এক বছরেও সরকার পরিযায়ী শ্রমিকদের তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে পারেনি। সুপ্রিম কোর্টের তীব্র তিরস্কার, এক মাসের মধ্যে পোর্টাল চালু করার নির্দেশ। পকেটে থাকা ভোটার না হলে কি নাগরিকের কথা কোনও সরকার ভাববে না? এই বিষয়ে গত 1 জুলাই (বৃহস্পতিবার) www.4thpillarwethepeople.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক রজত রায়, আইনজীবী অরুণাংশু চক্রবর্তী এবং অর্থনীতিবিদ প্রসেনজিৎ বোস উপস্থিত ছিলেন।
1) ওয়ান নেশন ওয়ান রেশন ব্যবস্থা চালু করার আগে রেশন ব্যবস্থাকে সার্বজনীন করতে হবে, নইলে দেখা যাবে অনেকে রেশন নিতে গিয়ে রেশন পাবে না। কারণ পরিবারের কেউ যদি পরিযায়ী শ্রমিক হন, তাহলে একমাসে তারা দু'জায়গা থেকে রেশন তুলতে পারবেন না। সমস্যা দেখা যাবে।
2) খাদ্য সুরক্ষা আইনের আওতায় যে শ্রমিকরা পড়েন না তাঁদের দ্রুত চিহ্নিত করে এই আইনের আওতায় আনতে হবে। সরকারের হাতে যথেষ্ট পরিমাণ খাদ্যশস্য আছে, কিন্তু তারা কখনওই সেটার যথার্থ ব্যবহার করে না।
3) সুপ্রিম কোর্টের বারংবার নির্দেশের পরেও পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কোনও তথ্যভাণ্ডার তৈরি করেনি কেন্দ্রীয় সরকার।
4) এক দেশ, এক রেশনের মতো প্রকল্প চালু করতে হলে গোটা দেশে এক এবং অভিন্ন নিয়ম চালু হওয়া উচিত। কোনও রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকদের 2000 টাকা ভাতা দিচ্ছে, আবার কোনও রাজ্য 6000— এটা চলতে পারে না।
5) সুপ্রিম কোর্ট এর আগেও নির্মাণ শ্রমিকদের নিয়ে তথ্য ও পরিসংখ্যান প্রস্তুত করতে বলেছিল। সেই আইনের সূত্রেই অনেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের জীবনের অধিকার সুরক্ষিত রাখার কথা বলেছিলেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার এই ব্যাপারে সম্পূর্ণ উদাসীন থেকেছে।
রাজ্যের স্কুলগুলিতে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নেই, উপরন্তু সেই নিয়োগ নিয়ে মারাত্মক দুর্নীতির অভিযোগ।
কৃষি আইন প্রণয়ন কিংবা প্রত্যাহার, সংসদে বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন বোধই করল না শাসক দল বিজেপি।
পানশালা, সিনেমা হল খুলছে, বন্ধ শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সব কিছু খুললে স্কুলের ক্ষেত্রে অসুবিধা কী?
পদ্ম-পুরস্কার নিয়ে কুটিল রাজনীতির আবর্তে শিল্প ও শিল্পী।
শিক্ষার অধিকার থেকে শিশুদের বঞ্চিত না করে স্কুলকে পঠনপাঠন চালুর বিষয়ে স্বাধীনতা দেওয়া হোক।
বছর বছর ঘূর্ণিঝড় জলপ্লাবন ভাঙে সুন্দরবনের বাঁধ, জলে যায় শত শত কোটি টাকা।