রাজ্যের নির্বাচন সংক্রান্ত সমস্ত মামলা হাইকোর্টের যে বিচারপতির এজলাসে তাঁর প্রতি অনাস্থা শাসকদলের। কলকাতা হাইকোর্টের অস্থায়ী প্রধান বিচারপতিকে সরানোর দাবি তুলল বার অ্যাসোসিয়েশন। এ সব কি বিচার ব্যবস্থায় রাজনীতির হস্তক্ষেপ? নাকি রাজনীতির কলুষ ছায়া ফেলেছে বিচারে? এই নিয়েই গত 28 জুন (রবিবার) 4thPillarWeThePeople.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে প্রাক্তন বিচারক তপন দাস, সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র এবং আইনজীবী অরুণাংশু চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।
1) যখন কোনও বিচারক বিচার করছেন, তখন ধরে নিতে হবে যে, তিনি কর্মক্ষেত্রে নিরপেক্ষ আচরণ করার যে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, সেটা রাখবেন এবং তাঁর কাজের প্রতি দায়বদ্ধ থাকবেন। সেটার অন্যথা হলে প্রমাণ সহ সেটা দেখাতে হবে।
2) একটা অবিশ্বাসের পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। বর্তমানে আদালত সহ বহু সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। আম্বেদকর আগেই এই আশঙ্কা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যেদিন সংবিধানের থেকেও মানুষ তার আদর্শকে গুরুত্ব দেবে, সেদিন ভারতের গণতন্ত্র ধ্বংস হয়ে যাবে।
3) বিচারব্যবস্থার উপর মানুষের অনেক সময়ই অনাস্থা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তা কখনও এভাবে প্রকাশ্যে এবং ঘনঘন আসেনি। এটা দুঃখজনক হলেও ভারতীয় বিচারব্যবস্থা অনেক সময়ই এক্সিকিউটিভদের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে পড়ে।
4) যে মামলা চলছে, তাকে বার কাউন্সিলের নাম করে রাজনৈতিকভাবে আক্রমণ করা শুরু হয়েছে। বিচার বিভাগের কাছে এটা কিন্তু একটা অশনি সংকেত।
বিজেমূল নিয়ে ভুল স্বাকারের পর প্রতিষ্ঠানবিরোধী বাম রাজনীতির পরিসরটা কি ফিরে পেতে পারে তারা?
কোভিড পরিস্থিতিতে মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে জনগণের মতামত জানতে চেয়ে নজির গড়ল বাংলা।
ভারতে সর্ববৃহৎ খোলামুখ কয়লাখনি দেউচা পাচামিকে কেন্দ্র করে বাংলা উন্নয়নের স্বপ্ন দেখছে।
কোভিডে রাজ্যগুলিকে কীসের ভিত্তিতে অক্সিজেন দেওয়া হয়েছিল? উত্তর নেই কেন্দ্রীস সরকারের কাছে।
মিথ্যা প্রচার, কুসংস্কারের সাঁড়াশি চাপে আজ বিপর্যস্ত বিজ্ঞানসম্মত ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসা পদ্ধতি।
খামখেয়াল হুড়ুমতাল! পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে এখন গো অ্যাজ ইউ লাইক!