ্যে কোনটা ভুল কোনটা ঠিক? কোনটাই বা ইচ্ছে করে ভুল? আপনাদের অনেক প্রশ্ন, সরাসরি উত্তর দিচ্ছেন সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
উত্তরপ্রদেশে নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে কৃষক আন্দোলন দমনে ক্রমশ আরও নির্মম হচ্ছে সরকার। স্বতঃস্ফূর্ত কৃষক আন্দোলন দমন করতে কোনও পথই বাদ নেই। সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপের সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে।
ব্যক্তি বিশেষকে মুখ্যমন্ত্রী না রাখা গেলে সাংবিধানিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে বলে রাজ্যের মুখ্যসচিব তিরস্কৃত হাইকোর্টৈ। হাইকোর্টই আবার বিধানসভার ওপরেও ছড়ি ঘোরানোর চেষ্টা করছে সাংবিধানিক পরম্পরা ভেঙে। আবার দলত্যাগ বিরোধী আইন সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে চলেছেন বিধানসভার স্পিকার। পশ্চিমবঙ্গে এখন গো অ্যাজ ইউ লাইক!
ভবানীপুরে উপনির্বাচনের প্রচার পর্বে প্রকাশ্যেই তিক্ত কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক। জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপি বিরোধিতার প্রধান মুখ হিসেবে মমতার কথা বলছেন তৃণমূলের নেতারা। রাহুল গান্ধীর প্রতি অনাস্থাও আর গোপন নয়। জাতীয় স্তরে বিরোধী ঐক্য কি স্বপ্নই রয়ে যাবে?
ফান্ডের তত্ত্বাবধানে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী, কাগজপত্রে সর্বত্র ব্যবহার করা হচ্ছে অশোক স্তম্ভ, সরকারি সংস্থার কর্মীদের বেতন থেকে সরাসরি কাটা হচ্ছে ফান্ডের টাকা। তবু নাকি পিএম কেয়ারের ফান্ড সরকারি নয়। এর আয়-ব্যয়ের হিসাব কেউ জানতে পারবে না। এ কী বিচিত্র বিধান?
বিজেপির হয়ে লোকসভা ভোটে জিতে, মন্ত্রী হয়ে, বিধানসভা ভোটে হেরে, মন্ত্রিত্ব থেকে বরখাস্ত হয়ে, রাজনীতি ছেড়ে দিয়ে, আবার তৃণমূলে ঢুকে, কেউ বলছে রাজনীতি মানে চাকরি বদল। কোক থেকে পেপসি, আইপিএলে এই টিম থেকে অন্য টিমে খেলা। এই মূর্খামি নিয়ে কোনও প্রশ্ন উঠবে না গণ পরিসরে?
ইতিহাসের স্নাতক পাঠক্রমে ব্যাপক পরিবর্তন করছে ইউজিসি। প্রস্তাবিত পাঠক্রমে রাজনৈতিক হিন্দুত্ববাদের করাল গ্রাসে তথ্যনিষ্ঠ ভারতের ইতিহাস। কাল্পনিক অতীত ও জাতিসত্তার কাহিনিকে ইতিহাস বলে চালানোর চেষ্টা।
ভারতীয় গণতন্ত্র মোদী জমানায় ক্রমশ পিছাতে পিছাতে এখন ডাহা ফেল। প্রামাণ্য আন্তর্জাতিক সংস্থার মূল্যায়ন বদলানোর চেষ্টাতেও সরকার ফেল। তারই আবহে সাড়ম্বরে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উদযাপনের আহ্বান! রাজার কাপড় নেই - বলার মিডিয়াও নেই!
প্রায় দু'বছর ধরে শিক্ষা বঞ্চিত রয়ে যাচ্ছে শিশুরা। আগামী দিনে স্কুল খুললে কেমন হবে লেখাপড়া? দু'বছরের ভয়ংকর শূন্যতা পূরণ করার জন্য আদৌ কিছু ভাবছে সরকার?
শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি বারবার হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন সরকারকে, জানতে চাইছেন পেগাসাস কাণ্ডে নাগরিকের মৌলিক অধিকার ভঙ্গ হয়েছে কিনা? মোদী সরকার জাতীয় নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে বারবার এড়িয়ে যাচ্ছে। সন্দেহ হচ্ছে, সরকারের অবস্থান হল, কিছুতেই সত্যি কথাটা বলা যাবে না!
মোদী জমানায় মিডিয়াকে করে কম্মে খেতে হলে সরকারের গোদি অর্থাৎ কোলে বসা হতেই হবে! স্বাধীনভাবে কথা বললেই সরকারের বিষ নজর। নিউজক্লিক এবং নিউজলন্ড্রির মতো পোর্টাল কি কাজই করতে পারবে না? এ কি অঘোষিত জরুরি অবস্থা যে সরকারের সমালোচনা নিষিদ্ধ?
CBI-এর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক স্বার্থে তদন্ত পরিচালনার অভিযোগ। পশ্চিমবঙ্গে হাইকোর্টের নির্দেশের বাইরে গিয়ে খুন ধর্ষণ ছাড়াও নির্বাচনী হিংসার তদন্তে কেন্দ্রীয় সংস্থা। CBI-এর এক্তিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলছে রাজ্য। ত্রিপুরার মতো বিজেপি শাসিত রাজ্যে রাজনৈতিক হিংসায় কোথায় সিবিআই?
বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ মন্দির সংলগ্ন জ্ঞানব্যাপী মসজিদ নিয়ে নিম্ন আদালতের বিচিত্র নির্দেশ। সিভিল কোর্টকে তীব্র ভর্ৎসনা করে প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধানের নির্দেশ খারিজ করল হাইকোর্ট। হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন মামলা থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর কেন্দ্রে কেন নিম্ন আদালতের এই অতি উৎসাহ?
প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিপিএম নেতা মানিক সরকারের জনসভায় বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে ত্রিপুরায় তুমুল সংঘাত বিজেপির সঙ্গে। সিপিএমের দলীয় অফিস আক্রান্ত, আগুন মুখপত্রের দফতরে। রাজ্যে শাসক বিজেপির বিরুদ্ধে স্বৈরাচারের অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসেরও। হঠাৎ কেন অগ্নিগর্ভ ত্রিপুরা?
নতুন তিন কৃষি আইনের প্রতিবাদে দশ মাস ধরে চলছে কৃষক আন্দোলন। সড়কপথে অবরুদ্ধ দেশের রাজধানী। উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা ভোটের আগেই বিজেপির বিরুদ্ধে কৃষক মহাসম্মেলনে এক হওয়ার ডাকে বিপাকে বিজেপি।
ভোট ব্যাপারটাকে কি এখন শাসকের সুবিধাজনক একটা বন্দোবস্ত হিসেবে দেখছে নির্বাচন কমিশন? নাগরিকের অধিকারের দৃষ্টিভঙ্গি বলে কিছুই নেই? পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আর্জি মেনে ভবানীপুরে ভোট হতে পারলে রাজ্যের আরও চারটি শূন্য আসনে কেন এখনই ভোট নয়? সম্ভাব্য ফল দিয়ে বিবেচনা করা হচ্ছে না তো ভোট হবে কি হবে না!
সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেশের মিডিয়া সবকিছুকে দেখে! সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির এই পর্যবেক্ষণ মিডিয়ার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তোলে।
বিপুল সাড়া পাওয়া যাচ্ছে রাজ্য সরকারের দুয়ারে সরকার প্রোগ্রামে। বিধানসভা ভোটে সুফল পেয়েছে রাজ্যের শাসক দল। আরও কত দূর প্রসারত হতে পারে এই ধরনের প্রকল্প? অর্থনীতির দিক থেকে কি স্থায়ীভাবে চালানো সম্ভব?
নতুন করে সাজানো জালিয়ানওয়ালাবাগে ভবিষ্যতে ইতিহাস চেতনার বদলে মূর্খামির প্রদর্শনী দেখতে আসবে মানুষ। অন্য দিকে জিডিপি বৃদ্ধির অঙ্ক নিয়ে আস্ফালনে লুকানোর চেষ্টা হচ্ছে জাতীয় অর্থনীতির ব্যর্থতা। সব বিষয়েই ফেল করা সরকার শুধু প্রচারের নিনাদে প্রথম!
আজকের উপাচার্যের আমলে বিশ্বভারতী কি ক্রমশ বাংলা ও বাঙালির লজ্জায় পরিণত হচ্ছে?
মা নিজেই নিয়েছে ভ্রূণ ধারণ থেকে শুরু করে জন্ম হয়ে সন্তানের সব দায়িত্ব। তবুও তার পিতৃত্ব নিয়ে চর্চার শেষ নেই। নুসরৎ জাহানের পরিপ্রেক্ষিতে একলা মায়ের লড়াই ও সন্তানকে বড় করার কাহিনি।
জাতীয় সম্পদ ব্যবহার করে পরিকাঠামোর অর্থ জোগাড়ের চেষ্টা করছে মোদী সরকার। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে সিঁদুরে মেঘ দেখছে ঘরপোড়া গরু। শেষ পর্যন্ত কাদের হাতে যাবে বিপুল সম্পদ? কী পাবে সাধারণ মানুষ?
রাষ্ট্রের যাবতীয় সম্পদ দীর্ঘমেয়াদে বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ঘোষিত লক্ষ্য পরিকাঠামোর জন্য অর্থের সংস্থান। অতীতের অভিজ্ঞতা কী বলে? ঘটিবাটি বন্ধক রেখে কতদিন চলতে পারে সংসার?
রাজ্যে স্কুল খোলার বিষয়ে অবশেষে সর্বোচ্চ স্তরে গুরুত্ব দিয়ে ভাবা হচ্ছে। কিন্তু খোলার পরে কী, তা নিয়ে এখনও সরকারি স্তরে চিন্তাভাবনা কোথায়? শিশুদের হারিয়ে যাওয়া সময় আর তার ক্ষতি কীভাবে পুষিয়ে দেওয়া যাবে?
রাজ্য সরকারের আপত্তি অগ্রাহ্য করে রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসায় খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের। খাঁচাবন্দি তোতাই সত্য উদঘাটন করবে?
এ যেন খাচ্ছে কিন্তু গিলছে না। চলছে কিন্তু চলছে না। পশ্চিমবঙ্গে লোকাল ট্রেনে দিব্যি টিকিট কেটে যাতায়াত করা যাচ্ছে। নামে সেগুলো রেলওয়ে স্টাফ স্পেশাল ট্রেন। চলছে চলুক, আনুষ্ঠানিকভাবে দায় নেব না, এটাই কি রাজ্য সরকারের গা বাঁচানো অবস্থান? রাজনীতিই শেষ কথা?
মার্কিন সেনা প্রত্যাহার হতে না হতেই অবিশ্বাস্য দ্রুততায় আফগানিস্তান দখল করে নিল তালিবান। ভারতের ঘরের পাশেই চূড়ান্ত মৌলবাদী শাসন। কী প্রভাব পড়বে আমাদের দেশে ও দেশের বাইরে?
স্বাধীনতা দিবসের আগের দিনটাকে দেশভাগের যন্ত্রনা দিবস হিসেবে পালনের কথা ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সরকার। দেশভাগের যন্ত্রণা কি উদযাপনের বিষয়? হঠাৎ কেন এই ইতিহাস প্রীতি? ইতিহাসের শিক্ষা স্মরণ করবই বা কীভাবে?
সর্বভারতীয় গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য তৃণমূল কংগ্রেস সর্বশক্তি দিয়ে ত্রিপুরা দখল অভিযানে নেমেছে। বাংলায় হারের পর ত্রিপুরা হাতছাড়া যাতে না হয়, তার জন্য প্রথম দিন থেকেই মরিয়া বিজেপি। দীর্ঘ বাম শাসনের ঐতিহ্যবাহী ত্রিপুরায় এবার কোন খেলা?
বাদল অধিবেশনের নামে এবার সংসদে যা হল তা ভারতীয় গণতন্ত্রের পক্ষে লজ্জার। সরকার সমস্ত বিধি-বিধান উড়িয়ে দিয়ে শুধু নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য সংসদকে ব্যবহার করছে। বিরোধীরা প্রতিবাদের যে রাস্তা নিচ্ছেন তাও সম্মানজনক নয়। ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রের দিন কি শেষ?
সংসদ যাতে দৃশ্যতই সারা দেশের কাছে দায়বদ্ধ হয় তার জন্য তার কাজের লাইভ টিভি সম্প্রচার শুরু করেছিলেন স্পিকার সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। সংসদীয় গণতন্ত্রে বলা হয় বিরোধীরাই হাউসের প্রধান, কারণ সরকার চালায় শাসক পক্ষ। আজ দেখা যাচ্ছে বিরোধীদের কণ্ঠস্বর যাতে প্রচারিত না হয় তার জন্য সরকারপক্ষ কোন কিছুই বাদ রাখছে না। এই কি সংসদীয় গণতন্ত্র?
জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জের সর্বশেষ রিপোর্টে অশনি সংকেত। পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে মহাদুর্যোগ হবে ঘনঘন, প্লাবিত হবে কলকাতার মতো বহু শহর, ভারতের অজস্র জনপদ। এই সতর্কবাণী পৌঁছাচ্ছে কি ক্ষমতার লড়াইয়ে মত্ত শাসকের কানে?
আজ না হোক কাল একদিন স্কুল খুলবেই। তখন কার কী করণীয়? কোনও পরিকল্পনা আছে কি? শিক্ষার আঙিনা থেকে একটা প্রজন্ম হারিয়ে যাবে না তো?
ভারতীয় ক্রিকেট দলের দ্বাদশ ব্যক্তির গার্লফ্রেন্ড সম্পর্কে মিডিয়া এবং গড়পড়তা ভারতীয় যা জানে তার সামান্য ভগ্নাংশও শনিবার 7 আগস্ট দুপুরের আগে জানত না নীরজ চোপড়া সম্পর্কে। অলিম্পিকে সোনা সারা দেশকে আবেগে ভাসাচ্ছে। কিন্তু অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন তৈরি করার মতো মিডিয়া ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান আমরা তৈরি করতে পারছি তো?
জিম, পানশালা, সিনেমা হল খুলছে, বন্ধ শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সব কিছু খুললে স্কুলের ক্ষেত্রে অসুবিধা কী? ছোটদের শিক্ষা কি আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় একেবারে শেষে?
পুজোর ছুটির পর স্কুল খোলার কথা ভাবা হতে পারে, মুখ্যমন্ত্রীর কথায় হতবাক শিক্ষাদরদী বাঙালি সমাজ। বাকি সব কিছু খুললে স্কুলের ক্ষেত্রে অসুবিধা কী? ছোটদের শিক্ষা কি আমাদের ভাবনায় কোথাও নেই?
রাজনৈতিকভাবে তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপিকে এক করে দেখার ভুল আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করল দেশের সবথেকে বড় বামপন্থী দল সিপিএম। এই ভুলের জন্য বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে কী মূল্য দিতে হয়েছে বামপন্থীদের? আগামী দিনে রাজ্য ও জাতীয় রাজনীতিতেই বা কী অবস্থান হবে তাদের?
বাংলার হাওয়া লেগেছে দিল্লির বিরোধী রাজনীতির পালে। সংসদের চলতি অধিবেশনে বিরোধীরা এককাট্টা, পেগাসাস তদন্তের দাবিতে বিরোধী ঐক্য তুঙ্গে। রাহুল গান্ধী বিরোধী সাংসদদের ডাকলেন প্রাতরাশ বৈঠকে। কংগ্রেসের নেতৃত্বে কি এবার রাহুল?
জীবন মৃত্যু যখন সরকারের হাতের মুঠোয় তখন কীসের ভিত্তিতে কীভাবে অক্সিজেন বন্টন করা হয়েছিল বিভিন্ন রাজ্যের মধ্যে? জাতীয় সুরক্ষার অজুহাত দেখিয়ে এই তথ্য জানাতে অস্বীকার করছে কেন্দ্রীয় সরকার। তথ্য কমিশন অবশ্য 10 দিনের মধ্যে বিশদ তথ্য জানাতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রককে। লড়াই এখন নাগরিকের অধিকার বনাম সরকারের গোপনীয়তার।
বাংলার যুদ্ধ শেষ, খেলা এবার দিল্লিতে। করোনা পরিস্থিতির সামান্য উন্নতি হতেই সপ্তাহভর মমতা ব্যানার্জি সেখানে। শুরু হয়েছে বিজেপি বিরোধী জোট গড়ার কাজ। সামনে কী?
পরীক্ষা ছাড়া ফল বার করতে গিয়ে বেজায় বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। মাধ্যমিক এবং একাদশে মিনিমাম নম্বর পেয়ে পাশ করলে সংসদের ফর্মুলায় উচ্চ মাধ্যমিকে ফেল। পরীক্ষার্থীদের নম্বরের ডাটা এন্ট্রি মাধ্যমিকের মতো স্কুলের হাতেও ছাড়া হয়নি। এই হঠকারিতা, বিভ্রান্তি, বিক্ষোভ কি সহজেই এড়ানো যেত না?
সর্বনিম্ন নম্বর পেয়ে যে মাধ্যমিক এবং একাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় পাস করেছে উচ্চ মাধ্যমিকে সে ফর্মুলা অনুসারেই থিওরিতে ফেল করবে। মাধ্যমিকের মতো স্কুলকে নিজ নিজ ছাত্র-ছাত্রীর নম্বর আপলোড করতে দেওয়ার বদলে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ নিজেরা নথি নিয়ে সে কাজ বাইরের এজেন্সিকে দিয়ে করিয়েছে। এই দুইয়ের মিলিত পরিণামেই পরীক্ষার ফল নিয়ে এই বিভ্রাট।
বিরোধী রাজনৈতিক নেতা, সাংবিধানিক পদাধিকারী, সাংবাদিক - আড়ি পাতা হয়েছিল সকলের ফোনে। মোদী সরকার নাকি কিছুই জানত না! কারা যেন ভালবেসে আড়ি পেতে, সরকারের খুব সুবিধা করে দিয়েছে!
বিরোধী রাজনৈতিক নেতা থেকে শুরু করে সাংবিধানিক পদাধিকারী - আড়ি পাতা হয়েছিল সবার ফোনে। ইজরায়েলি সংস্থা পরিষ্কার জানিয়েছে সরকার ছাড়া তারা কাউকে ওই সফটওয়্যার বিক্রি করে না। মোদী-শাহ জমানার প্রবঞ্চনা মিথ্যাচার আজ দেশের মানুষের কাছে দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
ভারতীয় চিত্র সাংবাদিক দানিশ সিদ্দিকির মৃত্যু কীভাবে হল? তালিবানি আফগানিস্থানে কোন পরিস্থিতিতে কাজ করেন সাংবাদিকরা?
পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনের পর হিংসার ঘটনা নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নজিরবিহীন রিপোর্টে আক্রান্ত একটি পক্ষের চিত্রই শুধু।আবার রাজ্য মানবাধিকার কমিশনে কোনও অভিযোগই জমা পড়ে না। সর্বস্তরেই কি মানবাধিকার কমিশন এখন সরকারের একটি দফতর?
ব্রিটিশ আমলে মহাত্মা গান্ধীকে যে আইনে বন্দি করা হত, আজও কি তার প্রয়োজন আছে? এবার প্রশ্নটা তুলল স্বয়ং সুপ্রিম কোর্ট। গণতন্ত্রের পরিপন্থী এই কালা কানুন আর কতদিন?
উত্তরপ্রদেশে নতুন জনসংখ্যা নীতি অনুসারে দুইয়ের বেশি সন্তান হলে সরকারি সহায়তা মিলবে না। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জনসংখ্যার মধ্যে ভারসাম্য আনতে চায় সরকার। এর মানে কী? সন্তান ধারণে নারীর ক্ষমতায়ন উপেক্ষিত?
তালিবান জামানা স্বচক্ষে দেখেছেন এমন দুই বিরল বাঙালি সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত ও প্রণয় শর্মা। আবার যখন প্রতিবেশী দেশ আফগানিস্তান হয়তো ফিরে যাচ্ছে তালিবান শাসনে, তখন তাঁদের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করবেন সাংবাদিক রজত রায়।
এবেলা লুচি ওবেলা পোলাওয়ের মতো সকালে কোপা আমেরিকা বিকেলে ইউরো কাপের ফাইনাল! বাঙালি সারাদিন টিভির সামনে ফুটবলে মত্ত। মাঠে বাঙালি ফুটবলার কোথায়? ভারতীয় ফুটবলের বাঙালি কেন আজ প্রায় হারিয়ে গিয়েছে?
উত্তরপ্রদেশ সরকার জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আইন করে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জনসংখ্যায় ভারসাম্য আনতে চায়। পরিবার বড় হলে সরকারি সুবিধা থাকে বাদ দেওয়ার সংস্থান। নারীর ক্ষমতায়ন নয়, আইনই হাতিয়ার পশ্চাদমুখী শাসকের। ভোটের আগে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের স্পষ্ট ইঙ্গিত।
সিনেমা সংক্রান্ত আইনে বড় পরিবর্তন করতে চলেছে সরকার। মতামত চাওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের। সেন্সর বোর্ডের উপরে সুপার সেন্সরশিপ? সরকারের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার কৌশল?
গতবছর আইন পরিবর্তনের পরে দেশের সমস্ত সমবায় ব্যাঙ্কগুলি এখন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা বকলমে কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন। আঞ্চলিক অর্থনীতি এবং রাজনীতির জোরালো প্রতিষ্ঠান সমবায় গুলির নিয়ন্ত্রণ রাজ্যের হাত থেকে কেড়ে নিজের হাতে নিতে চায় কেন্দ্র। মন্ত্রী হিসেবে এবার কেরামতি দেখাবেন অমিত শাহ?
ভোটের ফল বেরোনোর দুমাসের পর সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক স্বীকার করলেন যে বিজেমূল রাজনৈতিক প্রচারের কৌশল ভুল ছিল। তৃণমূল সরকারের নানা জনকল্যাণমূলক কর্মসূচিকে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ তাচ্ছিল্য করাও ঠিক হয়নি। প্রতিষ্ঠানবিরোধী বাম রাজনীতির পরিসরটা কি ফিরে পেতে পারে তারা?
বিচারাধীন বন্দী অবস্থায় মৃত্যু হল সর্বজনশ্রদ্ধেয় প্রবীণ ধর্মযাজক স্ট্যান স্বামীর। এলগার পরিষদ মামলায় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত আরও বহু গণ্যমান্য নাগরিক। দমনমূলক UAPA আইনের ব্যবহারই হচ্ছে বিনা বিচারে সরকার বিরোধীদের আটকে রাখার জন্য।
বছরের পর বছর কেটে যায়, একটা দুর্নীতিমুক্ত স্বচ্ছ শিক্ষক নিয়োগের তালিকা তৈরি করতে পারে না সরকার। পড়াশোনা গোল্লায় যাক, শিক্ষক নিয়োগের ব্যবসা চলবে - এটাই বাংলার ভবিতব্য?
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বললেন ভোট দেওয়া মানেই গণতন্ত্র নয়। গণতন্ত্র মানে শান্তিপূর্ণ বিরোধিতা, গণতন্ত্র মানে প্রশ্ন করা। আজকের মিডিয়া কি প্রশ্ন করতে ভুলে গেছে?
এক বছরেও সরকার পরিযায়ী শ্রমিকদের তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে পারেনি। সুপ্রিম কোর্টের তীব্র তিরস্কার, এক মাসের মধ্যে পোর্টাল চালু করার নির্দেশ। পকেটে থাকা ভোটার না হলে কি নাগরিকের কথা কোনও সরকার ভাববে না?
5 মিনিটে জমির দাম দু' কোটি থেকে 18 কোটি, লাগোয়া জমির দাম পাশেরটার দ্বিগুণ, খাস জমি বিক্রি! রামের নামে সবই চলে?
রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান হয়েও রাজ্যপাল ভুলে যাচ্ছেন নির্বাচনী গণতন্ত্রে মুখ্যমন্ত্রীই শেষ কথা। আবার প্রকাশ্যে দলবদল করার পরেও কোনও বিধায়ককে বিরোধী সাজিয়ে পরিষদীয় কমিটির প্রধানের পদ দেওয়ার চেষ্টা। সংসদীয় গণতন্ত্রের কফিনে সর্বত্র সবাই পেরেক পুঁতছেন।
রাজ্যের নির্বাচন সংক্রান্ত সমস্ত মামলা হাইকোর্টের যে বিচারপতির এজলাসে তাঁর প্রতি অনাস্থা শাসকদলের। কলকাতা হাইকোর্টের অস্থায়ী প্রধান বিচারপতিকে সরানোর দাবি তুলল বার অ্যাসোসিয়েশন। এ সব কি বিচার ব্যবস্থায় রাজনীতির হস্তক্ষেপ? নাকি রাজনীতির কলুষ ছায়া ফেলেছে বিচারে?
স্নাতকোত্তরে জ্যোতিষকে বিষয় হিসেবে স্বীকৃতি দিল ইন্দিরা গান্ধী ন্যাশনাল ওপেন ইউনিভার্সিটি। আপত্তি জানাচ্ছেন দেশের বিজ্ঞানী মহল। আমাদের প্রশ্ন, এবার কি চুরি জোচ্চুরি প্রতারণার কোর্স খুলবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়?
একতরফাভাবে রাজ্যের মর্যাদা কেড়ে নেওয়া হয়েছিল জম্মু ও কাশ্মীরের। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীরা সহ বহু মানুষ বিনা বিচারে দীর্ঘদিন বন্দি ছিলেন। প্রায় দু'বছর পর কাশ্মীরের নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসলেন প্রধানমন্ত্রী, কী হতে যাচ্ছে কাশ্মীরে?
সাংসদ মিমি চক্রবর্তীকে ধন্যবাদ, তাঁর সুবাদেই ফাঁস হল জাল টিকা কেলেঙ্কারি। এই দুর্নীতির শেষ দেখতে চায় বাংলার মানুষ। টিকাকরণের উপর মানুষের আস্থার প্রশ্ন জড়িত দুর্নীতির বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত ও অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির উপর।
ইন্দিরা গান্ধীর আমলে 1975 সালের জরুরি অবস্থা ভারতীয় গণতন্ত্রের প্রথম বড় কলঙ্ক হলেও মাত্র দু'বছরের মধ্যেই গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়েছিল সেবার। এখনকার পরিস্থিতি কতটা তুলনীয় সেবারের সঙ্গে?
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে সত্যাগ্রহ করে 1971 সালে কারাবরণ করেছিলেন বলে মোদীর দাবি। কী অভিযোগে কতদিন কোন জেলে ছিলেন তিনি? তথ্যের অধিকার আইনে তা জানতে চেয়ে উত্তর মেলেনি। সত্যিটা কী?
2019 সালে ভোটের আগে তড়িঘড়ি রামদেবের বোর্ডকে অনুমোদন কেন্দ্রের। বেশি ছাত্র টানতে বৈদিক শিক্ষা বোর্ড থেকে নাম পরিবর্তন করে ভারতীয় শিক্ষা বোর্ড। এই প্রথম সম্পূর্ণ বেসরকারি বোর্ডকে টেন টুয়েলভের শিক্ষা পরিচালনায় ঢালাও অনুমোদন। রামদেবের জন্য আর কতদূর যাবে এই সরকার?
আবার পশ্চিমবঙ্গ ভাগ করে ছোট রাজ্যের দাবি উঠছে। দাবি তুলছেন কেন্দ্রের শাসকদলের নির্বাচিত সাংসদরা। বাংলার মানুষ কী চায়?
সেই কালিদাসের যুগ থেকেই বর্ষা কবিদের প্রেরণা। নিতান্ত অকবি বাঙালিও বর্ষায় যেন কিঞ্চিৎ বিহ্বল হয়ে পড়ে!
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে 1971 সালে সত্যিই কি কারাবরণ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদী? ঢাকায় তাঁর এই দাবির পর তথ্যের অধিকার আইনে জানতে চাওয়া হয়েছিল এ বিষয়ে। তাঁর দপ্তর জানিয়েছে, তারা 2014 সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই একমাত্র তার সম্পর্কে তথ্য রাখে। তা হলে তার আগের তথ্যের দায় কার?
আগেকার অন্য পরীক্ষার নম্বর দিয়ে এইবার মূল্যায়ন করা হচ্ছে টেন টুয়েলভ-এর ফাইনাল পরীক্ষার। নানান প্রশ্ন থাকলেও এই মুহূর্তে অন্য পথ নেই। এই মূল্যায়নের ভিত্তিতে কীভাবে উচ্চতর শিক্ষায় ভর্তি হবে?
একের পর এক অতি তুচ্ছ সাধারণ ঘটনায় সন্ত্রাসবাদ দমন এবং দেশদ্রোহ বিরোধী আইনের প্রয়োগ করে চলেছে সরকার। পিঁজরা তোড় আন্দোলনের তিনজনের জামিন দেখিয়ে দিল সরকারের স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে নাগরিকের অধিকার সংবিধানে স্বীকৃত। লড়াই কি এবার আরও জোরদার হবে?
ভোটের ফল বেরোনোর প্রায় দেড় মাস পরেও বাংলার ফলাফলের ধাক্কা সামলাতে নাজেহাল বিজেপি। সাত বছরে প্রথম দিশাহারা দেখাচ্ছে নরেন্দ্র মোদীর সরকারকে। ততোধিক বিভ্রান্ত বঙ্গের বিজেপি।
প্রায় চার বছর পরে আবার তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে এলেন দলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মুকুল রায়। বিধানসভা নির্বাচনের পরেই বাংলার বিজেপি শিবিরে বড় ভাঙন। এরপর কী?
বিয়ে প্রেম এইসব নিয়ে গালগল্পের উপাদান সরবরাহ অনেক হয়েছে। তা ছাড়া বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি নুসরত জাহানের অবদান কী?এই জাতীয় এমপি-ই কি আমাদের প্রাপ্য?
কেন্দ্রীয় শাসকের প্ররোচনায় সোশাল মিডিয়ায় দেশপ্রেম এখন শত্রুদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধের বীরগাথা, সমরাস্ত্রের ঝংকার। এই আরোপিত দেশপ্রেমের একমাত্র ভাষা হিন্দি। এই ছাঁচে ঢালা দেশপ্রেমের ভাবনায় কোথায় নানা ভাষা নানা জাতি নানা ধর্মের স্থান?
কোভিডের টিকা নিয়ে অযৌক্তিক স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে বাধ্য হল মোদী সরকার। বিভিন্ন রাজ্য সরকার, বিশেষজ্ঞ মহল এবং সাধারণ মানুষের দাবি মেনে অবশেষে বিনা পয়সায় সকলকে ভ্যাকসিন। গণতন্ত্রে সাধারণ মানুষের ইচ্ছার মর্যাদা আবারও প্রতিষ্ঠা পেল।
মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক স্তরে প্রথাগত পরীক্ষা না নিলে পরীক্ষার্থীদের মূল্যায়ন কীভাবে হবে? সারা দেশ এবং সুপ্রিম কোর্ট যখন তা নিয়ে ভাবিত, তখন পশ্চিমবঙ্গে চমকপ্রদক নতুন ভাবনা। এ বিষয়ে সকলের মতামত চেয়ে ফলিত গণতন্ত্রের নজির গড়ল বাংলা।
নিপীড়নমূলক আইনের বিরুদ্ধে জনমত প্রভাবিত করে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকেও: বিচারপতি অশোক গাঙ্গুলি
রাজ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা হওয়া নিয়ে এখনও সংশয়। বিভ্রান্তি ও অনিশ্চয়তায় লক্ষ লক্ষ ছাত্র-ছাত্রী। কীভাবে হবে মূল্যায়ন? ভবিষ্যত কী এই ছাত্র-ছাত্রীদের?
চিকিৎসার দুর্নাম করে ডাক্তারদের তোপের মুখে। বড় বড় নেতা মন্ত্রীদের মুখে গোবর গোমূত্রের বন্দনা। মিথ্যা প্রচার ও কুসংস্কারের সাঁড়াশি চাপে আজ বিপর্যস্ত বিজ্ঞানসম্মত ও স্বীকৃত ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসা পদ্ধতি।
সরকারের সমালোচনা করলে, এমনকী গরুর অযত্ন করলেও নাকি রাষ্ট্রদ্রোহ! গণতন্ত্রপ্রেমীদের পক্ষে সুখবর সুপ্রিম কোর্ট স্বৈরাচারী শাসকের হাতের অস্ত্র কালা কানুন পর্যালোচনা করবে বলেছে।
কেন শুধু আমাদের দেশেই মানুষকে পয়সা খরচ করে কোভিডের টিকা নিতে হবে? হিসেবের খাতায় লেখা দু'কোটি ভ্যাকসিন কোথায় গেল? কেনইবা টিকার দাম একেক জনের জন্য একেক রকম?
ভোটে হারের জ্বালা ভুলতে পারছেন না মোদী, যেভাবেই হোক টাইট দিতে হবে মমতাকে। মমতাও অহং ভুলে বৈঠকে শুভেন্দুর উপস্থিতি মানতে পারলেন না দুই শাসকের জেদাজেদিতে কতটা ক্ষতি বাংলার মানুষের?
ভোটে হারের বদলা নিতে বাংলার মানুষকে কি শাস্তি দিতে চান প্রধানমন্ত্রী? প্রশাসনিক বৈঠকে বিরোধী দলনেতাকে ডাকার একমাত্র উদ্দেশ্য মুখ্যমন্ত্রীকে অপমান করা। রাজ্যের স্বার্থে তা উপেক্ষা না করে মুখ্যমন্ত্রী বুঝিয়ে দিলেন অহং-এর লড়াইয়ে তিনিও এক ইঞ্চি জমিও ছাড়বেন না। শিশুসুলভ জেদাজেদির ফল ভুগছে রাজ্যের মানুষ।
অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসাকে বেকার তামাশা বলেছিলেন রামদেব। চিকিৎসকদের চাপের মুখে পড়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী চিঠির পর বক্তব্য প্রত্যাহার বাধ্য হলেন যোগগুরু। বিজেপি শাসিত রাজ্যে কিন্তু কোভিড মোকাবিলায় ব্যর্থতার কথা তুলে ধরলেই প্রয়োগ করা হচ্ছে এফআইআর থেরাপি!
বছর বছর ঘূর্ণিঝড় জলপ্লাবন ভাঙে সুন্দরবনের বাঁধ, জলে যায় শত শত কোটি টাকা। কংক্রিট দিয়ে নদী সমুদ্রকে বাঁধা কী সম্ভব? যদি না হয় তবে কেন এই বাঁধের কারবার? এই বিষয়ে গত 28মে www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের চেয়ারম্যান কল্যাণ রুদ্র এবং সাংবাদিক জয়ন্ত বসু উপস্থিত ছিলেন।
এবারের ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে ঝড় নিয়ে যত না আলোচনা তার চেয়েও বেশি ঝড় কভার করতে যাওয়া সাংবাদিকদের নিয়ে। জলে নেমে রিপোর্টাররা কতটা সমৃদ্ধ করলেন সাংবাদিকতা এবং খবরের দর্শক শ্রোতাদের? এই বিষয়ে গত 27মে(বৃহস্পতিবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ী, সুব্রত সেন এবং অশোক মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
কোভিড টিকাকরণ নিয়ে বিভ্রান্তি চরমে। প্রতিদিন নতুন নতুন সরকারি নির্দেশিকা, অথচ টিকাই নেই বাজারে। রাজ্যগুলিকে টিকা জোগাড় করতে বলে দায় ঝেড়ে ফেলতে চায় কেন্দ্রীয় সরকার। মানুষ যাবে কোথায়? এই নিয়েই www.4thpillars.com গত 25 মে (মঙ্গলবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে এই আলোচনায় শিক্ষাবিদ সুকান্ত চৌধুরী এবং চিকিৎসক অভিজিৎ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
টেলিভিশনের পর্দায় বারাণসীর দুঃখে কেঁদে ফেললেন তিনি। আর সারা দেশে মানুষের চর্চায় উঠে এল কুমীরের কান্না কথাটা। দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদটিকে উপহাসের বিষয়ে পরিণত করেছেন নরেন্দ্র মোদী। নিজের অযোগ্যতা ঢাকতে শিগগিরই তিনি ক্যামেরার সামনে কাঁদবেন এইরকম ভবিষ্যৎবাণী অবশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছিলই!
করোনা মোকাবিলাই যখন সকলের প্রথম কাজ, তখনই রাজ্যে 5 বছরের পুরনো মামলায় অতি সক্রিয় সিবিআই। হাইকোর্টে ধৃতদের জামিন স্থগিত নিয়ে উঠছে বহু আইনি প্রশ্ন। খাঁচার তোতাপাখি সিবিআই কি মালিকের হুকুম মানতে গিয়ে আইন ভাঙছে?
সিবিআই রাজ্যের মন্ত্রীদের গ্রেপ্তার করলে মুখ্যমন্ত্রী ছুটে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার দপ্তরে। করোনা পরিস্থিতিতে রাজ্যপাল রাজ্য জুড়ে সন্ত্রাস খুঁজতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। নির্বাচিত বিধায়ক কেন্দ্রের শাসক দলের সদস্য হলে তার জন্য কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা। বাংলায় কি একই সঙ্গে দু'টি সরকার চলছে?
5 বছরের পুরনো নারদ মামলা নিয়ে হঠাৎ সক্রিয় সিবিআই। গ্রেফতারিতে স্পষ্টতই পক্ষপাত, বাদ গেল বিজেপির নেতারা। দুর্নীতি নিয়ে এই রাজনীতির পিছনে আসল খেলাটা কী?
কোভিডের টিকা নিয়ে বিভ্রান্তি চরমে। কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজ পিছিয়ে দেওয়া কি সত্যিই বিজ্ঞানসম্মত? টিকার দায় রাজ্যের ঘাড়ে ঝেরে ফেলার পরিণাম কী হতে পারে?
কোভিডের টিকা নিয়ে মানুষের সংশয় বিভ্রান্তি সন্দেহ বেড়েই চলেছে। যে ইংল্যান্ডের কথা বলে টিকার দু’টি ডোজের মধ্যে ব্যবধান বাড়াল কেন্দ্র, সেই বিলেতেই কমানো হচ্ছে ব্যবধান। টিকা কেনার জন্য রাজ্যগুলি কি প্রতিযোগিতায় নামবে? মানুষের জীবনদায়ী টিকা কি শেষ পর্যন্ত নিলামে বিক্রি হবে?
একদিকে দিল্লির কর্তাদের খুশি করার জন্য রাজ্যপাল ছুটে যাচ্ছেন নির্বাচন-উত্তর হিংসার সরেজমিন তদন্তে। আর অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী জেলাশাসকদের বৈঠক ডাকছেন মুখ্যমন্ত্রীকে না জানিয়ে। স্বপ্নভঙ্গের যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে বিজেপির কি মাথাটাই গেল?
ভোটের পর হিংসা দমনের অছিলায় রাজ্যপাল সরকারের সঙ্গে আলোচনা না করে যথা ইচ্ছা তথা যাচ্ছেন। দিল্লির শাসকের এজেন্ট হিসেবে কর্তব্য পালন করছেন জগদীপ ধনখড়। নিজেকে নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীর সমতুল্য মনে করছেন কেন্দ্রের মনোনীত আইনজীবী।
বাংলায় ভোট-পরবর্তী হিংসা ও সন্ত্রাস রুখতে কেন্দ্র অতি সক্রিয়। কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল এসে রাজ্যপালের সঙ্গে কথা বলে হিংসার শিকার বিজেপি কর্মীদের বাড়িতেই শুধু যাচ্ছে, সঙ্গে বিজেপি নেতারা। সংবিধান অনুসারে আইন-শৃঙ্খলা রাজ্যের এক্তিয়ারে পড়ে। বাংলায় কি এখন সংবিধানের শাসন চলছে না?
ভোটের পর হানাহানির লজ্জাজনক পরম্পরা এবারও দেখা গেল বাংলায়। এই রাজনৈতিক হিংসাকে সাম্প্রদায়িক রঙে রাঙিয়ে বাজার গরম করছে বিজেপি। নির্বাচিত সরকার তার দায়িত্ব পালন করুক, সংযত রাজনৈতিক দলগুলোও সংযত হোক। এই বিষয়ে গত 5 মে www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ী এবং রজত রায় উপস্থিত ছিলেন।
মমতার তৃণমূল জিতেছে, মোদীর বিজেপি হেরেছে, বাম কংগ্রেস নিশ্চিহ্ন - বাংলার এই রায় কীভাবে হল? আসন সংখ্যা আর ভোটের শতকরা হিসেবের মধ্যে মানুষের বার্তাটা কী?
ভোটের পর হানাহানি পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক সংস্কৃতির লজ্জাজনক ও দুঃখজনক অঙ্গ। এই হিংসা বন্ধ করার দায় সব দলের এবং পুলিশ প্রশাসনের। এই হিংসাকে সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিতে দেখে বিজেপি তাকে আরও বাড়াতে চাইছে, সৃষ্টি করতে চাইছে অশান্তি।
ব্যর্থ হল বিজেপির বাংলা দখলের চেষ্টা। বাংলার ভোটের ফলাফলের কি প্রভাব সারা দেশে? সাংবাদিক এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
বিজেপি বিরোধী ভোট মানেই তৃণমূলের শাসনের প্রতি নিরঙ্কুশ অন্ধ সমর্থন নয়, এবারের জনাদেশের এই বার্তা যেন ভুলে না যায় আগামী 5 বছরে রাজ্যের শাসক তৃণমূল। বামেদের খুঁজে বার করতে হবে সাধারণ মানুষের কাছে অর্থবহ কোনও রাজনৈতিক বার্তা।
ধর্ম ও জাতপাতের নামে বিভাজনের রাজনীতি, পুরুষতান্ত্রিক দম্ভ ও নারী বিদ্বেষের রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করল বাংলা। সারা দেশের গণতন্ত্রপ্রেমী, ফ্যাসিবাদ বিরোধী, ধর্মনিরপেক্ষ ভাবনায় বিশ্বাসী মানুষ তাকিয়ে ছিল বাংলার দিকে। তাদের আশা পূর্ণ করল বাঙালি ও বাংলা।
মাসাধিককাল ধরে 8 দফা ভোটের পর মানুষের রায় এখন বাক্সবন্দী। মহামারী পরিস্থিতির জন্য গণনায় এবার নতুন বিধি-বিধান। এক্সিট পোল বলছে বাংলায় এগিয়ে তৃণমূল। বাস্তবে ফল কী হবে? এই বিষয়ে গত 30 এপ্রিল (শুক্রবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক রজত রায় এবং শুভাশিস মৈত্র উপস্থিত ছিলেন।
দেশের করোনা পরিস্থিতিকে জাতীয় বিপর্যয় বলছে শীর্ষ আদালত, আর সরকার তথ্য গোপন করে প্রধানমন্ত্রীর বন্দনা করে যাচ্ছে। সঙ্কটকালে সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ার উপক্রম প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ, অসহায় নাগরিক।
8 মাস সময় লাগবে সমস্ত প্রাপ্তবয়স্কদের কোভিড ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজটা দিতে। অথচ দু'মাসের মধ্যে নিতে হয় দ্বিতীয় ডোজ। তার মানে সরকার নাগরিকদের মধ্যে অসুস্থ প্রতিযোগিতা, এবং ব্যবসায়ীদের জন্য কালো বাজারের পথ খুলে দিল সকলের সুবিধা দেওয়ার করার নাম করে।
প্রায় এক শতক পরে বাংলা আবার সারা দেশের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ভারতের একটি অঙ্গরাজ্যের নির্বাচন নিয়ে কেন্দ্রের শাসকদলের তৎপরতাও প্রমাণ করে দিয়েছে, বঙ্গ-বিজয়ে তারা স্থিত প্রতিজ্ঞ। কিন্তু দেশভাগের ক্ষত বুকে নিয়েও, বাংলা সেভাবে সাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে নিজেকে জড়ায়নি। প্রথমে কংগ্রেস, শাসন, মাঝে দীর্ঘ বাম শাসন এবং পরে তৃণমূল শাসনে বাংলার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ধারাটি অক্ষুণ্ণ ছিল। অক্ষুণ্ণ ছিল বাঙালির স্বতন্ত্র মন ও মেজাজ। বিজেপি এবং সংঘ পরিবারের হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি কি তবে এই স্বতন্ত্র বাঙালিয়ানার মূলেই কুঠারাঘাত করবে? "সোনার বাংলা'র প্রলোভনে প্রলুব্ধ করে কি বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতিকেই কর
দেশব্যাপী স্বাস্থ্যব্যবস্থার অভূতপূর্ব বিপর্যয়ের মধ্যেই চলছে বাংলার ভোট। রাজনৈতিক দলগুলি হার-জিতের খেলায় ব্যস্ত। মাদ্রাজ হাইকোর্ট নির্বাচন কমিশনের গাফিলতিকে নরহত্যার তুল্য অপরাধ বসছে। কত মূল্য দিতে হবে গণতন্ত্রের জন্য? এই বিষয়ে গত 26 এপ্রিল (সোমবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক রজত রায় এবং গৌতম লাহিড়ী উপস্থিত ছিলেন।
করোনা পরিস্থিতি জাতীয় বিপর্যয়, জরুরি অবস্থার তুলনীয়। শীর্ষ আদালতে সরকার প্রশ্ন এড়িয়ে যাচ্ছে, অক্সিজেনের যোগান সংক্রান্ত তথ্য দিচ্ছে না। মৃত্যুর পরিসংখ্যান নিয়ে অজস্র প্রশ্ন। নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে তাঁর পারিষদরা গর্বিত হতে পারেন, দেশের আমজনতা লজ্জিত।
একা রামে রক্ষে নেই, সুগ্রীব দোসর। দেশজুড়ে চোখ রাঙাচ্ছে করোনা। করোনার দ্বিতীয় দফার হানায় টালমাটাল অবস্থা দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার। অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছেন মুমূর্ষু রোগী। একইসময়ে বাংলায় নির্বাচন। নির্বাচনী প্রচারসভায় বেপরোয়া মনোভাব রাজনীতিকদের। রোগগ্রস্ত, আতঙ্কগ্রস্ত মানুষ কী ভাবছেন এসব নিয়ে? তা জানতেই গত 24 এপ্রিল (শনিবার) www.4thpillars.com -এর সম্পাদক দর্শকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন। গণপরিসরে উঠে আসা জরুরি প্রশ্নগুলি নিয়ে আলাপ-আলোচনা, মতবিনিময় হল।
এবার বাংলার ভোটে নজরের কেন্দ্রবিন্দুতে জনগণের বদলে নির্বাচন কমিশন এবং শেষ পর্বে হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট। নাগরিক কি গৌণ হয়ে গেল? এই বিষয়ে গত 23 এপ্রিল (শুক্রবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র, গৌতম লাহিড়ী এবং আইনজীবী অরুণাংশু চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।
করোনা পরিস্থিতি যখন সবচেয়ে ভয়াবহ তখনই হাত গুটিয়ে নিল নরেন্দ্র মোদীর সরকার। এতদিন ভ্যাকসিন বণ্টনের উপর সম্পূর্ণ খবরদারির পর এবার অর্ধেক ছাড়া হল রাজ্যের হাতে, দুমাস আগেই পশ্চিমবঙ্গ সহ একাধিক রাজ্য যে দাবি করেছিল। পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাওয়ার পরেই কেন্দ্রের বোধোদয়? এই বিষয়ে গত 21 এপ্রিল (বুধবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ী এবং চিকিৎসক কুণাল সেনগুপ্ত উপস্থিত ছিলেন।
সর্ষের মধ্যে ভূত নয়, কম্পিউটারের ভুয়ো ফাইলে 'আর্বান নকশাল' খুঁজছে সরকার। মহারাষ্ট্রের ভীমা কোরেগাঁও কাণ্ডে দেশদ্রোহিতার অভিযোগে 'দুষ্ট' 16জন বিশিষ্ট ব্যক্তি। মার্কিন ডিজিটাল ফরেনসিক সংস্থার তদন্তে দেখা যাচ্ছে, জনৈক অভিযুক্তের অজ্ঞাতে তার কম্পিউটারে ভুয়ো ফাইল খোলা হয়েছিল। এই ব্যাপারে মুখে কুলুপ এঁটেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। পিছনে কে বা কারা? লাভবান কিন্তু সরকারপক্ষই।
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নাগরিকদের আত্মনির্ভর হতে বললেন! সরকারের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতা স্বীকার না করে বল ঠেলে দিলেন রাজ্যগুলির কোর্টে। টিকা নিয়ে এতদিন একচ্ছত্র খবরদারির পর এখন দায় ঝেরে ফেললেন রাজ্যগুলির এবং খোলা বাজারের উপর। কেন্দ্রে প্রশাসনিক অযোগ্যতা আবারও প্রমাণ হল।
পশ্চিমবঙ্গে এবারের ভোটে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে অজস্র প্রশ্ন। বিজেপি ছাড়া সব দলই অভিযোগ করছে পক্ষপাতের। মানুষের বিশ্বাস হারাচ্ছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি। এই বিষয়ে গত 19 এপ্রিল (সোমবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক পরঞ্জয় গুহঠাকুরতা এবং সাংবিধানিক আচরণ গোষ্ঠীর জহর সরকার উপস্থিত ছিলেন।
ভয়াবহতম করোনা পরিস্থিতির মধ্যে রাজ্যে আট দফায় বিধানসভা নির্বাচন। সংক্রমণ এড়াতে বড় সমাবেশ বন্ধ করল সিপিএম, মানুষের স্বার্থে একই পথের অনুগামী বিজেপি ছাড়া সবাই। কেন্দ্রের শাসক শুধু ভোটের সঙ্গে রোগ সংক্রমণের সম্পর্ক দেখতে পাচ্ছে না। রাজনীতি কি শুধুই ভোটে জেতা হারার লড়াই?
টেলিফোনে আড়ি পেতে শোনা শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা কথা কোনও আইন-কানুনের তোয়াক্কা না করে ফলাও করে তার প্রচারও করছে বিরোধীরা। রাষ্ট্রের নজরদারির ঘৃণ্য নজির এবার ভোট পর্বের প্রচারে। এই বিষয়ে গত 18এপ্রিল (রবিবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র এবং আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য উপস্থিত ছিলেন।
করোনা পর্বের শুরু থেকে ধরলে সব থেকে ভয়াবহ অবস্থা এখন দেশে। ভোটের প্রচারে সর্বোচ্চ স্তরের নেতা থেকে শুরু করে কর্মী কেউই বিধি মানছেন না। এখনও চার দফায় ভোটেই অনড় নির্বাচন কমিশন। ভোটের জন্য কত মূল্য দিতে হবে সাধারণ মানুষকে? এই নিয়েই www.4thpillars.com গত 16 এপ্রিল (শুক্রবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক রজত রায় এবং চিকিৎসক সুনন্দন বসু।
নির্লজ্জ সাম্প্রদায়িকতার খেলা চলছে বাংলার ভোট পর্বে। মুখ্যমন্ত্রীকে উল্লেখ করা হচ্ছে বেগম মমতা বলে। কিন্তু বিভাজন কি শুধুই ধর্মের ভিত্তিতে? বাঙালি বনাম অবাঙালি, নারী এবং পুরুষ বিভাজনও কি এবারের ভোটে সক্রিয় নয়? সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনায় কবীর সুমন।
ভোটের খরচে স্বচ্ছতা আনার নামে মোদী সরকার চালু করেছে নির্বাচনী বন্ড। এর মাধ্যমে বেসরকারি সংস্থা গোপনে রাজনৈতিক দলকে টাকা জোগাচ্ছে, যে টাকার হিসেব অন্য রাজনৈতিক দল, সাধারণ মানুষ, এমনকী কোম্পানির শেয়ার হোল্ডাররাও জানতে পারছে না। এই প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির টাকাই কি এমএলএ কেনাবেচা সহ ভোট সংক্রান্ত যাবতীয় কুকাজে লাগছে?
স্বাধীনতার 74 বছর পর আবারও উগ্র সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বীভৎসতার সাক্ষী বাংলা। এ বছর ভোটে ধর্মীয় বিভাজনের সঙ্গে সঙ্গেই ভাষাভিত্তিক এবং লিঙ্গভিত্তিক বিভাজনেরও সাক্ষী থাকছে বাংলা। বাঙালি বনাম অবাঙালি, পুরুষের আধিপত্য অস্বীকার করে নারীর নিজস্ব বিচার - এই ধরনের প্রবণতা কি দেখা যাচ্ছে না? উত্তর পাওয়া যাবে 2 মে ভোট গণনার দিন।
যাদের কাজ ভোটারদের অভয় দেওয়া সেই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে চারজন ভোটার খুন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি ওই খুনের ঘটনার উল্লেখ করে ভয় দেখাচ্ছেন ভোটারদের। গণতন্ত্রের এই বীভৎস বিকৃতির পরিণাম ভেবে দেখেছেন কেউ? এই বিষয়ে গত 12 এপ্রিল (সোমবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র এবং পরঞ্জয় গুহঠাকুরতা উপস্থিত ছিলেন।
নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবার পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে। তবুও রক্তাক্ত নির্বাচন, কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতেই ভোটারদের মৃত্যু। কোথায় গেল নির্ভয়ে ভোট দানের ব্যবস্থা? এই বিষয়ে গত 10 এপ্রিল (শনিবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনায় ছিলেন রজত রায় এবং সমাজকর্মী অনিকেত চট্টোপাধ্যায়।
শীতলকুচির বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের পরেও লাগামহীন বিজেপির নেতা-মন্ত্রীদের মুখের ভাষা। রাজ্যের শীর্ষনেতার হুমকি, কেউ বাড়াবাড়ি করলে আরও শীতলকুচি হবে। জনতার ভয় ভাঙানোর সাংবিধানিক দায়িত্বপ্রাপ্ত, বিজ্ঞাপনে তৎপর নির্বাচন কমিশন এই ভয় ধরানো হুমকির পরেও নীরব কেন? সাধারণ মানুষ আর কি কমিশন কিংবা আধাসেনার ওপর ভরসা করে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারবে? এর পাশাপাশি রাজ্যের মুসলিমদের ‘দুষ্টু ছেলে’ বলে তাদের সরিয়ে ফেলার ডাক বিজেপি রাজ্য সভাপতির মুখে। এইরকম দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের ভয়ঙ্কর পরিণতি কী হতে পারে, তা কি এই নেতারা জানেন না?
প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের মুখে নিয়মিত সোনার বাংলা গড়ার কথা শোনা যাচ্ছে। পাশাপাশি বিজেপির সভা সমাবেশে, নেতাদের আস্ফালনে, কর্মপন্থায় হিন্দুরাষ্ট্র বানাবার ডাক। বিদগ্ধসমাজের প্রশ্ন সোনার বাংলা গড়ার ডাক দিয়ে, বাংলার মুক্তমনা বহুত্ববাদী সংস্কৃতিকে হঠিয়ে, বাংলাকে তাদের কল্পিত হিন্দুরাষ্ট্রের অংশীদার বানানোই কি বিজেপির লক্ষ্য?
জনমুখী রাজনীতি জনপ্রিয়তাবাদী হতে হতে কি পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতিতে পর্যবসিত? তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপির ইশতেহারে যেন মানুষকে পাইয়ে দেওয়ার প্রতিযোগিতা। এটাই কি মানুষের মঙ্গল কল্যাণের পথ? এই বিষয়ে গত 9এপ্রিল (শুক্রবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করা হয়েছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক শিখা মুখার্জি এবং সমাজবিজ্ঞানী রণবীর সমাদ্দার।
2019 সালে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর নরেন্দ্র মোদী সরকারের সবচেয়ে বড় ইস্যু ছিল নাগরিকত্ব। আর অসম এবং বাংলা হল দেশের সেই দুই রাজ্য যেখানে এর অভিঘাত সবথেকে বেশি। দুই রাজ্যে এবার বিধানসভা ভোটে বিজেপির মুখে কোথায় নাগরিকত্ব প্রসঙ্গ? এই বিষয়ে গত 7এপ্রিল (বুধবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক রজত রায় এবং সমাজকর্মী অনির্বাণ তলাপাত্র উপস্থিত ছিলেন।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন তাঁর দলের এক অভিনেত্রী নেত্রীকে দলবদলের জন্য 25 কোটি টাকা দিতে চেয়েছে বিরোধী শিবির। মোদী সরকারের আমলে নির্বাচনী বন্ড সম্পূর্ণ গোপনে কর্পোরেট সংস্থার থেকে রাজনৈতিক দলের অনুদান নেওয়ার রাস্তা খুলে দিয়েছে। এই টাকার কোনও হিসাব সাধারণ মানুষ, বিরোধী রাজনৈতিক দল তো বটেই, এমনকী কোম্পানির শেয়ার হোল্ডারদের পর্যন্ত জানার সুযোগ নেই। এই প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির টাকাই কি বিধায়ক কেনাবেচার খেলায় লাগছে?
ভোট পর্বের মাঝেই প্রচারে এসে দেশের প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের অফিসারদের প্রশাসনিক নির্দেশ দিচ্ছেন। সাংবিধানিক বিধি ভঙ্গের অভিযোগে নীরব নির্বাচন কমিশন। প্রধানমন্ত্রী কি তবে আইনের ঊর্ধ্বে? মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য কার্যত তিরস্কৃত ভোটের দিন তাঁর আচরণের জন্য। এই বিষয়ে www.4thpillars.com গত 5 এপ্রিল (সোমবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক দেবাশীষ আইচ, গৌতম লাহিড়ী এবং আইনজীবী অরুণাংশু চক্রবর্তী।
দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা এক লক্ষ ছাড়িয়েছে, করোনা পরিস্থিতি দেশে ভয়াবহতম। তারই মধ্যে শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা বিশাল জনসমাবেশ ঘটাচ্ছেন ভোট উপলক্ষে। না আছে জনতার মধ্যে কোনও সচেতনতা, না নেতাদের মুখে সতর্কবাণী। ভোটের জন্য মানুষের প্রাণ যায় যাক?
এবারের বিধানসভা নির্বাচনে প্রচারের ভঙ্গি ও ভাষা চমক লাগানোর মতো। তবে ছোটদের কি এই সংস্কৃতিই শেখাতে চান আজকের নেতারা? সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনায় পাবলিক ইন্টেলেকচুয়াল জহর সরকার এবং সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও তাঁর দলের নেতাদের হাবেভাবে মনে হচ্ছে ভোটের আগেই যেন বাংলায় তাঁরা ক্ষমতায় চলে এসেছেন। সাংবিধানিক রীতিনীতি ও বৈধতার তোয়াক্কা না করে জেলা আধিকারিকদের প্রশাসন সংক্রান্ত নির্দেশ দিচ্ছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। নির্বাচিত পঞ্চায়েত ভেঙে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন দলের আর এক নেতা। যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা এবং সাংবিধানিক সৌজন্যকে প্রতিনিয়ত পদদলিত করছেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর দলের নেতারা।
রাজনীতি করা লোক মানে ভণ্ড, মিথ্যাবাদী, ঘুষখোর, প্রবঞ্চক। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়, পালন করে না। সগর্বে ঘোষণা করে আমি নিজে গুণ্ডা পুষি। এই ধারার সম্পূর্ণ বিপরীতে মধ্যবিত্ত পরিবারের লেখাপড়া করা সন্তান তরুণ আন্তরিক আত্মবিশ্বাসী মেয়েরা ছেলেরা ভোটে দাঁড়িয়েছে। বাংলার মানুষ তাদের পাঠাবে আইনসভায়?
এবারের ভোটে সারা দেশের নজর বাংলায়, আর বাংলার মধ্যে সবচেয়ে নজরকাড়া কেন্দ্র নন্দীগ্রাম। সেই নন্দীগ্রামে ভোটের আগে ধর্ষণ, ভীতি প্রদর্শন, হুমকির অজস্র অভিযোগ।
এবারের ভোটে সারা দেশের নজর বাংলায়, আর বাংলার মধ্যে সবচেয়ে নজরকাড়া কেন্দ্র নন্দীগ্রাম। সেই নন্দীগ্রামে ভোটের আগে ধর্ষণ, ভীতি প্রদর্শন, হুমকির অজস্র অভিযোগ। বাঙালির রাজনীতি সচেতনতা নিয়ে গর্ব চুরমার হয়ে যায় এই লজ্জার আঘাতে। দেশের মধ্যে নির্বাচনী হিংসায় বাংলা প্রথম। এই লজ্জার অবসান হোক এই ভোটেই।
রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন তো নয়, বাংলার এবারের ভোট যেন সারা দেশে বিজেপি এবং তার বিরোধী রাজনীতির অগ্নিপরীক্ষা। ডেলি প্যাসেঞ্জার প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর চ্যালেঞ্জার এক প্রাদেশিক মহিলা রাজনীতিক। এই নিয়ে আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী শিবাজীপ্রতিম বসু , সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ী এবং সাংবাদিক পরঞ্জয় গুহঠাকুরতা।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন 2021 এর নায়ক এক এবং একমাত্র বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। যখন কোনও রাজনৈতিক নেতার ভবিষৎবাণী হবহু মিলে যায় তখন দল মত নির্বিশেষে তাঁর প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতার প্রতি শ্রদ্ধা জন্মায়। নন্দীগ্রামকে কেন্দ্র করে এখন যে নোংরা কাদা ছোঁড়াছুড়ির রাজনীতি চলছে সেখানে দাঁড়িয়ে বুদ্ধদেব নিজেকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেলেন তাঁর একটি মাত্র বিবৃতি দিয়ে। নিজের দলের ক্ষতির কথা ভুলে তিনি স্মরণ করিয়ে দিলেন সিঙ্গুর নন্দীগ্রামের ফলে বাংলার কত যুবকের ভবিষৎ শেষ হয়ে গিয়েছিল।
পশ্চিমবঙ্গে প্রথম দফা ভোটের দিনই বাংলাদেশে মন্দিরে মন্দিরে পূজারত মোদী। লোকসভা ভোটে বারাণসীতে ভোটের দিন প্রধানমন্ত্রীর কেদারধামে ভজনার পুনরাবৃত্তি?
Discussion on Hindi Imposition on Higher Education and Research Works
ভোট প্রার্থীদের বিরাট অংশের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা ঝুলছে। ঘোষিত পেশার সঙ্গে পাঁচ বছরের সম্পদ বৃদ্ধির হিসেব মেলে না। দলত্যাগীদের সম্পদ অনেক বেশি বেড়েছে। এরাই ভোটে প্রার্থী। মানুষ বাছবে কাকে?
করোনা মহামারী আর তার কারণে লকডাউনের বর্ষপূর্তি ঘটল কিছুদিন আগে। বহু মানুষ প্রাণ হারালেন, অনেকে আবার কাজ। ক্ষতির ছবিটা বিশ্ব জুড়ে স্পষ্ট। কিন্তু শুধুই কি ক্ষতি হয়েছে সকলের? না। অনেকে আবার লাভও করেছে, ভাই ভাই পুঁজিবাদকে সামনে রেখে। সামনেই বাংলায় বিধানসভা ভোট। বিজেপির লক্ষ্য গুজরাত মডেলের আঙ্গিকে বাংলার পুনঃনির্মাণ করা। তার আগে আমরা যেন এই মহামারীর সময়ে ঘটা গুজরাতের ভেন্টিলেটর কেলেঙ্কারির কথা না ভুলে যাই।
বিজ্ঞান সাধনার জন্য কি তবে হিন্দি জানা আবশ্যক হয়ে যাচ্ছে? দেশের অন্যতম সেরা বিজ্ঞান চর্চার প্রতিষ্ঠান, ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্যা কাল্টিভেশন অফ সায়েন্সের একটি বিজ্ঞপ্তি 19 মার্চ প্রকাশ্যে আসার পর এই আশঙ্কাই উঁকি দিচ্ছে। বাংলার আসন্ন বিধানসভা ভোটে বিজেপির লক্ষ্য সোনার বাংলা হলেও তারা বাংলাকে এভাবে বাদ দিয়ে হিন্দিকেই চাপিয়ে দিচ্ছে বাংলার মানুষ, দেশের মানুষের উপর। কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানের এ হেন বিজ্ঞপ্তির পর দেশের যে বহুত্ববাদী সত্ত্বা রয়েছে তার ভবিষৎ নিয়েও সন্দেহ তৈরি হচ্ছে।
পারস্পরিক কাদা ছোঁড়াছুড়ি এবং দুর্নীতির অভিযোগের বাইরে এবারের ভোটে রাজনৈতিক বক্তব্যটা কী বিভিন্ন দলের? লিখিত আকারে মানুষকে কারা কী প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে?
বাংলায় ক্ষমতায় এলে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকেই নয়া নাগরিকত্ব আইন CAA চালু করার কথা বলে গেলেন অমিত শাহ। এ কি হুমকি, নাকি প্রতিশ্রুতি, নাকি নিছক জুমলা?
বিধানসভা ভোটে বাংলায় তিন পক্ষই ইশতেহারে নিজের মত করে প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দিল। এই প্লাবনের মধ্যে রাজনীতির চুম্বকটা কী?
ক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে এবার পশ্চিমবঙ্গের ভোটে লড়ছে বিজেপি। অথচ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হতেই আদি নব্য বিরোধ তুঙ্গে।
বিধানসভা ভোট বাংলার দরজায় কড়া নাড়ছে, কী চলছে রাজ্য রাজনীতিতে?
সংবাদমাধ্যমের কাছে এবারের ভোটে মানুষের কী প্রত্যাশা? আর মিডিয়াই বা চলছে কোন পথে?
এবারের ভোটে বাংলায় সবচেয়ে বড় ইস্যু বেকারত্ব, তা নিয়ে চর্চা কোথায় বড় নেতাদের মুখে?
প্রার্থী তালিকায় প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বদল তৃণমূলে, বিজেপি সাংসদদের এনে বিধানসভায় প্রার্থী করছে আর বামেরা লড়াইয়ে নামাল এক ঝাঁক তরুণকে। বাংলার ভোটে প্রার্থী কারা এবার?
সর্বভারতীয় কৃষক আন্দোলনের নেতারা বিজেপির বিরুদ্ধে প্রচার করছেন বাংলায়। ভোটে তার কী প্রভাব পড়তে পারে? আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে গৌতম লাহিড়ি, এবং রজত রায়
পর্ব 1- বিজেপি নয় তো কাকে? কৃষক নেতাদের ডাক বিজেপিকে একটাও ভোট নয়। ভোটবাক্সে তার মানে কোন বোতামটা টিপতে বলছেন তাঁরা? এই বিষয় নিয়ে আজ আলোচনায় থাকছেন সুদীপ্ত সেনগুপ্ত সঙ্গে সাংবাদিক রজত রায় এবং সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র
বঙ্গভূমিতে বসে তার রাজধানী কলকাতায় বাংলা না বললেও চলে। হিন্দিভাষীদের একাংশ অন্য ভাষা ব্যবহার না করার যেন পণ করে বসে আছেন। বাঙালিকে বাধ্য করা হচ্ছে হিন্দি বলতে। এমনকি আপাদমস্তক বাঙালিও রাজনৈতিক স্লোগান দিচ্ছে হিন্দিতে, তাতে যেন কেন্দ্রের শাসকের সঙ্গে সম্পর্কটা আরও জোরদার হবে! হায় বাঙালির বাংলা!
আসন্ন বিধানসভা ভোটের টিকিট না পেলেই দল বদলের হিড়িক দেখা যাচ্ছে রাজ্য রাজনীতিতে। জনসেবা করার জন্য উদগ্রীব নেতারা নাকি সবটাই আখের গুছানোর পালা।
তুই তোকারি, গালাগালি, সাপের ছোবলে প্রতিপক্ষ দেওয়ালে ছবি! এটাই রবীন্দ্রনাথ, বিদ্যাসাগর, বিবেকানন্দর বাংলায় রাজনীতির ভাষা ও ভঙ্গি? কবীর সুমনের সঙ্গে আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
ইন্টারনেট সাম্রাজ্যবাদ মানবে না ভারত, বলছেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী। অন্য হাতে এই সরকারই ইন্টারনেটভিত্তিক যাবতীয় বিনোদন, খবর এবং বার্তার উপর নিয়ন্ত্রণ আনতে চায়। স্বেচ্ছা নিয়ন্ত্রক সংস্থা গঠনের কথা বলেও তার উপরে নিজেই বসতে চায় সরকার। তার মানে কি দেশে ইন্টারনেট অধীশ্বর হতে চায় সরকার নিজেই?
খুন ধর্ষণে অভিযুক্তকে বিচার বন্ধ করে ছেড়ে দিচ্ছে রাজ্য সরকার। আবার জেলখাটা মুক্তি প্রাপ্ত রাজনৈতিক বন্দিকে আবার গারদে ভরতে অতি সক্রিয় কেন্দ্রীয় সরকার। বিচারও কি এখন দলীয় রাজনীতির দাস? আজ সন্ধ্যা 8টায় আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য এবং সাংবাদিক রজত রায়ের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনায় থাকবেন সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
বাংলা দখল করলে বিজেপির উত্তরাপথ বিজয় সম্পূর্ণ হয়। অথচ বাংলায় দলের অতীত সামান্যই। তাই রবীন্দ্রনাথ, বিদ্যাসাগর, বিবেকানন্দকে ধরে কেন্দ্রের শাসকের বাঙালিয়ানা দেখানোর চেষ্টা? এই নিয়েই www.4thpillars.com গত 5 মার্চ (শুক্রবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক পরঞ্জয় গুহ ঠাকুরতা এবং রজত রায়।
বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ মোর্চার রবিবারের ব্রিগেডের বিপুল জন সমাবেশ ভোটে কি দাগ কাটতে পারবে? বাংলার লড়াই কি এবার ত্রিমুখী? সাংবাদিক নির্মাল্য মুখোপাধ্যায়, অর্থনীতিবিদ শুভনীল চৌধুরীর সঙ্গে ঈলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্ত
রবিবার বাম-কংগ্রেস-আই.এস.এফ জোটের বিগ্রেড সমাবেশ কি আসন্ন বিধানসভা ভোটে ত্রিমুখী লড়াইয়ের ইঙ্গিত দিল? বিপুল জন সমাবেশে কার ভাগ কতটা, ভোটে কতটা প্রভাবের সম্ভাবনা? 4th Pillars এর আলোচনায় রাষ্ট্রবিজ্ঞানী উদয়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, সাংবাদিক রজত রায়ের সঙ্গে সুদীপ্ত সেনগুপ্ত
নাবালিকা ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্তকে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রশ্ন, ধর্ষিতাকে বিয়ে করতে রাজি কিনা। ধর্ষণের অপরাধ কি বিয়েতে মকুব হয়ে যায়? দিল্লির উপান্তে আন্দোলনকারী কৃষকদের সমাবেশে মহিলাদের কেন "রাখা হয়েছে" প্রশ্ন ছিল এই বিচারপতিরই। মহিলারা স্বেচ্ছায় থাকেন না, তাঁদের রাখা হয় - এই ভাবনা থেকে কি আমরা বেরোতে পারিনি এখনও?
যা সংখ্যাগুরু তাই ঠিক, বাকিটা ভুল, এমনটা যে নয় তা ক্যাডবেরি যেন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল। স্রোতের বিরুদ্ধে গিয়ে নজির স্থাপন করল ক্যাডবেরি তাদের নতুন প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপনে সমকামিতার ইঙ্গিত দিয়ে। কোনও চাপের সামনে মাথা নিচু না করে, তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে সমকামিতা বেআইনি কিছু না, যা সমাজে রয়েছে, আইনসম্মত, সংবিধান অনুমোদিত তাকে এবার গ্রহণ করতে হবে - পছন্দ হোক বা না হোক।
বঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের মুখে রাজ্যপালের মুখে পরিবর্তনের ডাক, অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী জানালেন ভোটের সম্ভাব্য দিনক্ষণ! সাংবিধানিক শিষ্টাচার কি সব শিকেয় উঠল?
দিল্লি দায়রা আদালতের থেকে জামিন পেলেন 22 বছরের পরিবেশ স্বেচ্ছাসেবী দিশা রাভি। আদালত স্পষ্ট বলল সরকারের বিরুদ্ধে মত পোষণ গণতন্ত্রে নাগরিকের অধিকার। নাগরিক রাষ্ট্রের বিবেকের কাজ করে। শাসকের অহংকে তৃপ্ত করার জন্য দেশদ্রোহের আইনের অপব্যবহার করা যায় না। এমনকি মতপ্রকাশের ও বাকস্বাধীনতার অধিকারের মধ্যে সারা বিশ্বের মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করাও পড়ে।
সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা নরেন্দ্র মোদী সরকারের? নাকি সরকারের মুখরক্ষা শীর্ষ আদালতের হস্তক্ষেপে? স্থগিত হল বিতর্কিত কৃষি আইনগুলি। এবার কী? আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য, প্রবন্ধকার রঞ্জন রায় এবং সাংবাদিক রজত রায়ের সঙ্গে আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
গত দেড় মাস ধরে কৃষকরা যেভাবে কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলন চালাচ্ছে এবং সরকারও তা প্রত্যাহার করবে না বলে অনড় রয়েছে, সেখানে গতকাল প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের অবস্থানে নাগরিকরা খানিক আশ্বস্ত হতে পারেন। কিন্তু কৃষকদের স্বার্থে যেভাবে সংবিধানের 21 নম্বর অনুচ্ছেদের কথা সুপ্রিম কোর্ট উল্লেখ করল তা সম্প্রতিকালে সমতুল্য বহু মামলায় করা হয়নি। সরকার পক্ষ কি সুপ্রিম কোর্টের করে দেওয়া এই সুযোগকে ব্যবহার করে, কৃষকদের কথা ভেবে স্থগিত রাখবে এই বিতর্কিত কৃষি আইনগুলোকে?
কলঙ্কিত গণতন্ত্র। 'শয়তান শাসকের' আগ্রাসনে বিক্ষোভের আগুন ক্যাপিটলে। ইন্ধন দিলেন খোদ বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প! কোন পথে এগোচ্ছে আমেরিকার রাজনীতি? আলোচনায় সাংবাদিক রজত রায়, প্রণয় শর্মা এবং সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
অনেক প্রশ্নের জবাব না থাকা সত্ত্বেও নতুন বছরের শুরুতেই কোভিড ভ্যাকসিনে ছাড়পত্র। কেন এত তাড়াহুড়ো? বিশ্বের কাছে জাহির করা, আমাদের দেশেও ভ্যাকসিন তৈরি হয়ে গিয়েছে, এটা দেখানোই কি উদ্দেশ্য? সবিস্তারে আলোচনায় চিকিৎসক কৌশিক মজুমদার, জীববিজ্ঞানী সমীর চট্টোপাধ্যায়, জৈবরসায়নবিদ সুস্মিতা ঘোষ এবং সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
রাজনীতি কি শখ পূরণের জায়গা? জীবনে অন্য ক্ষেত্রে, অন্য পরিচয়ে সফল, প্রতিষ্ঠিত হলেই কি রাজনীতিতে আসা যায়? মানুষের স্বার্থ, প্রশ্ন, ভাল মন্দ নিয়ে ভাবনা বিচারের অভ্যেস না থাকলেও অন্য পেশা থেকে কিভাবে কেউ রাজনীতিতে আসতে পারে? ডাক্তারি করতে গেলে যেমন ডাক্তারি জানাটা প্রয়োজন তেমনই এক্ষেত্রে রাজনীতি, অর্থনীতি জানা প্রয়োজন নয়? যাঁদের নিজস্ব কোনও রাজনৈতিক মতামত নেই তাঁদের রাজনীতিতে এনে কি আদৌ কোনও উন্নতি হয়? তারকা সাংসদরা দেশের, সমাজের, ভোটারদের কোন উপকারটা করেছেন?
2021-এর থেকে প্রত্যাশা ও আশঙ্কা? সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ। বঙ্গের জন্য, বাঙালির জন্য। কী ভাবছে www.4thPillars.com? সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে সরাসরি আপনি।
টাইমস ম্যাগাজিনে লাল ঢ্যাড়া পড়েছে। অতিমারীর কবলে গোটা বিশ্ব। কর্মহীন অগণিত। তার মাঝে রাজনৈতিক অস্থিরতা। সব মিলিয়ে বর্ষবরণের চেয়ে বর্ষবিদায়ের আনন্দ বোধহয় এবার একটু বেশি। বছরের শেষ দিনে একবার ফিরে দেখা 'বিষ' বিশের এই সফরনামা। দেখল www.4thpillars.com
আর কয়েক মাস পরেই বিধানসভা ভোট, পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাসে যা প্রথমবারের জন্য এক অরাজনৈতিক ভোট হতে চলেছে। এত বছর ধরে ভোটের ইস্যু পাল্টে গেলেও, প্রতিবারই একটা নির্দিষ্ট অভিমুখ, বক্তব্য থাকত ভোট প্রার্থীদের। এই প্রথম কোনও রাজনৈতিক বক্তব্য নেই নেতাদের, এক কে কত বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত শুধু তারই তরজা চলছে। সাধারণ মানুষের ভাল মন্দ এবং সরকার পরিচালনায় নীতি ও আদর্শের কথা শোনাই যাচ্ছে না।
করোনা ভাইরাসের নতুন স্ট্রেন দেখা দেওয়ার ফলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে গোটা বিশ্বে। কিন্তু সেটা সম্পূর্ণ অমূলক। সাধারণত, যে ভাইরাস দ্রুত সহজে ছড়ায় তার মারণ ক্ষমতা কম হয়। মানুষের মতো ভাইরাসও চায় তার জিন ছড়িয়ে দিতে, রোগীকে মেরে ফেললে সেই উদ্দেশ্য সাধিত হয় না। এটাই স্বার্থপর জিন তত্ত্ব, সমস্ত জীব জগতের জন্য সত্য। করোনার এই নতুন জিনের সংক্রমণের হার 70 শতাংশ বেশি। অতএব অযথা বাড়তি আতঙ্কের কারণ নেই।
বাঙালির সান্ধ্যকালীন মনোরঞ্জনের দায়িত্ব আবেগঘন টিভি সিরিয়ালের বদলে বর্তমানে রাজ্যের রাজনীতিবিদরা যে গ্রহণ করেছেন তার প্রমাণ আমরা সদ্যই পেয়েছি। কিন্তু রাজনীতি আর বিবাহ বিচ্ছেদ যদি শর্ত সাপেক্ষে যুক্ত হয় সেটা যথেষ্ট ভাবনার বিষয়। বিজেপি করলে নাকি তার পরিবারের কেউ রাজনীতিতে যোগ দিতে পারবে না! শুভেন্দু অধিকারীর পরিবারের অন্য তৃণমূল পদাধিকারীদের ভবিষ্যৎ কী?
আমরা 4thPillars রাজনীতি বলতে ক্ষমতা দখলের অঙ্ক কষা বুঝি না। ভোটের আগে নেতাদের হাত থেকে একটা দলের পতাকা সরিয়ে আরেকটা পতাকা ধরিয়ে দেওয়াও রাজনীতি নয়। সেটা মুনাফা বাড়ানোর জন্য কর্পোরেট জগতের মতো অধিগ্রহণ। আমাদের কাছে রাজনীতি হচ্ছে সেটাই, যেটা বর্তমানে দিল্লির সিঙ্ঘু সীমানায় ঘটে চলেছে। সংসদে প্রণীত তিনটি আইন পরিবর্তনে কৃষকরা যেভাবে পথে নেমে লড়াই করছেন সেটাই 4thPillars এর কাছে রাজনীতি। মানুষের স্বাধীন বিবেচনা প্রসূত মতামতই সেখানে শেষ কথা।
কৃষকদের দাবি মেনে সরকারের আইন প্রত্যাহারের কোনও লক্ষণ নেই। দু'পক্ষই অনড়। আন্দোলনের পরিণতি যাই হোক কৃষকরা গণ-আন্দোলনের নতুন ধারা দেখিয়ে দিচ্ছেন ভারতের রাজনীতিতে। এই নিয়েই www.4thpillars.com গত 14 ডিসেম্বর (সোমবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ী এবং শুভজিৎ বাগচীর।
রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর রাজনৈতিক নেতাদের মতোই মিডিয়ায় ইন্টারভিউ দিচ্ছেন, জড়িয়ে পড়ছেন রাজনৈতিক বিতর্কে। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে যিনি প্রতিনিয়ত প্রকাশ্য মন্তব্য করছেন, তাঁরই গোপন রিপোর্ট জমা পড়ার কথা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে। সাংবিধানিক শৃঙ্খলা ও প্রশাসনিক শিষ্টাচার ভাঙায় রাজ্যপালই পশ্চিমবঙ্গে এখন এক নম্বর। অথচ তিনি নিজেই নিজেকে রাজ্যের প্রথম নাগরিক বলে ঘোষণা করে থাকেন!
বর্তমানে কৃষকদের আন্দোলনের চাপে পড়ে কেন্দ্রীয় সরকার স্বীকার করেছে যে নয়া কৃষি আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে কিছু "ভুল" হয়েছে। আইন বানানোর আগে কেন কথা বলা হয়নি, প্রশ্ন কৃষকদের। সংসদে জনপ্রতিনিধিদের উপেক্ষা করার মূল্য সরকারকে দিতে হচ্ছে সরাসরি জনতার সঙ্গে বৈঠকে বসে। নজিরবিহীন বিপাকে নরেন্দ্র মোদী সরকার। আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়াকে প্রহসনে পরিণত করার পরিণতি কী? আইন প্রত্যাহার, নাকি অন্য ভাবে কৃষক আন্দোলন দমন?
দেশের রাজধানী কার্যত অবরুদ্ধ করে দিনের পর দিন রাস্তায় বসে রয়েছেন কৃষকরা। দাবি, নতুন কৃষি আইন প্রত্যাহার। আলোচনায় বসতে বাধ্য হলেও নতি স্বীকার করছে না সরকার। এই নিয়েই গত 9 ডিসেম্বর (বুধবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক রজত রায়, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী সমীর দাস এবং অধ্যাপক অশোক সরকার।
গত সাড়ে ছয় বছরের মধ্যে এই প্রথম কোনও আন্দোলনকে কেন্দ্রীয় সরকার দেশবিরোধী তকমা দিতে পারল না। কৃষকদের সমস্যাকে ছোট জনগোষ্ঠীর আঞ্চলিক সমস্যাও বলা যাচ্ছে না। এই আন্দোলনই প্রথম মোদী সরকারকে বাধ্য করল সরকার বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে। সাড়ে ছয় বছরের মধ্যে এমন সংকটে পড়েনি সরকার। সংসদে জনপ্রতিনিধিদের উপেক্ষা করার মূল্য দিতে হচ্ছে সরাসরি জনতার সঙ্গে কথা বলতে বাধ্য হয়ে। দেশের হীনবল গনতন্ত্রকে যেন অক্সিজেন জোগাচ্ছে কৃষক আন্দোলন।
কৃষি সংস্কারের লক্ষ্যে নতুন আইনগুলি বাতিলের দাবিতে রাজপথে দেশের অন্নদাতারা। অবরুদ্ধ রাজধানী। আইন প্রণয়নের সময়ে সংসদে জনপ্রতিনিধিদের কথা শোনেনি সরকার। এবার কি সরাসরি জনতার কথা শুনতে হবে?
প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার মূর্ত প্রতীক ফুটবলার মারাদোনা। বিশ্বব্যাপী পীড়িতের পূজ্য। প্রতিভার আগুনে নিজেকে জ্বালিয়ে দেওয়ার ক্ল্যাসিক উদাহরণ। খেলার মাঠের বাইরের মারাদোনা কেমন?
দেশের সর্ববৃহৎ রাজ্য উত্তর প্রদেশে লাভ জিহাদ বন্ধ করার উদ্দেশ্যে অর্ডিনান্স ভারতীয় সংবিধান প্রদত্ত মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। হাই কোর্ট স্বীকৃতি দিলেও সরকার দুই ধর্মের বিয়েতে নারাজ। ভালবাসার সঙ্গে যুদ্ধকে মেলানো সনাতন ভারতীয় ভাবনায় ছিল না, কিন্তু আধুনিক হিন্দুত্ববাদীরা তাই করছে। বিয়ের জন্য বহু হিন্দু নারীকে ভয় দেখিয়ে তার ধর্ম পরিবর্তন করানো হয়েছে বলেই নাকি তাড়াহুড়ো করে এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। কিন্তু ভারতের কোনও প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক যদি স্বেচ্ছায় নিজের ধর্ম পরিবর্তন করে, ভিন্নধর্মের কাউকে বিয়ে করে সেটা তার সিদ্ধান্ত। এবং ভারতীয় আইন অনুযায়ী তা বৈধ। এই অধ্যাদেশ আইনে পরিণত হলে তা
পরিবেশ চুলোয় যাক, করোনা হয়ে মানুষও মরে মরুক! তবু ছট পুজোয় কোনও বিধিনিষেধ চলবে না - এই রকমই মধ্যযুগীয় অবস্থান পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির। ধর্মকেন্দ্রিক রাজনীতির তালে তাল দিয়ে তৃণমূলের সরকারও আদালতে রবীন্দ্র সরোবরে ছট পুজোর অনুমতি চাইতে গিয়েছিল! বৈজ্ঞানিক সত্যের ভিত্তিতে সামাজfক আচরণের কথা বলার সাহস নেই দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের কারও? কোন অধঃপাতে চলেছে বাংলার রাজনীতি?
চেনা মুখের টিভি অ্যাঙ্করকে জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট, ব্যক্তি স্বাধীনতার বাণী শুনল সারা দেশ। সেই আদালতেই বছরের পর বছর জামিন পান না প্রবীণ অধ্যাপক, কবি, সমাজকর্মী, লেখকরা! ন্যায়বিচার কি একেক নাগরিকের জন্য একেক রকম?
প্রয়াত সৌমিত্র চট্টপাধ্যায়কে নিয়ে আলোচনায় চলচ্চিত্রকার গৌতম ঘোষ, শৈবাল মিত্র, সুরজিৎ দাশগুপ্ত, ঋতা দত্তর সঙ্গে চলচ্চিত্রকার-সাংবাদিক সুব্রত সেন।
অবশেষে চলে গেলেন ফেলুদা। মগজাস্ত্রের ধারে শেষ রহস্য ভেদ করা হয়ে উঠল না তাঁর। তাঁর মৃত্যুতে আমরা গভীর শোকাহত। মণিহারা হল বাংলা তথা বিশ্ব সিনেমা। ফোর্থ পিলার্সের বিশেষ শ্রদ্ধার্ঘ্য।
কতটা মানুষের সচেতনতা আর কতটা আদালত নির্দেশ? যতটা যাই হোক, করোনার কালে নিস্তব্ধ কালী পুজো মানুষকে ভরসা জোগাবে।
করোনার প্রকোপে লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই ভুগছে দেশের সাধারণ মানুষ। অর্থনীতির গতি ক্রমশ নিম্নগামী। পরপর দুটি ত্রৈমাসিকে বৃদ্ধি ঋণাত্মক। অবশেষে কি একেবারে টেক্সটবুক মন্দা শুরু হল ভারতীয় অর্থনীতিতে? এই নিয়েই গত 13 নভেম্বর (শুক্রবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, অর্থনীতিবিদ দীপঙ্কর দাশগুপ্ত ও অজিতাভ রায়চৌধুরী।
বিহার ভোটের ফলাফলের রাজনৈতিক শিক্ষা বিরোধী শিবির এবং শাসক শিবির উভয়ের পক্ষেই যথেষ্ট আশাব্যাঞ্জক। বিজেপি এবং তার সহযোগী দলগুলোর রাজনীতি সম্পূর্ণ ভাবে জাত ও ধর্মের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে। এবং বিহার ভোটে তাদের এই জয় বুঝিয়ে দিল এখনও জাত-ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি করেও ভোটে জেতা যায়। অন্যদিকে বিরোধীদের মধ্যে তেজস্বী যাদবের নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় জনতা দল 75টি আসন পেয়ে একক শক্তিতে সব থেকে বড় দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। তেজস্বী যাদবরা দেখিয়ে দিলেন শিক্ষা, সেচ, কাজ, মূল্যবৃদ্ধির মতো ইস্যুগুলো নিয়ে লড়েও ভোটে যথেষ্ট ভাল ফল করা যায়। বামেদের ফলও আশাপ্রদ। 2020-র বিহার বিধানসভ ভোটের শিক্ষার দিকে নজর থাকবে আগামী দিন
নোটবন্দির 4 বছর পুরনো বেদনাদায়ক স্মৃতি যখন মানুষ ভুলতে বসেছে তখনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তার সাফল্যের মিথ্যা আখ্যান রচনা শুরু করলেন। নোট বাতিলের ঘোষিত লক্ষ্য ছিল পূরণ হয়েছে বলে তাঁর দাবি পরিসংখ্যানের কারিকুরি মাত্র। এর জন্য কোটি কোটি ভারতবাসীর অবর্ণনীয় কষ্টের কথা প্রধানমন্ত্রী বলেননি। বহু ক্ষুদ্র এবং মাঝারি শিল্প বন্ধ হয়ে গেছে, বহু মানুষ কাজ হারিয়েছিলেন এই নোটবন্দির ফলে। কোনও নিরপেক্ষ অর্থনীতিবিদও নোটবন্দিকে উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক পদক্ষেপ বলেননি। মানুষ অতীত ভুলে গেছে এই ভরসায় অসত্য আখ্যান রচনা করছেন মোদী।
অবশেষে ট্রাম্প জমানার অবসান। নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন সকলকে নিয়ে চলার বার্তা দিলেন। শোনা গেল ঐক্য, ভদ্রতা, বিজ্ঞানমনস্কতার পুনঃপ্রতিষ্ঠার কথা। বাস্তবে কী প্রত্যাশিত? 4 নভেম্বর (রবিবার) www.4thpillars.com এই নিয়েই একটা আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক প্রণয় শর্মা এবং ভারতীয় মার্কিন তিতাস রায় ও সোহম সেনগুপ্ত।
স্বেচ্ছাচারী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের লাইভ ভাষণ মাঝপথে বন্ধ করে তাকে মিথ্যাবাদী বলল আমেরিকান টেলিভিশন। কোনও রকম প্রমাণ, এমনকি নির্দিষ্ট অভিযোগও ছাড়া ট্রাম্পের এ হেন বক্তব্য যে ভুল তা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে আমেরিকার সমস্ত প্রধান খবরের চ্যানেল।আমেরিকার টেলিভিশন যে সাহস দেখাতে পারে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম কেন তা পারে না? আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে হবেন, তার উপর ভারতেরও অনেক কিছুই নির্ভর করছে।
আমেরিকার এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে ছিল গোটা বিশ্ব। ভোটের আগে ও পরের ঘটনাক্রম সব মিলিয়ে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকার মতোই বটে। কী ভাবছেন সেখানকার ভোটদাতারা? কীই বা ভাবছে অভিজ্ঞমহল? এই নিয়েই www.4thpillars.com গত 5 নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) এক আলোচনার আয়োজন করেছিল। ঐতিহাসিক এই ভোট নিয়ে আলোচনায় সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্তের উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক প্রণয় শর্মা এবং দুই তরুণ মার্কিন-বাঙালি নাগরিক সোহম সেনগুপ্ত ও নির্বাণ সেনগুপ্ত।
ভারতের অন্য দুই রাজ্য যখন জনস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে এবছর দিওয়ালিতে আতস বাজি নিষিদ্ধ করে দিল, পশ্চিমবঙ্গ সরকার কেন তা করতে পারছে না? আসন্ন ভোটের কথা মাথায় রেখেই কি তবে কাউকে অখুশি করতে চাইছে না তারা? পরিবেশবিদদের পরামর্শ অবেহেলা করে কোনও কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার বদলে দুর্গাপুজোর মতোই জনগণের শুভ বুদ্ধির উপরে এবছর বাজি বর্জন করা না করার সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিয়েছে রাজ্য সরকার। তবে কি দুর্গাপুজোর মতোই আবারও আদালতের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন দীপাবলিতে দূষণ ঠেকাতে?
অভূতপূর্ব উন্মাদনা তৈরি হয়েছে এবারের আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভোটে হারলেও ক্ষমতা ছাড়বেন কি না সন্দেহ।জনপ্রিয়তায় অনেক এগিয়ে থাকলও নির্বাচনী পদ্ধতির জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেনের জয় নিশ্চিত নয়। কী হতে চলেছে? সাংবাদিক প্রণয় শর্মা এবং ভারতীয়-মার্কিন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী শুভ্
দুর্গাপুজোর পর করোনার সংক্রমণ এবং মৃত্যুর হার গোটা দেশে নিম্নমুখী। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের এবং কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় ছবিটা আলাদা। দুর্গাপুজোয় আদালতের নির্দেশে জনসমাগম নিয়ন্ত্রণ করে সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো গিয়েছিল খানিকটা। কিন্তু আসন্ন কালীপুজোয় কী হবে? দায়িত্ববান নাগরিকের মতো এবার কি বা
28 অক্টোবর বিহার বিধানসভার ভোট শুরু। বিশ্বব্যাপী মহামারীর মধ্যে দেশে এই প্রথম বিধানসভা ভোট। লক্ষ লক্ষ শ্রমিক কাজ হারানোর পর এবং কৃষিক্ষেত্রে আমূল সংস্কারের লক্ষে আইন পরিবর্তনের পরেও এই প্রথম দেশে ভোট হচ্ছে। কী বার্তা দেবে বিহার? এই প্রশ্নকে সামনে রেখেই www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এ
প্রতিবারের মতো শিউলির ঘ্রাণ, ছাতিমের কড়া গন্ধে প্রকৃতি মাতোয়ারা। আকাশে সাদা মেঘের আনাগোনা দেখে ঋতু নিয়ে কারও মনে কোনও সংশয় থাকার কথা নয়। তবুও পুজোর চেনা গন্ধ এ বার খানিকটা ম্লান বোলপুরের অদূরে সুরুলের জমিদার বাড়িতে। এই বাড়ির দুই শরিকের পুজোয় এলাকাবাসী তো বটেই, আশপাশের গ্রাম থেকেও বহু মানুষ একত্রি
ধর্মীয় আচার ও সামাজিক উৎসবকে ছাড়িয়ে বাঙালির দুর্গাপূজা কি প্রধানত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে পরিণত হয়েছে? ভোটের জমি দখলের লড়াইয়ের ছায়া কি স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে পুজোর প্যান্ডেলেই? এই প্রশ্নগুলোকে সামনে রেখেই www.4thpillars.com গত 21 অক্টোবর (বুধবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগ
ধর্মীয় আচার থেকে সামাজিক উৎসব হয়ে বাঙালির বারোয়ারি দুর্গাপূজা এখন হয়ে দাঁড়িয়েছে মূলত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। পুজো হবে না বলে বহুদিন আগে থেকে প্রচার, পুজো করার জন্য রাজ্য সরকারের উৎসাহ ও সহায়তা, হাইকোর্টের দর্শনার্থীবিহীন পুজোর নির্দেশ, এবং তা নিয়ে উদ্যোক্তাদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া - সব মিলিয়ে অন্
সারা বিশ্বের জন্য যা ছিল অবারিত দ্বার, তার চৌহদ্দি দু' মানুষ সমান উঁচু পাঁচিল দিয়ে ঘেরা এখন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের প্রধানতম কাজ। প্রতিষ্ঠানের মধ্যেও চলছে স্বেচ্ছাচারী শাসন, যা রবীন্দ্র-ভাবনার পরিপন্থী৷ কেন এই হাল? এই নিয়েই www.4thpillars.com গত 19 অক্টোবর (সোমবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচন
শান্তিনিকেতন তথা বিশ্বভারতী অবাঞ্ছিত কারণে ইদানিং বারবার সংবাদের চর্চায়। উপাচার্যর সঙ্গে আশ্রমের প্রাক্তনীদের সাম্প্রতিক বৈঠকে কর্পোরেট কর্তার সঙ্গে বেতনভোগী কর্মীর সম্পর্কের ছায়া। হচ্ছেটা কী? প্রাক্তনী কুন্তল রুদ্র, সুদৃপ্ত ঠাকুর ও শমীক ঘোষের সঙ্গে আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
দেশের অন্যতম বড় গয়না সংস্থা উৎসবের মরশুমে বাধ্য হল অডিওভিশুয়াল বিজ্ঞাপন প্রত্যাহার করে নিতে। মুসলিম পরিবারে হিন্দু মেয়ের বিয়ে নাকি লাভ জিহাদ - প্রেমের নামে ধর্ম প্রচার! মত প্রকাশের স্বাধীনতা শুধু সংবিধানের পাতায় আটকে থাকবে? চলচ্চিত্রকার সুব্রত সেন ও সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্রর সঙ্গে আলোচনায় সুদীপ্ত সেন
বারোয়ারি দুর্গাপুজোয় এবার রাজ্য সরকারের খরচ 185 কোটি টাকা। একটি বিশেষ ধর্মের অনুষ্ঠানে ধর্মনিরপেক্ষ সরকার অনুদান দেবে কেন? আয়োজক ক্লাবগুলোকে তুষ্ট রাখতেই কি ভোটের 6 মাস আগে জনগণের অর্থে সরকারের এই বদান্যতা? উৎসবের সময়ে রোগের সংক্রমণ কমাতেই বা সরকার কী করছে? অনেক প্রশ্ন। উত্তর অজানা।
পশ্চিমবঙ্গে রোজই বাড়ছে কোভিড রোগীর সংখ্যা। 100 নতুন রোগী পিছু নিরাময় 88 জনের। সারা দেশে কিন্তু উল্টো ছবি, নিরাময়ই রোজ বেশি, 107 জনের। এই পরিস্থিতিতে দুর্গাপূজা নিয়ে মাতামাতি ভয়ঙ্করের সঙ্কেতবাহী। এখনও সময় আছে, সংযত হোক সবাই!
বাঙালির প্রিয় উৎসব দুর্গাপুজো আসন্ন। সেই উপলক্ষে কেনাকাটা করতে রাস্তায় মানুষের ঢল দেখে মনে হচ্ছে করোনা বিদায় নিয়েছে। কিন্তু করোনার সংক্রমণ তো পুজো দেখে বন্ধ থাকবে না। আমাদের রাজ্যে গতকাল অবধি সংক্রমণের যা হার জানা গেছে তাতে সমস্ত বিধি লঙ্ঘন করে উৎসবে মেতে ওঠার কোনও কারণ নেই।
রিয়া চক্রবর্তীকে জামিন দিয়ে হাইকোর্ট বলল, গ্রেফতারির কোনও কারণই দেখাতে পারেনি মাদক দমন সংস্থা এনসিবি। মাদক নিয়ন্ত্রণের নামে বলিউডে চলছে বিজেপি বিরোধী সামান্যতম স্বরও বন্ধ করার ছক। শাসকের কথায় ওঠবোস করছে মিডিয়া। আলোচনায় আইনজীবী অরুণাংশু চক্রবর্তী ও সাংবাদিক রজত রায়ের সঙ্গে সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
ফিজিক্সে এবার অন্যতম নোবেল বিজয়ী রজার পেনরোজ। কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে তাঁর কাজের তত্ত্বগত ভিত্তি রচনা করেছিলেন বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী অমলকুমার রায়চৌধুরী। তাঁর ছাত্র এবং আজকের দুই বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী অমিতাভ রায়চৌধুরী এবং নারায়ণ ব্যানার্জির সঙ্গে এই নিয়ে আলোচনায় সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
ফিজিক্সে এবার অন্যতম নোবেল বিজয়ী রজার পেনরোজ। কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে তাঁর কাজের তত্ত্বগত ভিত্তি রচনা করেছিলেন বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী অমলকুমার রায়চৌধুরী। তাঁর ছাত্র এবং আজকের দুই বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী অমিতাভ রায়চৌধুরী এবং নারায়ণ ব্যানার্জির সঙ্গে এই নিয়ে আলোচনায় সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
হাথরাসের ঘটনায় গোড়া থেকেই অপরাধ এবং অপরাধীদের আড়াল করার চেষ্টা করা হচ্ছিল। সরকারের তরফে মিডিয়া এবং অন্যান্য দলের কর্মীদের বাধা দেওয়া হয়েছে যাতে তারা নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে না পারে। কিন্তু সমবেত প্রতিবাদ ও জনরোষের সামনে অবশেষে আদিত্যনাথের সরকার বাধ্য হয় তাদের সিদ্ধান্ত বদলাতে। মেনে
হাথরসের ঘটনায় বিক্ষোভ, প্রতিবাদের ঢেউ দেশের সীমানা পেরিয়ে সারা বিশ্বে পৌঁছে গেছে। ঘটনার নৃশংসতায় শিউরে উঠছেন মানুষজন। হাথরসের ঘটনা চর্চার পরিসর থেকে চলে যাওয়ার আগেই সেই রাজ্য থেকে চারটি ধর্ষণের ঘটনার খবর এসেছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে প্রশাসনের সর্বোচ্চ স্তর থেকে অপরাধ এবং অপরাধীদের আড়াল করার চেষ্টা
সিবিআই আদালতে বাবরি মসজিদ ধ্বংস কাণ্ডে অভিযুক্ত সকলেই বেকসুর খালাস পেলেন। আদালতের বক্তব্য তাঁদের বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ নেই। মনে পড়ে, সকলের সামনে খুন হওয়া জেসিকা লাল হত্যাকাণ্ডে আদালতে প্রথমে মনু শর্মা খুনি সাব্যস্ত হয়নি।
কৃষি সংস্কারের লক্ষে তিনটি আইন স্টিম রোলার চালিয়ে পাশ হল। সংসদে বিরোধী পক্ষ তো বটেই, কৃষির সঙ্গে স্বার্থ জড়িয়ে আছে এমন কোনও পক্ষেরই মতামত শোনা হল না। ইউ পি এ আমলে বিশেষজ্ঞ কমিটির অনুমোদন সত্ত্বেও বিটি বেগুন চাষে সরকার অনুমতি দেয়নি চাষীদের আপত্তিতে।
লকডাউন পর্বের ঠিক 6 মাস পরে কী অবস্থায় দাঁড়িয়ে আমরা? গত ছয় দিন ধরে দেশে নতুন সংক্রামিত রোগীর সংখ্যা সেরে ওঠা রোগীর সংখ্যার থেকে কম, রোজই কমছে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা। এই প্রথম একটা রূপালী রেখা দেখা যাচ্ছে। এই ধারা বজায় থাকলে দেশে করোনা একদিন নিশ্চয়ই নির্মূল হবে।
দু'দিন আগেই একপ্রকার গায়ের জোরে রাজ্যসভায় পাশ হয়ে যায় কৃষি বিষয়ক দুটি বিতর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিল। আবারও গত মঙ্গলবার, 22 সেপ্টেম্বর, মাত্র তিন ঘণ্টায় লোকসভায় শ্রম এবং শ্রমিক সংক্রান্ত তিনটি গুরুত্বপূর্ণ আইন পাশ হয়ে গেল। উভয় ক্ষেত্রেই বিরোধী মত শোনার তোয়াক্কা পর্যন্ত করেনি সরকার।
লোকসভা নির্বাচনে নির্বাচিত হয়ে সংসদে ঢোকার প্রথম দিনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রদর্শিত সংসদের প্রতি সম্মান যে কেবল মাত্র "প্রদর্শনী", তা গত ছয় বছরে বারবার প্রমাণিত হয়েছে। কৃষি সংস্কারের লক্ষে বিল নিয়ে রাজ্যসভার ঘটনা আবারও তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখাল।
প্রাচীন ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা লুনার ক্যালেন্ডার এবং সোলার ক্যালেন্ডারের মধ্যে ভারসাম্য আনার জন্য আবিষ্কার করেন মলমাস। যার ফলে চান্দ্র ক্যালেন্ডার অনুযায়ী পুজো হলেও তা ঘুরেফিরে সাধারণ সৌর বছরের একই ঋতুতেই পড়ে। মহালয়ার এক মাস সাত দিন পরে দুর্গাপূজার সপ্তমীতে কোনও জটিলতা বা রহস্য নেই।
১৭৪ দিন পর সোমবার ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে যাত্রী সাধারণের জন্য খুলে গেল কলকাতা মেট্রো। তবে যখন তখন মেট্রোতে সফর করা আপাতত করতে পারবেন না। সফরের আগে বেশ কিছু নিয়ম কানুন মেনে তবে মিলবে ট্রেনে ওঠার অনুমতি। স্টেশনে পুলিশের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রত্যেক যাত্রীর ই-পাস দেখে তবেই স্টেশনে প্রবেশের অনুমতি
Media trial of Rhea Chakraborty exposes the collapse of rule of law? Lawyers Bikash Ranjan Bhattacharya and Arunava Ghosh discuss that with Sudipta Sengupta in 4thPillars Live "খাপের বাপ', the Father of All Khap Panchyats.
বিহারের বিধানসভা ভোটে প্রচারে এসেছে সুশান্ত সিং রাজপুতের ছবি সহ স্টিকার - ভুলছি না, ভুলতে দেব না। দেশের সবচেয়ে বেশি পরিযায়ী শ্রমিকের রাজ্যে তাদের ইস্যু কি ভুলে গেল সবাই? কৃষিনির্ভর রাজ্যে কৃষকের কথাই বা কই? একটি আত্মহত্যার কাহিনিতে মানুষকে মজিয়ে রেখে ভোটের রাজনীতিতে আসল ইস্যুকে আড়াল করার কৌশল।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অরুণ মিশ্রের বিদায় অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান দুষ্মন্ত দাভেকে বক্তব্য রাখতে দেওয়া হয়নি, এমনটাই দাবি তাঁর। কিন্তু কেন? অরুণ মিশ্রের সর্বশেষ বহু চর্চিত মামলায় দাভে ছিলেন প্রশান্ত ভূষণের পক্ষে। তবে কি আইনজীবীরা মুখ খুললে বিচারপতিদের সমস্যা হতে পারে?
Journalists Gautam Lahiri and Jayanta Ghoshal in conversation with Sudipta Sengupta on Life and Politics of Late Pranab Mukherjee, former President of India
এক টাকা আর 100 কোটি টাকার যোগসূত্র কোথায়? আইনের চোখে আদালত অবমাননায় দোষী প্রশান্ত ভূষণ মানুষের দৃষ্টিতে ন্যায়বিচারের পক্ষে যোদ্ধা। অতি প্রভাবশালী ব্যক্তিকে আইনের হাত থেকে ছাড় দেওয়ার জন্য 100 কোটি টাকার ঘুষের অভিযোগও আছে!
"মন কি বাত' বলতে এসে দেশি কুকুর থেকে অসমাপ্ত খেলনা - সব ব্যাপারেই মতামত দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু দেশবাসী কি আদৌ সেসব জানতে চায়? অর্থনৈতিক সংকট, পরীক্ষা নিয়ে ছাত্রসমাজের গভীর উদ্বেগ, করোনার রেকর্ড সংক্রমণ প্রশ্নে তিনি নীরব। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ভারতবাসীর আসল সমস্যা কেন এড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি?
Lawyer Aunangshu Chakrabarty and Journalist Suvashis Maitra in conversation with Sudipta Sengupta on Media behaving like Khap Panchayat in the Sushant Singh Rajput unnatural death case
Sudipta Sengupta introspects with audience on Trial by Media in the context of unnatural death of Actor Sushant Singh Rajput
Bikash Ranjan Bhattacharya and Arunava Ghosh in conversation with Sudipta Sengupta on Two Tweets and Apex Court
ইতিহাস বলে শাসকের শাসন যখন শোষণে পরিণত হয়, তখন দেশবাসীকে বিকল্প পথ দেখাতে এগিয়ে আসে বিরোধী দল। কিন্তু সেই দল নিজেই যদি দিশাহীন, নেতৃত্বহীন হয়? দেশের প্রধান বিরোধী দল অভ্যন্তরীণ টানাপোড়েনে জীর্ণ। যে দল নিজে অক্ষম, অচল, বিভ্রান্ত সে মানুষকে কী পথ দেখাবে?
Ardhendu Sen, former Chief Secretary, West Bengal and Prof. Samir Kumar Das, Political Science in conversation with Sudipta Sengupta on Decline and fall of constitutional and democratic institutions in India.
কেন্দ্রের শাসকের এজেন্ট উপাচার্য বিশ্বভারতীকে হিন্দুত্ববাদী করার এজেন্ডা নিয়ে এগোচ্ছেন। আটকাতে গিয়ে রাজ্যের শাসক তৃণমূল হাঁটছে নৈরাজ্যের পথে। পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্ত, রাজ্যপাল ধনখড়ের সঙ্গে সরকারের সংঘাত - সবই কেন্দ্র রাজ্য সম্পর্কের চূড়ান্ত অবনতির নজির। এর শেষ কোথায়?
Bikash Ranjan Bhattacharya and Arunava Ghosh in conversation with Sudipta Sengupta on Criminal Contempt and faith in Judiciary
Dr. Kausik Majumdar, MRCP, FRCP discusses critical aspects of the challenges of Covid-19 and our response to them.
প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে আপলোড করা রুটিন তথ্য দুদিনের মাথায় হঠাৎই উধাও। চিনা সৈন্যবাহিনী প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করে ভারতে ঢুকে পড়েছিল কিনা, এখনও তার সদুত্তর মেলেনি। বিদেশ ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের ভাষ্যের সঙ্গে মোদীর দাবি মিলছে না।
Economist Abhirup Sarkar on quality of education in the context of National Education Policy 2020
Partha Pratim Roy and Maitree Bhattacharyya on School Education in NEP 2020
Prof. Sabyasachi Basu Ray Chaudhury on National Education Policy
Prof. Suranjan Das on National Education Policy
লকডাউনের দিনলিপিতে বারবার পরিবর্তন পশ্চিমবঙ্গে। কারণ, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান এবং উৎসব পালন। বিশ্বব্যাপী মহামারীর থেকে ধর্মীয় উৎসব পালন কি বেশি জরুরি? মহামারী থেকে কি শুধুই ধর্ম বাঁচাবে, নাকি আধুনিক বিজ্ঞান ও চেতনা? মা মনসাকে আঁকড়ে ধরে রামমোহন, বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথকে বিসর্জন?
Prof. Sukanta Chaudhuri on National Education Policy
Journalists Gautam Lahiri and Sudipta Sengupta discuss Departed Congress Leader Somen Mitra
শিক্ষা ব্যবস্থায় এক বছর নষ্ট হওয়া কোনও নতুন ঘটনা নয়, গোটা বিশ্বে এমন ঘটনা আগে বহুবার ঘটেছে। এতে শিক্ষার্থীর জীবনে বিশেষ কোনও ক্ষতিও হয় না। এই মহামারীর সময় ইউজিসি কেন পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করছে দিন বেঁধে? কিছু রাজ্যে তার বিরোধিতাও কি সবাইকে বেশি নম্বর দিয়ে খুশি করার পপুলিসট রাজনীতি? শিক্ষা নিয়ে
খবরের কাগজ আর পরিসংখ্যানে আবদ্ধ নেই। করোনা ঢুকছে ঘরে ঘরে। আতঙ্ক হোক বা সচেতনতা, সাধারণ মানুষ দেরিতে হলেও বিপদের ভয়াবহতা বুঝলেন। তার প্রভাব দেখা যাচ্ছে সপ্তাহান্তের লকডাউনে। শহর ও শহরতলীর লকডাউন চিত্র ধরা পড়ল ফোর্থ পিলার্সের ক্যামেরায়।
গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত সরকার এবং বিচার ব্যবস্থার মধ্যে অভেদ্য দেওয়াল। বিচারব্যবস্থার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আদালত অবমাননার দায়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ।
পরিসংখ্যান ব্যক্তি বিশেষের জন্য অর্থহীন, জনসমষ্টির পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বব্যাপী মহামারীর সময়ে সতর্ক সচেতন দায়িত্বশীল নাগরিকের কর্তব্য, সমস্ত বিধিনিষেধ মেনে চলে নিজের ও অপরের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করা। সপ্তাহে দুদিন লকডাউন সঠিক নিদান।
খুচরো মূল্য বৃদ্ধি 6 শতাংশের উপর। ব্যাংকের সুদের হার কমতে কমতে সেখানে সেই স্তরেই। খাদ্যদ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি প্রায় 8 শতাংশ। করোনার আগে মানুষ কি না খেয়েই মরবে? নেতাদের কিনে খেতে হয় না বলে এই নিয়ে কেউ ভাববে না?
ভারতীয় গণতন্ত্রেও চলছে নিউ নর্মাল ব্যবস্থা। এখানে সরকার পরিবর্তনের জন্য এখন জনাদেশের মূল্য বা প্রয়োজন নেই। টাকা এবং ভয় দেখানোর ক্ষমতাই বলে শেষ কথা। 2014 থেকে ছয়টি রাজ্যের পর এবার কি রাজস্থান? কিন্তু এই কারবারের পর গণতন্ত্রের উপর মানুষের আস্থা বজায় থাকবে তো? শাসক বুঝছে না এর শেষ পরিণতি ভয়ঙ্কর!
বিগ বি হোন বা কোনও নেতা মন্ত্রী বা সাধারণ মানুষ - করোনার থাবা থেকে রেহাই নেই কারও। যে কোনও সময়ে অসুস্থ হতে পারেন যে কেউ। সরকারি হাসপাতালই সবার ভরসা। কিন্তু বেড অ্যালটমেন্ট ন্যায্য হবে তো? রাজনৈতিক খবরদারিতে রাশ টেনে চিকিৎসায় শেষ কথা বলুন ডাক্তাররা।
গ্যাংস্টার বিকাশ দুবের এনকাউন্টারে হত্যা, হায়দ্রাবাদে প্রিয়াঙ্কা রেড্ডির ধর্ষকদের এনকাউন্টারে হত্যা। এমন ঘৃণ্য মানুষদের মৃত্যুতে কারও কোনও দুঃখ নেই। কিন্তু আদালত অবধি পৌঁছনোর আগেই এই হত্যায় মূল অপরাধের তদন্ত হয় না, রাঘব বোয়ালরা অধরা থেকে যায়। এ তো গণতন্ত্র ও বিচারব্যবস্থারই মৃত্যু! ক্রমশ এনকা
বিশ্বের কঠোরতম লকডাউনে ডান্ডা দেখিয়ে দেশবাসীকে ঘরবন্দি করে সরকার। তাতেই সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা ছিল বিজ্ঞানীদের। অর্থনীতিবিদরা বলছেন তাই হয়েছে। ঘরে ঘেঁষাঘেঁষিতে সংক্রমণ ছড়ানোর পর ভাইরাস ছড়িয়েছে সারা দেশে। লকডাউন আর আনলকের তামাশার মানেটা কী?
15 আগস্টের মধ্যে করোনার ভ্যাকসিন বাজারে আনার নির্দেশের সুর বদলাল ICMR. বিজ্ঞানীদের সমবেত কথা, 64 সপ্তাহের কাজ পাঁচ সপ্তাহে হয় না। সময় বেঁধে টিকা আবিষ্কার নজিরবিহীন, অবাস্তব। অবৈধ তাড়াহুড়োর ফল হতে পারে অভূতপূর্ব মাত্রার মারাত্মক! এবার কি বোধোদয় হবে কর্তাদের?
15 আগস্টের মধ্যে করোনার ভ্যাকসিন! আইসিএমআর-এর নির্দেশে হতভম্ব বিজ্ঞানীরা! এ যে সরকারি নির্দেশে দশ মাস দশ দিনের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া তিন মাসে শেষ করার নিদান! বৈজ্ঞানিক সমাজ, সারা পৃথিবী হাসছে এই বালখিল্য আস্ফালনে! আমাদের শাসক কি পুরোই অন্ধ? প্রধানমন্ত্রীর এই চমকদারির মূল্য সাধারণ মানুষকে চোকাতে হবে
কেন্দ্রীয় সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রসারভারতীর অভিযোগ, পিটিআই জাতীয় স্বার্থবিরোধী খবর করছে। এই 'জাতীয় স্বার্থ' বিষয়টা ঠিক কী? কোথায় বলা আছে? কে ঠিক করল? তা কি শুধুই শাসকের বন্দনা? সংবাদমাধ্যম তথ্যনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে দায়বদ্ধ, কারও তল্পিবাহক হওয়া তার কাজ নয়।
প্রধানমন্ত্রী, সরকার, পুলিশ সকলের কাজ সংবিধান ও আইনে নির্দিষ্ট। আদালত বিচার করবে আইন মোতাবেক। সামাজিক বার্তা দেওয়া আদালত বা সরকারের কাজ নয়। যোগাসন শেখানো প্রধানমন্ত্রীর কাজ নয়।
করোনা আবহে চাপা পড়ে গেছে নয়া নাগরিকত্ব আইন বিরোধী আন্দোলন আর ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লির দাঙ্গা। সেই দাঙ্গা নিয়ে চারটি ভিন্ন সংগঠনের রিপোর্টে সম্পূর্ণ বিপরীত ভাষ্য। দুটি সরকারের কথার প্রতিধ্বনি, অন্য দুটি মানুষের অভিযোগের সত্যতা মানছে। মানবাধিকারও কি দলীয় রাজনীতির কুক্ষিগত আজ?
আমপান বিধ্বস্ত অঞ্চলে নগদ ত্রাণের একাংশ দুর্গতদের কাছে পৌঁছায়নি। চলে গেছে দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু মানুষের পকেটে। সর্বোচ্চ রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক স্তরের সদিচ্ছায় তাদের থেকে চাপ দিয়ে টাকা ফেরত নেওয়া হচ্ছে। সাধু উদ্যোগ। কিন্তু রাজনীতির তৃণমূল স্তরে কি নৈতিকতা আর চক্ষুলজ্জা বলে আর কিছু নেই! নগদ ত্রাণের কা
সরকার ও বিজ্ঞানী মহলে না জানিয়ে বাজারে করোনার ওষুধ ছাড়ার চেষ্টা রামদেবের সংস্থার। স্বীকৃতি নেই, পরীক্ষা নেই, অনুমোদন নেই। মানুষের অসহায়তার সুযোগ নিয়ে ব্যবসায়ে কঠোর নিষেধাজ্ঞা সরকারের, বেঁচে গেল সাধারণ মানুষ।
ভারতে বিশেষ কয়েকটি জাতি এবং প্রদেশের নামে রেজিমেন্ট গড়ে তুলেছিল ব্রিটিশরা।উদ্দেশ্য ছিল ভারতবাসীর মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করা। চিন সীমান্তে বিহার রেজিমেন্টের নিহতদের কমান্ডার কর্নাটকের, দুই জওয়ান বাংলার। তবু শুধু বিহারীদের বীরত্বের কথাই মনে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর। বিহারে বিধানসভা ভোট আসছে বলে? এ কি নব্য
চিনের সঙ্গে সীমান্ত বিরোধে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য চিনই সুবিধাজনকভাবে ব্যবহার করছে। সর্বদলীয় বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতিতে এত অস্পষ্টতা কেন? দেশ আগে, না মোদীর ভাবমূর্তি?
চিন সীমান্তে উত্তাপ বাড়ছিল বহু দিন ধরে। মানুষের হাজারো প্রশ্ন, সরকার নিরুত্তর ছবি। বিদেশ ও প্রতিরক্ষার মধ্যে দলীয় রাজনীতি আনার ফলেই স্বচ্ছতার অভাব। মানুষের আস্থা শুধু বুক বাজিয়ে কথার ফুলঝুরিতে আসবে না।
সাধারণ মানুষ সিস্টেমকে প্রশ্ন করছে মানেই, সে রাজনীতি করছে এমনটা নয়। গণতন্ত্রে প্রত্যেকটা মানুষের সত্য জানার অধিকার কি নেই? প্রশ্ন তুললেই তাকে রাজনীতির ধ্বজাধারী ঠাহর করে আমরা গণতন্ত্রের পরিসরকে ছোট করে ফেলছি না কি?
রাজ্য সরকার অনুমতি দিয়েছে আজ থেকে যানবাহন - রেস্তোরাঁ - বেসরকারি অফিস ইত্যাদি খুলে দেওয়ার। এদিকে রাজ্যে সংক্রমণের হার বেড়েই চলেছে পুরোদমে। এই অবস্থায় কতটা সচেতন শহরবাসী? সোমবারের কলকাতা কেমন ছিল?
কেরালায় গর্ভবতী হাতির মৃত্যুতে দেশজুড়ে বহু মানুষ ক্ষুব্ধ। দোষারোপের বাড়াবাড়িতে কেউ ধর্ম খুঁজছেন, কেউ কোনও ভাবধারা। সোশাল মিডিয়ার দেওয়ালে অনর্গল পোস্টের মাঝে রাঝনীতিও ঢুকছে চুপিসাড়ে।
মানুষের ক্রমাগত আগ্রাসনে বিপন্ন বন্যপ্রাণ। পরিবেশ রক্ষা করতে হলে তার অঙ্গ মানুষকেও বাঁচতে হবে। ভারসাম্যের সন্ধানই আজকের চ্যালেঞ্জ।
শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে প্রকাশ্যে গলা টিপে খুন কৃষ্ণাঙ্গ। ন্যায়বিচারের দাবিতে পথে নেমে এসেছে গোটা দেশ। আমেরিকার পরিস্থিতি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সারা বিশ্বের।
ক্ল্যাসিকাল মার্ক্সবাদে সেরা সুখের সময় হল রাষ্ট্র যখন বিলীন হয়ে যাবে! আজকের ভারতে চরম দক্ষিণপন্থী শাসনে যেন সেই ইউটোপিয়া বাস্তবায়িত হচ্ছে! মানুষের আপ্রাণ আকুতি, ফিরে এসো রাষ্ট্র!
মাত্র চার ঘণ্টার নোটিসে লকডাউন। এরপর ঘনঘন টিভিতে আগমন এবং দেশবাসীর জন্য হোম টাস্ক! এবার সত্যিকারের পরীক্ষার সময়ে বেপাত্তা হেডমাস্টার! যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে কেন্দ্রের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে ব্যর্থ নরেন্দ্র মোদীর সরকার।
বাম আমল থেকেই সর্বব্যাপী রাজনীতির গ্রাসে বঙ্গভূমি। মুক্তি নেই তৃণমূল জমানাতেও। রাজনীতিতে বিরোধীর জায়গা থাকবে না? পুরো পরিসর জুড়ে থাকবে শুধুই শাসক?
একটা ঝড়ের ভিনদেশি নাম। তার উচ্চারণ নিয়ে এত তরজা? একমাত্র আমপানই ঠিক, বাকিগুলো ভুল। মিডিয়ায় ঠিক ভুল যুক্তির বিচারে হোক, সংখ্যার জোরে নয়! শুধু ঝড়ের নামে নয়, সর্বর্ত্রই!
বাংলায় বিভিন্ন প্রান্তে আমপানের তাণ্ডবের টুকরো কিছু অংশ www.4thpillars.com এ।
প্রধানমন্ত্রীর ২০ লক্ষ কোটি টাকার হিসেব অর্থমন্ত্রী দিলেন সপ্তাহভর। ১০০ টাকায় পীড়িত পরিযায়ী শ্রমিকের জন্য সাড়ে বারো পয়সা, দু মাসের রেশন। গরিবের দায় ঝেড়ে ফেলে কোন সংস্কারের পথে সরকার?
মাত্র ১ টাকার বিনিময়ে নিরন্ন মানুষের হাতে ব্যাগ ভরতি বাজার তুলে দিচ্ছেন ওঁরা। ১ টাকা নিচ্ছেন, যাতে দরিদ্র মানুষের আত্মসম্মানে আঘাত না লাগে। প্রচেষ্টার এই সৎ মানবিক প্রচেষ্টা চরম অর্থিক সংকটে থাকা বহু মানুষের মুখে খাবার তো জোগাচ্ছেই, সঙ্গে হাসিও ফুটিয়ে তুলছে। এই প্রচেষ্টাকে আমাদের কুর্নিশ!
অভূতপূর্ব সুযোগ পেয়েছেন নরেন্দ্র মোদী, আইনের বলে একচ্ছত্র ক্ষমতা তাঁর হাতে। কিন্তু শাসকের ভাষণে দেশের মানুষ যা নিয়ে পীড়িত, ভাবিত তার কথা নেই। এখনও শুধুই বায়বীয় স্বপ্ন দেখিয়ে যাবেন নরেন্দ্র মোদী?
এমনকী লকডাউনেও রবীন্দ্রনাথের গান বাদ দিয়ে বাঙালি হয় না। সঙ্গীত নিয়ে সেই মহাস্রষ্টার ভাবনা নিয়ে কতটুকু চর্চা করে বাঙালি? মনের কথা খুলে বললেন কবীর সুমন।
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই শিল্পীদের দিনটা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ কবি অনুব্রতা গুপ্ত-র মুখেই শুনুন তাঁর গৃহবন্দি জীবনের কথা।
দেড় মাস কর্মহীন অর্ধভুক্ত শ্রমিকদের জল কিনে খেতে হবে, ট্রেনের ভাড়া কেন্দ্র দেবে না। গাড়ির ক্রেতার আর্থিক ছাড়, যন্ত্রাংশ বানানোর কারিগরের রেহাই নেই। এ সরকার কার জন্য? গরিবের নয়?
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর অনুষ্ঠান, শুটিং আর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই সেলিব্রিটিদের রোজনামচা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ নবম পর্বে গায়ক দুর্নিবার সাহা-র মুখেই শুনুন তাঁর গৃহবন্দি জীবনের কথা।
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর অনুষ্ঠান, শুটিং আর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই সেলিব্রিটিদের রোজনামচা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ অষ্টম পর্বে গায়িকা সোমলতা আচার্য্য চৌধুরী-র মুখেই শুনুন তাঁর গৃহবন্দি জীবনের কথা।
করোনা নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় তথ্যের মহাপ্লাবন। খবরের নামে জালিয়াতি, তত্ত্বের নামে আধাখ্যাঁচড়া, মনগড়া যা হোক কিছু। এই ভাইরাসও এক মহামারীই বটে!
13টা উল্লেখযোগ্য ইরফান খানের সংলাপ, যা মানুষকে উজ্জীবিত করে।
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর অনুষ্ঠান, শুটিং আর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই সেলিব্রিটিদের রোজনামচা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ সপ্তম পর্বে গায়িকা অঙ্কিতা ভট্টাচার্য-র মুখেই শুনুন তাঁর গৃহবন্দি জীবনের কথা।
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর অনুষ্ঠান, শুটিং আর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই সেলিব্রিটিদের রোজনামচা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ ষষ্ঠ পর্বে গায়ক ঋষি চক্রবর্তী-র মুখেই শুনুন তাঁর গৃহবন্দি জীবনের কথা।
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর অনুষ্ঠান, শুটিং আর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই সেলিব্রিটিদের রোজনামচা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ পঞ্চম পর্বে অভিনেত্রী স্নেহা চট্টোপাধ্যায়ের মুখেই শুনুন তাঁর ঘরবন্দি জীবনের কথা।
বিজ্ঞানীদের মতে লকডাউন আসল যুদ্ধের প্রস্তুতি মাত্র। সময় বার করার কৌশল। ঘরে ঘরে পরীক্ষা আর দ্রুত কোয়ারান্টাইন আসল সমাধান। নিজেদের বিজ্ঞানীদের সুপারিশ এক মাস ফেলে রেখেছিল সরকার। করোনার আসল যুদ্ধ এখনও বাকি।
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর অনুষ্ঠান, শুটিং আর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই সেলিব্রিটিদের রোজনামচা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ চতুর্থ পর্বে গায়িকা লগ্নজিতা চক্রবর্তী-র মুখেই শুনুন তাঁর ঘরবন্দি জীবনের কথা।
করোনা মোকাবিলায় অবশেষে কড়াকড়ির পথে পুলিশ-প্রশাসন। লকডাউনে সোশাল ডিসট্যান্সিং যাতে কঠোর ভাবে মানা হয়, তার দিকে সজাগ দৃষ্টি পুলিশের। বাজারের প্রবেশ পথে ছিল হাত ধোয়ার ব্যবস্থাও। মোটের ওপর প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিয়ে শহর কলকাতা অখুশি নয়। তবে অনেকের মতে, এ ব্যবস্থা আরও আগে নেওয়া উচিত ছিল।
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর দেশ করোনায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত। তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্পের আচরণে মানসিক ভারসাম্যের অভাব। বিপদটা তাতে বাড়ছে গোটা পৃথিবীর।
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর অনুষ্ঠান, শুটিং আর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই সেলিব্রিটিদের রোজনামচা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ তৃতীয় পর্বে গায়িকা সারণি পোদ্দার-র বাড়ির অন্দরে চোখ রাখব আমরা।
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর অনুষ্ঠান, শুটিং আর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই সেলিব্রিটিদের রোজনামচা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ দ্বিতীয় পর্বে গায়ক শুভজিতের দুবাইয়ের বাড়ির অন্দরে চোখ রাখব আমরা।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান জানিয়েছেন, মজুদ খাদ্যশস্যের ভাণ্ডার সাধারণের জন্য খুলে দিতে তিনি পারছেন না। জরুরি অবস্থার জন্য অপেক্ষা করছেন তিনি। করোনার চেয়ে বেশি জরুরি অবস্থার আর কী হতে পারে? নিতান্ত গরিব পরিবার থেকে উঠে আসা পাসোয়ান কি নিজের শিকড় ভুলে গিয়েছেন?
আশি কোটি নিরন্ন মানুষকে খাবার জোগানোর কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রত্যেকের নয় মাসের খাবার সরকারের গুদামে মজুদ। তবু কেন পেটে ভাত নেই ভারতবাসীর? জবাব চাই, খাবার চাই।
বিশ্বজুড়ে লকডাউন। সকলেই ঘরবন্দি। কিন্তু যাঁরা সারা বছর অনুষ্ঠান, শুটিং আর নিজেদের সৃষ্টি নিয়ে মেতে থাকেন, কেমন কাটছে সেই সেলিব্রিটিদের রোজনামচা? আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ প্রথম পর্বে গায়ক অরিত্র দাশগুপ্ত-র বাড়ির অন্দরে চোখ রাখব আমরা।
দেশে লকডাউন বৃদ্ধি পেল 3 মে পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী আজ তাঁর ভাষণে গোটা দেশকে 'এক' বলে চিহ্নিত করলেন। 'অহম' ছেড়ে তাঁর গলায় we the people of India. দেশের কাণ্ডারীর কথায় পাওয়া গেল আশার আলো।
লকডাউন মেনে বাড়ি থেকেই কাজ করছে ফোর্থ পিলার্স। কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন সেই লকডাউন চিত্র, আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ ষষ্ঠ পর্ব।
লকডাউন মেনে বাড়ি থেকেই কাজ করছে ফোর্থ পিলার্স। কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন সেই লকডাউন চিত্র, আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ পঞ্চম পর্ব।
করোনার বিরুদ্ধে লড়তে নেমেও স্বাভাবিক বিচারবুদ্ধি বিসর্জন নয়। মানুষের পাশে দাঁড়ানোই মিডিয়ার কাজ। প্রতিটি ঘটনায় আমরা-ওরা বিচার, করোনা যুদ্ধে আমদের দুর্বল করে দেবে।
রবিবারের অকাল দীপাবলিতে কারও উল্লাস, কারও ক্রোধ। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইটা মন্ত্রশক্তি দিয়ে জেতা যাবে না। আজগুবি বিশ্বাস থেকেই আসে অমানবিক বর্বরতা। অতএব সাবধান!
লক ডাউনে বহু মানুষের দু' বেলার অন্ন সংস্থান হচ্ছে না। শহর কলকাতার সহ-নাগরিক হিসাবে আপনাদের আশপাশের দুঃস্থ মানুষজনকে সাহায্য করুন, এই আবেদন করলেন শাশ্বতী চক্রবর্তী মজুমদার। তিনি নিজেও বাড়িয়ে দিলেন সাহায্যের হাত।
লকডাউন মেনে বাড়ি থেকেই কাজ করছে ফোর্থ পিলার্স। কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন সেই লকডাউন চিত্র, আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ চতুর্থ পর্ব।
লকডাউন মেনে বাড়ি থেকেই কাজ করছে ফোর্থ পিলার্স। কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন সেই লকডাউন চিত্র, আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ তৃতীয় পর্ব।
মানুষ কখন প্রার্থনা করবে, তা রাষ্ট্র ঠিক করে দেবে না। এটা প্রধানমন্ত্রীর কাজ নয়। করোনা পরিস্থিতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়ছে দেশ। তার মধ্যে প্রার্থনা এলেই ধর্ম আসবে, ধর্ম এলেই তার পিছনে রাজনীতিও আসবে। বিভাজিত ভারত দুর্বল ভারত। করোনার বিরুদ্ধে তার লড়াই হবে আরও কঠিন।
লকডাউন মেনে বাড়ি থেকেই কাজ করছে ফোর্থ পিলার্স। কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন সেই লকডাউন চিত্র, আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ দ্বিতীয় পর্ব।
লকডাউন মেনে বাড়ি থেকেই কাজ করছে ফোর্থ পিলার্স। কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন সেই লকডাউন চিত্র, আসুন দেখে নেওয়া যাক। আজ প্রথম পর্ব।
৪ ঘণ্টার নোটিসে লকডাউন গোটা দেশ। খাস রাজধানীর বুকেই আটকে পড়লেন লক্ষ লক্ষ ভিন রাজ্যের শ্রমিক। তিন সপ্তাহ তাঁরা কী খাবেন, কোথায় থাকবেন, তাঁদের চিকিৎসার কী হবে, তা ভাবেনি সরকার। এখন লোক দেখানো বদলি, প্রশাসনিক ব্যবস্থা। চরম গাফিলতির জন্যই লকডাউনের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হতে বসেছে।
কর্মহীন প্রবাসী শ্রমিকদের দুর্গতির জন্য ক্ষমা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া অন্য কেউ হলে মানুষ বলত "হৃদয়হীন, আহাম্মক'। লকডাউনের উদ্দেশ্যকে সম্পূর্ণ নস্যাৎ করে দিল প্রবাসী শ্রমিকদের জমায়েত আর ঘরে ফেরা। দায় এড়াতে পারেন না প্রধানমন্ত্রী।
সব লোকে কয় লালন কী জাত সংসারে। শিল্পের কি জাত হয়? আর শিল্পীর? একটা নাম, পদবি কি কারও জাত বা ধর্ম নির্ণয় করতে পারে? শিল্পী শাহাবুদ্দিনের জীবনের একটা বড় অংশ কেটেছে মহাত্মা গান্ধীর ছবি এঁকে। গান্ধীজির ছবি এঁকেই তিনি শিল্প জগতে বিরাট জায়গা করে নিয়েছেন। বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাওয়া এই শিল্পী জাত
গৃহবন্দি পৃথিবী। স্বাভাবিক জীবন থমকে গেছে। তারই মধ্যে প্রত্যেকেই প্রতিনিয়ত খুঁজে নিচ্ছেন বাঁচার নতুন রসদ। বাড়িতে পড়াশোনা করে, গান শুনে, কবিতা লিখে বা অফিসের কাজ করেই কেটে যাচ্ছে করোনার বন্দিদশা।
রাজ্যে মমতা ব্যানার্জি পথ দেখাচ্ছেন, কেন্দ্রও গরিবের জন্য খাবার, রান্নার গ্যাস, ব্যাঙ্কে কিছু টাকা দিচ্ছে। দেশ একজোট হয়ে লড়ছে। পুলিশের বাড়াবাড়ি বন্ধ হোক।
বৌদ্ধ ধর্ম প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে, তিব্বতের বৌদ্ধমঠ গুলিতে অপেরা এবং নৃত্যনাট্য খুবই জনপ্রিয় হতে থাকে। এগুলির মূল ভাবনাই ছিল, " অশুভ শক্তির দমন এবং শুভ শক্তির জয় ।" সেই প্রথা বিস্তার লাভ করেছে পশ্চিম অরুণাচল প্রদেশের মংপা এবং শেরড্রুকপেন প্রজাতির মুখোশ নাচ হিসেবে। এই ডকুমেন্টারিতে রূপা নামে এক প্রত্
এদেশ হোক বা বিদেশ। করোনায় ঘরবন্দি সকলেই। সমস্যা তো আছেই, তার সঙ্গে উঠে আসছে নতুন নিয়মের মধ্যে বাঁচার নানা গল্প। এইরকম বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা চারজনের গল্প তুলে ধরছে www.4thPillars.com .
করোনার মোকাবিলায় একই সুর প্রধানমন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীর। লকডাউন। দেশের জন্য নিতান্তই প্রয়োজন। কিন্তু মানুষ তার জন্য সঠিক সহায়তা পাচ্ছে কি? উপদেশের সঙ্গে সেটাও চাই।
নান্দীকারের অন্যতম অভিনেত্রী ও পরিচালক সোহিনী সেনগুপ্তের মঞ্চের দৃশ্য।
ছোট বয়সেই হাতে উঠে এসেছে শিল্পদ্রব্য তৈরির নানা সরঞ্জাম। কিন্তু পেন বা বই হাত থেকে আলাদা হয়ে যায়নি। ছোট্ট চোখে ওরা স্বপ্ন দেখে আগামীর।
পলাশ-রাঙা বসন্তে একটু অন্যরকম রঙ খেলা শহর কলকাতায়। শুধু আবিরে নয়, রঙ লাগে ক্যামেরাতেও। চকোলেট পেয়ে কচিকাঁচাদের গালেও লাগে অন্য বসন্তের লাল রঙ। এ রঙ পাকা রঙ, সহজে ওঠে না।
করোনা ভাইরাস বিশ্বের সামনে অজানা বিপদ। একশো বছরের মধ্যে প্রথম বিশ্বব্যাপী ঘোষিত মহামারী। সুবিবেচনা, সংযম, বৈজ্ঞানিক সত্যের প্রতি বিশ্বাস প্রয়োজন।
NRC-CAA-এর মতো সংবিধান বিরোধী আইন অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবিতে রিলে অনশন শুরু হল শহর কলকাতায়। দাবি পূরণ না হলে আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে কলকাতার নাগরিক সমাজ।
১ এপ্রিল শুরু হবে NPR-এর কাজ। অমিত শাহ রাজ্যসভায় বললেন, কোনও নথি লাগবে না। কাউকে সন্দেহভাজন নাগরিক মার্কা মারা হবে না। এ দিকে সরকারের রুল বুক বলছে, তথ্য যাচাই হবে, সন্দেহভাজন নাগরিক ঘোষণার ব্যবস্থাও আছে।
ভাইরাস এসেছে চিন থেকে। ভারতীয় টোটকাও বেরিয়ে গেছে।
বিজেপির শাসনে প্রতিদিন আক্রান্ত দেশের ধর্মনিরপেক্ষ বহুত্ববাদী সত্তা। সারা দেশে একমাত্র কংগ্রেসকে কেন্দ্র করেই বিরোধী জোট সম্ভব। ছন্নছাড়া কংগ্রেস, দিশাহীন তার নেতৃত্ব। মানুষের ভরসা কোথায়?
ব্রেখট্ তাঁর 'আর্তুরো উই' নাটকে তুলে ধরেছিলেন সময়ের কিছু জরুরি কথা। স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিল সেই নাটক। ব্রেখটের সেই নাটক অবলম্বনেই পঞ্চম বৈদিকের প্রযোজনা 'ভিট্টন' মঞ্চস্থ হতে চলেছে এই সময়ে, এই শহরে। তার আগে নাটকের কিছু মুহূর্ত Making Of A Play-তে ধরা পড়ল ফোর্থ পিলার্সের ক্যামেরায়।
'মায়ের অপমান করছে ওরা। ওদের পতন অবশ্যম্ভাবী...।' সাহিত্যিক-শিক্ষাবিদ আবুল বাশার এমনটাই মনে করেন। নয়া নাগরিকত্ব আইন, NRC, দিল্লির সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নিয়ে খোলামেলা সাক্ষাৎকার দিলেন তিনি। শুনলেন সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
কোরাস। সমস্বর। প্রতিবাদে এক বহু কণ্ঠ। নয়া নাগরিকত্ব বিধির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। দেশের শাসকের বিরুদ্ধে সোচ্চার নাগরিক সমাজ। প্রতিবাদে সামিল কলকাতার শিল্পীরা। শাসককে হুঁশিয়ারি, ‘সব মনে রাখা হবে’। প্রয়াসে সামিল www.4thPillars.com
ক্যাওসের মধ্যে থেকে বুঝতে হবে, নগরজীবনের মধ্যে থেকে বুঝতে হবে। শান্তি নগরজীবনের মধ্যেই আছে..বাইরে প্রচুর চেঁচামেচি হচ্ছে কিন্তু তুমি শান্ত হয়ে আছ, অনেকটা সাইক্লোনের 'EYE'-এর মতো; ভিতরে শান্ত, বাইরে তাণ্ডব। -এই কথাতেই বিশ্বাস রাখেন হিরণ মিত্র।
কবীর সুমনের ঘেন্না ধরে গেছে রাজনৈতিক দলগুলোর উপর। বিদ্বেষ আর হিংসার রাজনীতির বিরুদ্ধে একটা সাদা রুমাল নিয়েও তাদের কেউ পথে নামেনি। ভরসা শুধু সাধারণ মানুষ। হিজাব পরা দিদিমা থেকে সদ্য স্কুলে যাওয়া নাতনি।
ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে অপরাধের ঘটনার ৯ মাস পর। কিন্তু তা কার্যকর করা গেল না ৭ বছরে! নির্ভয়া ধর্ষণ ও খুন মামলায় দোষীদের উকিল আইনের ফাঁকগুলি কাজে লাগিয়ে বিচারকে তামাশায়, একটা প্রহসনে পরিণত করেছেন। সুবিচারের আশায় আদালতের দিকেই তাকিয়ে গোটা দেশ।
রাজপথে বিরোধীদের যৌথ মিছিলে এই সব কিছুর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদের ছবি ধরা পড়ল আমাদের ক্যামেরায়। বাংলা কোন অবস্থাতেই দ্বিতীয় দিল্লি হবে না, মিছিল থেকে উঠে এল সেই প্রত্যয়ী বার্তাও।
বিরোধী রাজনীতি মানেই দেশদ্রোহিতা। আর দেশদ্রোহীর শাস্তির জন্য পুলিশ আদালতের দরকার নেই। নাগরিকরা যে যাকে খুশি গুলি করুক। এটাই কি আজকের রাজনীতি?
সাধারণ মানুষ শান্তিপূর্ণ ভাবে প্রতিবাদ জানালেও রাজ্যের পুলিশ CAA NRC NPR বিরোধী মিছিল করতে দিচ্ছে না। বিরোধী দলগুলির কোনও মিটিং মিছিল বা বিক্ষোভ অবস্থানও লক্ষ করা যাচ্ছে না।
স্বাধীনতার ৭২ বছর পার করে আজ নতুন করে অস্তিত্বের সংকটে ভারতের মুসলমান সমাজ। দিল্লির সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সেটাই আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখাচ্ছে।আরও চিন্তার বিষয়, বিচারের পথ ক্রমশ সংকীর্ণ হচ্ছে।
তিনদিন ধরে জ্বলছে দেশের রাজধানী। কোনও FIR-ই হয়নি। পুলিশ কি কারোর মাথা নাড়ার অপেক্ষায় বসেছিল, প্রশ্ন শীর্ষ আদালতের। প্রশাসনের এই নিষ্ক্রিয়তা দেখেছিল ২০০২-এর গুজরাতও।
তিনদিন ধরে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা চলছে দিল্লিতে। রাজপথে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গৈরিক গুণ্ডাবাহিনী। পুলিশ নিষ্ক্রিয়। প্রতিবাদের স্বর শোনা যাচ্ছে দেশের অন্যত্র। আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন: www.4thpillars.com
CAA বিরোধী বিক্ষোভকারীদের রাজধানীর রাজপথে ফেলে পেটানো হচ্ছে। পুলিশ দর্শক। হামলা থেকে বাঁচতে বাড়িতে গেরুয়া কাপড় ঝুলিয়ে দিচ্ছে সাধারণ মানুষ। প্রতিবাদে গর্জে উঠল কলকাতা।
প্রধানমন্ত্রীর সামনেই প্রথা ভেঙে তাঁর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির। সরকারের বিরুদ্ধে মামলায় ন্যায়বিচার পাবে তো মানুষ?
কন্যাশ্রীর সাফল্য নিয়ে প্রশ্ন নেই। কিন্তু ছেলেরা লেখাপড়ায় পিছিয়ে কেন? পড়াশোনা ছেড়ে বাংলার কৈশোর কি কাজের সন্ধানে?
মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ধারাবাহিক ভাবে ১৩% বেশি মেয়ে। আর জনসংখ্যায় বেশি ছেলেরা। মাধ্যমিকের আগেই স্কুলছুট ছেলেগুলোকে নিয়ে ভাবছি কি আমরা?
দেশের আধুনিকতম মেট্রোও পেল কলকাতা - ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো। ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হল এই মেট্রো করিডোর। যা দেখে সকলেই একবাক্যে বলছেন, একেবারে আন্তর্জাতিক মানের পরিষেবা। #KolkataMetroRailway #EastWestMetroCorridor #4thPillars #ইস্টওয়েস্টমেট্রো
নরনারীর প্রেমের উদযাপন ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে। ভারতীয় ভাবনায় প্রেম আরও বড়। বিশ্বসংসার ভোলানো দুটি তরুণ হৃদয়ের মিলনের আকুতি যেমন প্রেম, তেমনই মানবাত্মার সঙ্গে বিশ্বাত্মার মিলনও প্রেম। #ValentinesDay #প্রেম #4thPillars
বড় হোক বা ছোট, জায়গা বিশেষে সব শাসকদলই যে দিনের শেষে এক তা পরিষ্কার। জেএনইউ-তে মার খাওয়া এসএফআই নেতা ঐশী ঘোষের মিছিলের অনুমতি মিলল না কলকাতায়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিলল না সভার অনুমতি। #JNU #AisheGhosh #SFI #JNUSUPresident #TMCP #4thPillars
অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জয়ে খুশি ওঁরা। দিল্লি নির্বাচনের ফল দেশের ধর্মনিরপেক্ষ ঐতিহ্য বজায় রাখতে দীর্ঘ দিনের আন্দোলনকে আরও সবল করবে। এমনটাই মত পার্ক সার্কাসের। #DelhiVerdict #DelhiElection2020 #BJP #AamAadmiParty #ArvindKejriwal #4thPillars #AamAadmiPartyKolkata
প্রত্যাশিতই ছিল। তবুও দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফল বহু দিক থেকে ইঙ্গিতবহ। ফল নিয়ে কী ভাবছে বাংলার যুবসমাজ? #DelhiElection2020 #DelhiVerdict #AamAadmiParty #Arvind Kejriwal #BJP #4thPillars
কাজ দেখিয়ে ভোট পেলেন কেজরিওয়াল। জনমুখী রাজনীতির এই মডেলই কি আগামী দিনের রাজনীতির ট্রেন্ড? বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি সফল স্ট্র্যাটেজি কী হতে পারে? আলোচনায় রজত রায় এবং সুদীপ্ত সেনগুপ্ত। #BJP #AAP #AamAadmiParty #AamAadmiPartyKolkata #ArvindKejriwal #DelhiElection2020
ষোড়ষ লুই-য়ের স্ত্রী মারি আতোঁয়ানেৎ এবং ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের মনস্তত্ত্ব কোথাও গিয়ে এক হয়ে যাচ্ছে। অর্থনীতির করুণ অবস্থায় নির্মলার নিদান, শেয়ার বন্ডে বিনিয়োগ। মারি আতোঁয়ানেৎ-ও ২ শতাব্দী আগে ক্ষুধার্ত জনগণকে রুটির বদলে কেক খাওয়ার নিদান দিয়েছিলেন। ইতিহাস নিজেকে পুনরাবৃত্তি করে
সাউন্ড বক্সের ওপর একটি দানপাত্র রেখে মগ্ন হয়ে বেহালা বাজাচ্ছেন প্রিয়াংশু। প্রিয়াংশু কৌশিক। নিজের নিজের জগতে মগ্ন সমাজের মধ্যে প্রিয়াংশুরা আছে বলেই, এখনও অকারণেই কিছুটা হাসি হাওয়ায় ভেসে বেড়ায়। অনাথ-গরিব শিশুদের মুখে। #KolkataBookFair2020 #PriyanshuKaushik #Charity #FundRaisingForPoor #4thPill
রঘুরাজপুর। বিদেশিরা এসে গুণগান করলেও, কদর নেই এই দেশে।
চূড়ান্ত মেরুকরণ দেশের রাজনীতিতে। এক পক্ষের সমালোচনা মানেই ধরে নেওয়া হচ্ছে বিপক্ষের বন্দনা। আমরা সংশয়বাদী, তর্কশীল, কিন্তু সহিষ্ণু।
নিঃশব্দে একলা হাতে একটা নিরীহ পোস্টার নিয়ে নাগরিকত্ব বিধানের প্রতিবাদ করছিলেন কলেজছাত্রী সুদেষ্ণা। সমর্থকরা প্ল্যাকার্ড ছিঁড়ে ফেলার পর দিলীপ ঘোষ বললেন 'আর কিছু করা হয়নি তার চোদ্দ পুরুষের ভাগ্য ভাল।' যৌন ইঙ্গিতের অভিযোগ সুদেষ্ণার। পুলিশ কী করবে এবার?
শহরের আনাচ-কানাচে এমন বহু মানুষ রয়েছেন যাঁদের ওপর কোনও দিন স্পট লাইটের আলো পড়ে না। কিন্তু স্পটলাইটের ফোকাসে থাকার প্রতিভা তাঁদেরও রয়েছে। এমনই একজন মানুষ স্বপন সরকার। তাঁর সঙ্গেই আজ আপনাদের আলাপ করাচ্ছে ফোর্থ পিলার্স। #SwapanSarkar #FolkSinger #BengaliFolkSinger #HiddenTalent #4thPillars
২৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে ৪৪তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা। আর প্রথম উইকএন্ডে জমজমাট ভিড় মেলা প্রাঙ্গনে। বাবা মায়ের হাত ধরে হাজির খুদে বইপ্রেমীরাও। তবে মেলায় শুধু বই নয়, হাজির হরেক রকম সম্ভার। সব মিলিয়ে আপাতত চতুর্দশ পার্বনে মেতে উঠেছে কলকাতা। #KolkataBookFair2020 #4thPillars #৪৪তমকলকাতাআন্ত
নাগরিকত্ব নির্ধারণের নামে সরকার যে ভাবে দেশবাসীর মধ্যে বিভাজন তৈরি করছে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নেমেছে ছাত্র-যুব সমাজ। বাংলা তথা দেশের অগ্রণী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ও পিছিয়ে নেই। #PresidencyUniversity #ProtestAgainstCAA #NoNRC #NoNPR #NoCAA #4thPillars
গান্ধী হত্যার দিনই আত্মপ্রকাশ নাথুরামের উত্তরসূরী রামভক্ত গোপালের। পুলিশের সামনেই দিল্লির জামিয়া মিলিয়ায় আন্দোলনরত ছাত্রদের উপর গুলি। কলকাতায় চলছে রাজপথে প্রতিবাদ।
নাটক-থিয়েটার যেখানকার প্রকৃতিতে মিশে রয়েছে, সেই গোবরডাঙা এ বার পেল অভিনয় শেখার স্কুল শিল্পায়ন নাট্য বিদ্যালয়। অত্যাধুনিক মানের এই স্টুডিও থিয়েটারে কচিকাঁচা থেকে বড়রা, সকলেই নিজেদের স্বপ্ন, শখকে বাস্তবে রূপায়িত করতে পারবেন।
'বাপ-ঠাকুরদার জন্মও এখানে, কবরও এখানে। হিন্দুস্তানের মাটিতে মরতে চাই।' আর্জি চার রাত রাস্তায় বসে থাকা বৃদ্ধার।
NRC এবং CAA-র বিরুদ্ধে প্রতিবাদের অন্যতম মুখ হয়ে উঠেছেন কানহাইয়া কুমার। বৃহস্পতিবার কলকাতায় ফের একবার কেন্দ্রকে হুঁশিয়ারি কানহাইয়ার, 'তুম অগর অংরেজ বননে কি কোশিশ করোগে, তো হম সুভাষ চন্দ্র বোস বনেঙ্গে।'
মেয়েদের অস্তিত্বের সংকট, পরিচিতির সংকট, সুরক্ষার সংকট দীর্ঘদিনের। জাতীয় নাগরিকপঞ্জী আইন সেই সংকটকে যেন আরও তীব্র করে তুলেছে।
নাগরিকই যদি
বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের সভায় রাস্তা পায়নি, কিন্তু নাগরিক মিছিল পথ করে দিল অ্যাম্বুলেন্সকে। তেরঙ্গার নীচেই ক্রমশ বাড়ছে আন্দোলনের তেজ। ধিক্কার দিচ্ছে সমাজের সকল শ্রেণির মানুষ।
মুখে বলা হয় এক দেশ, এক জাতি। রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বুঝিয়ে দিচ্ছেন আসল টার্গেট: এক ভাষা, এক ধর্ম, একটিই মাত্র পার্টি। তার বাইরে সব দেশদ্রোহী।
চারজনে একজন নিরক্ষর, সাতজনে একজন খিদে নিয়ে শুতে যায়। অশিক্ষা, ক্ষুধা, অস্বাস্থ্য, কুসংস্কার, সামাজিক বঞ্চনা, নারী নিপীড়ন -এসবের থেকেই মুক্তি চায় সাধারণ মানুষ।
রাজনীতি চলছে তার নিজের পরিচিত চলনে। অ্যা-ও হয়, ও-ও হয়। মুখ্যমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর নানা ব্যাখ্যান। যুব ছাত্রসমাজ সোজা প্রশ্নের সোজা উত্তর চায়।
নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বিজেপি তৃণমূল বিরোধ তুঙ্গে। বাংলা জুড়ে ধ্বনি: #GoBackModi । রাজনৈতিক বিরোধিতা কেন্দ্র-রাজ্য শত্রুতায় গিয়ে না দাঁড়ায়। তাতে কিন্তু বাঙালিরই ক্ষতি।
নয়া নাগরিকত্ব আইন জীবনে প্রথমবার রাস্তায় নামিয়েছে অনেককে। ঘরে বসে থাকলে সমস্যার সুরাহা হবে না। এই বার্তা পৌঁছে গেছে রক্ষণশীল পরিবারের অন্তঃপুরেও।
দেশজুড়ে নাগরিকত্ব আইন এবং জাতীয় নাগরিকপঞ্জী নিয়ে তোলপাড়ের মাঝেই নিঃশব্দে সকলের মাথায় নেমে আসছে আরও এক খাঁড়া। অর্থনৈতিক মন্দায় ধুঁকছে দেশের প্রায় সব বড় সংস্থা। বাড়ছে কাজ হারানোর আশঙ্কা।
আক্রান্ত JNU শুধু নয়, দেশের বহুত্ববাদী ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রও। প্রতিবাদ দেশ জুড়ে। কলকাতায় যাদবপুরেও।
লেখাপড়া নিয়েই যত সমস্যা! ওরা যত পড়ে, তত জানে, আর তত কম মানে। JNU শুধু নয়, আক্রমণের আসল লক্ষ মুক্তচিন্তা, প্রশ্ন করার কালচার।
দেশের বহুত্ববাদী ধর্ম নিরপেক্ষ চরিত্র বজায় রাখার পক্ষে আন্দোলনকারীদের পাকিস্তানে যেতে বলছেন প্রধানমন্ত্রী। পাকিস্তান একটি প্রায় ব্যর্থ রাষ্ট্র। ভারতীয় গণতন্ত্রের সাফল্য বিশ্বে স্বীকৃত। লাস্ট বয়ের সঙ্গে মেধাবী ছাত্রের তুলনা কেন?
মুসলমান তরুণ কু-কথা বলায় তাকে দেশ থেকে বার করে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন হিন্দু কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। হিন্দু তরুণ কু-কথা বললে তাকে কি প্রতিবেশী হিন্দু রাষ্ট্র নেপালে পাঠানোর হুমকি দেওয়া হবে? মন্ত্রীরাও কি ভুলে যাচ্ছেন, ভারত দেশটা ধর্ম নিরপেক্ষ?
এ কোন ভারতে আছি আজ আমরা? স্বাধীনতার পর গণতন্ত্র তমসাচ্ছন্ন ছিল প্রায় ৫০ বছর আগে। সেই কথা কেন মনে পড়ছে আজ?
বলবানের আধিপত্য, না সকলের সহাবস্থান? শুধু বাণী বিতরণ, না প্রশ্নের জবাব দেওয়া? যুক্তিবাদী ভাবনা, না অন্ধ গুরুবাদ? কোন পথে আমরা?
নয়া নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার কলকাতায় মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত মিছিল। রাজনৈতিক পতাকা নেই, বড় নেতার ভাষণ নেই, সারি সারি কানফাটানো চোঙা নেই। আছে ছাত্রদের আবেগ, সহনাগরিকদের প্রতি চলমান মিছিলের সহনশীলতা।
রাস্তায় আলপনা দিলে পুলিশ ধরছে। মুসলিম তরুণকে দেখেই পুলিশ সুপারের হুমকি পাকিস্তান পাঠানোর। ২০১৯ কি চিহ্নিত হবে পুলিশ রাজের দিকে ভারতের যাত্রার জন্য?
সদ্য শেষ হল পৌষ উৎসব। বোলপুরের রাঙামাটির গন্ধমাখা কিছু দৃশ্য রইল আপনাদের জন্য।
শিক্ষকের ভূমিকায় সেনাপ্রধান। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসমাজকে সঠিক রাজনীতির পথ দেখাচ্ছেন জেনারেল বিপিন রাওয়াত। বিশ্ববিদ্যালয় কি সেনা ব্যারাকের গতে চলবে?
সবাই দেখছে যে, রাজা উলঙ্গ, তবুও সবাই হাততালি দিচ্ছে। সবাই চেঁচিয়ে বলছে; শাবাশ, শাবাশ! কারও মনে সংস্কার, কারও ভয়; কেউ-বা নিজের বুদ্ধি অন্য মানুষের কাছে বন্ধক দিয়েছে; কেউ-বা পরান্নভোজী, কেউ কৃপাপ্রার্থী, উমেদার, প্রবঞ্চক; কেউ ভাবছে, রাজবস্ত্র সত্যিই অতীব সূক্ষ্ম , চোখে পড়ছে না যদিও, তবু আছে, অন্তত
দেশ ভাগের ইতিহাস মুসলিম লিগ মুক্ত করে দিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী। এর পর কি একই পথে গোটা দেশ?
ভারতীয় নাগরিকত্বের দাবিদার নন তসলিমা নাসরিন, দালাই লামা। তিনটি দেশ, একটি ধর্মকে টার্গেট করে আইন প্রণয়ণ এই প্রথম।
নাগরিকত্বের নয়া বিধানের প্রতিবাদে দেশজুড়ে রাজপথে জনতা। বিশেষ করে যুব ও ছাত্রসমাজ। মাত্র সাত মাস আগে লোকসভা ভোটে বিপুল আসন জিতেছিল বিজেপি, এনডিএ। তাহলে এত বিক্ষোভ কেন? কারণ অঙ্কের হিসেবে 30 শতাংশ ভোটারের সমর্থন পেয়েও এনডিএর এই ফল সম্ভব।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, ভোটার কার্ড নাগরিকত্বের প্রমাণ নয়। তাহলে সেই ভোটারদের ভোটে তৈরি সরকার কী করে বৈধ হয়? এখন আবার সরকার টুইট করে নাগরিকত্বের যোগ্যতার ফিরিস্তি দিচ্ছে। অসমে এনআরসির অভিজ্ঞতা থেকে ছাত্রসমাজ বিজেপিকে বিশ্বাস করছে না। করার কারণও নেই।
হিন্দি সিনেমার প্লটকেও হার মানাবে। অনেকটা কল্পকাহিনির মতোই প্রিয়াঙ্কা রেড্ডি গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় 'সুবিচার' এনে দিল পুলিশি এনকাউন্টার। এই পুলিশই ৫ ঘণ্টা নিষ্ক্রিয় ছিল ঘটনার দিন। তবে এনকাউন্টার নিয়ে বেশ উল্লসিত অনেকে। গণতন্ত্র!
নির্ভয়ার পর আইন বদলেছে, সমাজ বদলায়নি এক চুলও। প্রশ্ন উঠছে, আর কত? আরও কত প্রাণ গেলে সমাজ বদলাবে? বদলাবে দৃষ্টিভঙ্গি?
জাতীয় নাগরিকপঞ্জি নিয়ে শঙ্কিত গোটা দেশ। কিছু মানুষ আবার এক বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষকে কোণঠাসা করতে মরিয়া। তবে এরই মধ্যে সাধারণ মানুষ যে ব্যাপারটাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না তা হল NPR. কী এই NPR? তার প্রভাব কতটা সুদূরপ্রসারী হতে পারে, সেটাই জানব এই পর্বে। আলোচনায় সাংবাদিক রজত রায় এবং সুদীপ্ত সে
অসমের পর গোটা দেশেই জাতীয় নাগরিকপঞ্জী নিয়ে ঝড় উঠেছে। তার মধ্যেই সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট বিলের খসড়া নতুন করে পরিস্থিতি জটিল করে তুলেছে। কেমন সেই পরিস্থিতি তা নিয়ে আলোকপাত করবেন সাংবাদিক রজত রায় এবং সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
অবশেষে নিষ্পত্তি অযোধ্যায় বিতর্কিত জমি মামলার। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে মিলল সমাধান সূত্র। কিন্তু ন্যায়বিচার হল কি? বিশ্লেষণে সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত।
Idol making in Kumartuli has been an exclusively male domain for ages. In recent years some female artists have broken through the glass ceiling. These creative women have won acclaim for their artwork from all over the world. There idols have been judged to be of superlative quality by art connoiss
চরম সংকটে কুমোরটুলির মৃত্শিল্প। বংশানুক্রমিক এই শিল্প থেকে মুখ ফেরাচ্ছে নতুন প্রজন্ম।
লেডি অবলা বসু। বিশিষ্ট সমাজসংস্কারক। এ ছাড়াও তাঁর আরও একটি পরিচয় ছিল। তিনি আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর স্ত্রী। কবিগুরুর সঙ্গে তাঁর নিযমিত পত্র আদানপ্রদান হত। সেই চিঠিতেই জানা যায় রবীন্দ্রনাথ অবলার মধ্যে কাদম্বরীর ছায়া দেখতে পেয়েছিলেন। চিঠিগুলিই সেই সাক্ষ্য বহন করছে। দেখুন ফোর্থ পিলার্সের বিশেষ নিবে
Lady Abala Bose remembered as an icon of Bengali Renaissance as well as an early feminist. Speakers : Ms. Paramita Biswas, (Founder principal, Teachers' Training Institute), Mr. Prasadranjan Ray, (President, Brahmo Sammilan Samaj)
A breach of fundamental trust. Breaking down of the gentleman's agreement that was the basis of accession of Jammu and Kashmir to India. Abolition of article 370 raises questions and issues ominous for a democratic united India. That's how veteran journalist Rajat Roy and Sudipta Sengupta view this
Politics and money power have corrupted mainstream media beyond redemption. New age digital media is the solution, suggests senior journalist Sudipta Sengupta. We need a pluralist, independent and rational media.
Is media today capable of strengthening electoral democracy? Senior journalist Rajat Roy has severe doubts.