শাক্ত সুভাষ আর বৈষ্ণব গান্ধীর দ্বন্দ্বে কি দম নিতে পারেন ব্রিটিশ-বন্ধু সাভারকর?
বাংলার সাগরতটের কপিলমুনির আশ্রম আর সাগরের মেলায় মিশে আছে বহু সত্য, বহু মিথ, বহুত্বের চেতনা।
জিন্না ও শ্যামাপ্রসাদ কেউই ধর্মীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠতে পারেননি।
ভারতে অপুষ্টি দূরীকরণে খাদাসংক্রান্ত বিল ও প্রকল্পগুলি কতটা কার্যকর?
মৃত্যুর ঘটনাটাকেই অস্বীকার করে তার দায়িত্ব থেকে হাত মুছে ফেলছে কেন্দ্র রাজ্য সমস্ত সরকার
নিজেদের দুর্বলতা কাটানোর দাওয়াই খুঁজে না পেলে অন্যরা দল ভাঙাবেই।
ভারতীয় রাজনীতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে পরিবারতন্ত্র, তবে এর সমালোচনা বিজেপির মুখে মানায় না
দারাং জেলায় সম্প্রতি ঘটে যাওয়া হত্যা ও উচ্ছেদের প্রেক্ষাপটে রয়েছে একাধারে জমির অধিকারের প্রশ্ন
নেতাজির 125তম জন্মদিন নিয়ে কমিটি, প্রধানমন্ত্রী চেয়ারম্যান, নেই কোনও বৈঠক।
সংখ্যাগুরুর জন্য,তাঁদেরই দ্বারা শাসিত ভারতবর্ষের একজন নাগরিক হিসাবে খুরশিদের কাছে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী
যে দেশের শিশু অপুষ্ট রুগ্ন তার নেতাদের মুখে শক্তিশালী ভারতের কথা মানায় না।
বন্ধু শিল্পপতিদের হাতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক তুলে দিতেই Bad Bank গঠন করা হল।
শিশু মনেই পাকাপাকিভাবে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের বীজ বপন করছে সরকারি NCERT পাঠ্য বইয়ের মাধ্যমে?
স্বাধীনতার রক্তাক্ত ইতিহাস পদ্মফুল আর লেজার শো দিয়ে তারাই ঢাকতে পারে, যারা সেই সংগ্রামের শরিক নয়।
দেশভাগের অন্যতম মন্ত্রণাদাতা তো দেশের বর্তমান শাসকদের পূর্বসূরিরাও, এ কথা কি ভোলা যায়?
কোভিডে যে ভায়বহ মৃত্যুর খতিয়ান গুজরাত সরকার গোপন করেছে, শ্মশানের খাতায় তা দিনের আলোর মতো পরিষ্কার।
চন্দননগরের শ্রীশচন্দ্র এবং কানাইলাল চারুচন্দ্র রায়ের থেকে স্বদেশমন্ত্রের দীক্ষা পেয়েছিলেন।
দেশের স্বাধীনতার যুদ্ধে সামিল নারীরা প্রাণদান করেছেন বয়স, সমাজ, সংসার সমস্ত বাধা উড়িয়ে দিয়ে।
অবনীন্দ্রনাথের ভারতমাতা যা ছিলেন এবং যা হইয়াছেন তা সবটাই রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির প্রয়োজনে।
নেপথ্যে থেকে কাজ করে দেশের স্বাধীনতার লড়াইয়ে রসদ জুগিয়েছিলেন চন্দননগরের মতিলাল এবং মনীন্দ্রনাথ।
রাজনৈতিক দলকে দানের নামে আর্থিক অনাচার, অস্বচ্ছতার লজ্জাজনক কাহিনি।
কোভিডে রাজ্যগুলিকে কীসের ভিত্তিতে অক্সিজেন দেওয়া হয়েছিল? উত্তর নেই কেন্দ্রীস সরকারের কাছে।
দেশের পূর্ব প্রান্তে দুই প্রতিবেশী রাজ্যের বিরোধ প্রায় দুই দেশের সংঘর্ষের চেহারা নিচ্ছে
শতবর্ষ পরে রবীন্দ্রনাথের কবিতা নয়, আদিত্যনাথের হঠযোগ পড়বে ভারত!
মোদী-শাহ জমানার প্রবঞ্চনা মিথ্যাচার আজ দেশের মানুষের কাছে দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
বাংলার ভোটের ফল বিজেপি বিরোধী শিবিরে আশা জাগালেও বিরোধী ঐক্য এখনও দূর অস্ত।
স্থানীয় আদিবাসীদের উপর প্রবল প্রভাবের কারণেই স্ট্যান স্বামীকে সরানো রাষ্ট্রের দরকার ছিল।
কথা রাখে না সরকার, রেললাইনে মরাই যেন ভবিতব্য পরিযায়ী শ্রমিকদের।
হঠকারিতায় বিচ্ছিনতাবাদের প্যান্ডোরার বাক্স খুলে ফেললে তাকে বন্ধ করা মুশকিল।
বীরপুজোয় মত্ত শাসক এবং ভক্তরা ইতিহাস-বিস্মৃত হলে তাদেরই চরম মূল্য চোকাতে হবে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে 1971 সালে সত্যিই কি কারাবরণ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদী?
গুলি, বন্দুক, আরবান নকশাল— আন্দোলন ঠেকাতে শাসকের উপকরণগুলি একই।
রাজ্যের নির্বাচনী সাফল্যের সূত্র ধরে দলের প্রসারের চেষ্টা করছে তৃণমূল কংগ্রেস
দিল্লির বুক থেকে ইসলামিক ও ব্রিটিশ শাসনের অস্তিত্ব মুছতে উদ্যোগী মোদীর সরকার।
প্রশাসক প্যাটেলকে দিয়ে মুসলিম প্রধান লক্ষদ্বীপের স্বাতন্ত্র্য ধ্বংস করতে চায় বিজেপি।
যোগীর শাসনে উত্তরপ্রদেশে সরকার মসজিদ ভাঙছে,ত্রাসে সিঁটিয়ে সংখ্যালঘুরা ।
বিজেপি শাসিত রাজ্যে কোভিড মোকাবিলায় ব্যর্থতার কথা তুলে ধরলেই প্রয়োগ করা হচ্ছে এফআইআর থেরাপি!
দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদটিকে উপহাসের বিষয়ে পরিণত করেছেন নরেন্দ্র মোদী।
ভোটের পর হিংসা দমনের অছিলায় দিল্লির শাসকের এজেন্ট হিসেবে কর্তব্য পালন করছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
বাংলায় বিজেপির পরাজয়ে উজ্জীবিত বিরোধী শিবির নয়া উদ্যমে মোদী বিরোধিতায় শান দিচ্ছে।
ভোটের পর হানাহানি পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক সংস্কৃতির লজ্জাজনক ও দুঃখজনক অঙ্গ।
ধর্ম ও জাতপাতের নামে বিভাজনের রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করল বাংলা।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ দেখিয়ে দিল শুধু বাগাড়ম্বর দিয়ে জগৎসভায় আসন মেলে না।
কোভিড মোকাবিলায় নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে তাঁর পারিষদরা গর্বিত হতে পারেন, দেশের আমজনতা লজ্জিত।
সরকারের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতা স্বীকার না করে প্রধানমন্ত্রী বল ঠেলে দিলেন রাজ্যগুলির কোর্টে।
করোনার সংক্রমণ রুখতে প্রচারে আপস করে রাজনীতিতে দায়িত্বশীলতার বিরল নজির দেখাল বামেরা।
এ বছর ভোটে ধর্মীয় বিভাজনের সঙ্গে সঙ্গেই ভাষাভিত্তিক এবং লিঙ্গভিত্তিক বিভাজনেরও সাক্ষী থাকছে বাংলা।
মানুষের ও দেশের সেবাকেই ধর্ম হিসেবে বরণ করেছিলেন সিএফ এন্ড্রুজ।
স্বাধীনতা সংগ্রামের লজ্জাকর অতীত থেকে নজর ঘুরিয়ে অলীক অমৃতের সন্ধান করছে বিজেপি।
আব্বাসের সমর্থকরা কি আব্বাসকে ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ রূপে দেখতে চাইবেন?
প্রচার মাধ্যম পাল্টালেও পুরনো দিনের ভোটচিত্র ও রাজনীতির স্লোগানের সঙ্গে আজকের অনেকই মিল।
দু’জন নতুন কৃষককে ধরলে করোনার বছরে কৃষকের আয় দ্বিগুণই হয়েছে।
বাংলার রাজনীতি ও সংস্কৃতির এই অধোগমনে রবীন্দ্রনাথ ব্যথিতই হতেন।
ভরসা নেই মূলস্রোতের রাজনৈতিক দলগুলিতে, রাজ্যে বিজেপিকে রুখতে নাগরিক শপথ শহরে।
সংবিধান দিবসের স্মরণ: নাগরিকের কাছে ধর্মগ্রন্থের মতোই পবিত্র এই নথি।
বেঙ্গল প্যাক্টে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে মুসলিম জনগোষ্ঠীকে শাসনক্ষমতা দেওয়ার কথা বললেন চিত্তরঞ্জন।
এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, পৃথিবীর যেসব দেশে ক্ষুধা একটি ভয়াবহ সমস্যার আকার ধারণ করছে, ভারত তাদের অন্যতম
সবচেয়ে আশ্চর্য ব্যাপার তিনি দাবি করেন, তিনি জানতেনই না কাকে হত্যা করছেন
প্রথম বাঙালি হিসাবে রাষ্ট্রপতির আসনেও বসেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি বারবার সুযোগ আসা সত্ত
শ্রীরামপুরের গির্জা বলতে ভোলা ময়রা এই সেন্ট ওলাফস গির্জার কথাই বলেছেন
দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে সঙ্ঘ এবং মহাসভা আগাগোড়া অনুপস্থিত থেকেছে
পড়ে থাকে ছড়ানো ছিটানো কিছু শুকনো রুটি, বিশ্বের দরবারে যা ভারতের মানুষের ক্ষুধার বীভৎস চিত্র।
পরিকল্পিত আক্রমণে পুলিশ কার্যত আক্রমণকারী দুষ্কৃতীদের সঙ্গীর ভূমিকা পালন করেছিল।
শ্যামাপ্রসাদ ‘সাম্প্রদায়িকতা' নামক রোগে আক্রান্ত হলে, সেই রোগের উৎস খুঁজে সেটা নির্মূল করতে হবে।
গালওয়ান উপত্যকায় ভারত-চিন সীমান্ত দ্বৈরথ কেন এমন রক্তক্ষয়ী মল্লযুদ্ধের চেহারা নিল, তার ময়নাতদন্তে..
2018 সালে সাংসদ আদর্শ গ্রাম যোজনায় চতুর্থ গ্রাম হিসাবে দোমারি-কে দত্তক নেন নরেন্দ্র মোদী।
তিরাশি বছর বয়সে চলে গেলেন আনিসুজ্জামান। স্মৃতিতর্পণে সুনন্দা কবীর।
দাঙ্গার সময় গান্ধীজির মুসলিম শরণার্থীদের সাহায্যে হিন্দু যুবকদের এগিয়ে আসার আহ্বানে খেপেন সাভারকর।
সাভারকর কি “কুইট ইন্ডিয়া” আন্দোলনের বিরোধিতা করে ব্রিটিশের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন?
আমরা দেখব যে সাভারকরের হিন্দুত্ব এবং আরএসএস-এর হিন্দুত্বের মধ্যে কী কী মিল এবং কোথায় অমিল।
চারপাশের অন্ধকার যখন আমাদের ঘিরে ধরছে, তখন একবার ফিরে দেখা যুক্তিবাদী চর্চার ইতিহাসকে।
কৃষিজ পণ্যের পাইকারি বাজারও এখন বন্ধ। ফলে, চাষি তাঁর ফসল বাজারে বিক্রি করতে পারছেন না।
বোম্বে বন্দর দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে স্প্যানিশ ফ্লু যা পরে বোম্বে ফ্লু নামে পরিচিত হয়।
ইতিহাস শুধু অতীতের স্মৃতিচারণ নয়, সেটা বর্তমানের পটভূমিতে অতীতকে জরিপ করে নেওয়াও বটে।
কলকতায় যখন প্রথম প্লেগ ছড়িয়ে পড়ে, স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন দার্জিলিং-এ। আমেরিকা থেকে ফিরে অতিরিক্ত পর
স্বাধীনতা সংগ্রামে হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের সমর্থক ছিলেন। সেই সাভারকরই কালাপানি থেকে ফেরত এলেন কট্টর মুস
তিলকের সুপারিশে সাভারকর ঠাঁই পেলেন লন্ডনের ইন্ডিয়া হাউস হোস্টেলে
সেলুলার জেলের নাম পালটে তাঁর নামে রাখা হল। এ বার দাবি তাঁকে ‘ভারতরত্ন’ দেওয়া হোক।