রতন টাটার আশীর্বাদধন্য Goodfellows সত্যিই কি বৃদ্ধদের সমস্যার মানবিক সমাধান?
শিক্ষাঙ্গনে পুলিশ না ঢোকানোর বিধি আজ মূল্যহীন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের কাছে
এই প্রথম মমতার বিরুদ্ধে খোলাখুলি দুর্নীতির অভিযোগ করছে বাংলার মানুষ
বিরোধীদের দমন করতে কেন্দ্রীয় সরকারি এজেন্সির ব্যবহারের বিরুদ্ধে সরব মুখ্যমন্ত্রী মমতা। অ-বিজেপি রাজ্যগুলির সঙ্ঘবদ্ধ হওয়ার আহ্বান স্বাগত। কিন্তু দুর্নীতিমুক্ত আদর্শবাদী রাজনীতি করি বলে বুক ঠুকে বলার দম কতজন বিরোধী নেতার আছে? কাঁচের ঘরে বসে অন্যের দিকে ঢিল ছোড়া হচ্ছে না তো?
কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ফতোয়া জারির ফলে সম্প্রচার বন্ধ হয়ে গিয়েছিল মালায়ালাম টিভি চ্যানেল মিডিয়া ওয়ান-এর। জাতীয় নিরাপত্তার নামে বন্ধ খামে জমা দেওয়া সরকারি নথি দেখে এবং চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে তা না জানিয়েই ফতোয়ার পক্ষে রায় দিয়েছিল কেরালা হাই কোর্ট। সেই রায় স্থগিত করে সুপ্রিম কোর্ট বলল বন্ধ খামে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে বিচারের পক্ষপাতী নয় তারা। ন্যায়বিচারের স্বাভাবিক নীতি মর্যাদা পেল সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে। সমস্ত নথি অভিযুক্ত চ্যানেলকে দেখানোর নির্দেশ।
এতদিন পশ্চিমবঙ্গের একটা সুনাম ছিল যে এখানে নাকি আইনশৃঙ্খলা সঠিক ভাবে বজায় রাখা হয়। কিন্তু আনিস খান থেকে তপন কান্দু, একের পর এক এই ধরনের ঘটনা তো সম্পূর্ন অন্য কথা বলছে। বিজেপি শাসিত উত্তর প্রদেশ, ত্রিপুরার থেকে বাংলা কোথায় আলাদা বর্তমানে? পুলিশের দিকে একের পর এক ঘটনার জন্য আঙুল উঠছে। এর ফলে মানুষ পুলিশ, প্রশাসনের উপর থেকে আস্থা হারাচ্ছে। এটা ফিরিয়ে আনার দায়ও কিন্তু পুলিশ এবং প্রশাসনের।
2019 সালের লোকসভা নির্বাচন এবং আরও নয়টি বিধানসভা নির্বাচনে ফেসবুকে পাঁচ লক্ষ রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে বিজেপিকে সস্তা দরে বেনামে বিজ্ঞাপনের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। বিরোধীরা বেনামী বিজ্ঞাপন দেওয়ার চেষ্টা করলে নীতির দোহাই দিয়ে আটকেছে ফেসবুক। খবরের কাগজ আর টিভিতে বেনামে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ হলেও সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে চোখ বন্ধ করে থেকেছে নির্বাচন কমিশন।