উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে গোটা দেশ, দেশের বাইরেও ভারত নিয়ে আগ্রহী দেশ, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান। শাসকদলই কি ক্ষমতায় থাকবে, নাকি উওরপ্রদেশের মানুষ বেছে নেবে নতুন শাসক? সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়, গৌতম লাহিড়ী ও রজত রায়।
1) মাসতিনেক আগেও ভাবা হত বিজেপি সরকার একতরফা জিতবে, কিন্তু আইনশৃঙ্খলার অবনতি, দলিত, মহিলাদের ওপর অত্যাচার এবং সদ্য 13 জন বিধায়কের দলত্যাগ কতটা নির্বাচনে প্রভাব ফেলে সেটাই দেখার।
2) কংগ্রেসের নতুন ভাবমূর্তি নিয়ে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা নারী জাতিকে সামনে রেখে-40% আসন সংরক্ষণ-চমক-মহিলা নির্যাতিতদের পরিবারের সদস্যকে প্রার্থী করা, অঙ্গনওয়াড়ি, যুবসমাজ, মুসলিম প্রার্থী নির্বাচন।
3) সপা ও কংগ্রেস ও মায়াবতীর সঙ্গে জোটের রাস্তা থেকে সরে এসে রামধনু জোটে ভর করে অনেক দূর এগিয়ে গেছে, যা একচ্ছত্র ক্ষমতায় আসার আগে বিজেপি আরএসএস-এর সহযোগিতায় করতে পেরেছিল। (যাদব+মুসলিম+কৈরী+লুনিয়া+কুর্মির সমর্থন) এই জাতিগত আঁধারে অনেকটা এগিয়ে অখিলেশ যাদব।
4) উন্নয়নকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে কোনও লাভ নেই বুঝে হিন্দুত্ব বা দলকে সামনে রেখে বিজেপি কিছু কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার চেষ্টা করবে।
5) উত্তরপ্রদেশের প্রধান লড়াই বিজেপি ও জোট বনাম সপা ও জোট।
সন্দেহ হচ্ছে, পেগাসাস নিয়ে মোদী সরকারের অবস্থান হল, কিছুতেই সত্যি কথাটা বলা যাবে না!
দুর্নীতিমুক্ত আদর্শবাদী রাজনীতি করি বলে বুক ঠুকে বলার দম কতজন বিরোধী নেতার আছে?
কেন্দ্র-রাজ্য সর্বস্তরেই কি মানবাধিকার কমিশন এখন সরকারের একটি দফতর?
অন্যান্য কোর্টে বিচারাধীন মামলা থাকা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর কেন্দ্রে কেন নিম্ন আদালতের এই অতি উৎসাহ
আফগান মুলুকে তালিবান ইন, আমেরিকা আউট। অদূর ভবিষ্যতে কী হতে চলেছে সেখানে?
কৃষি আইন প্রণয়ন কিংবা প্রত্যাহার, সংসদে বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন বোধই করল না শাসক দল বিজেপি।