দেশব্যাপী স্বাস্থ্যব্যবস্থার অভূতপূর্ব বিপর্যয়ের মধ্যেই চলছে বাংলার ভোট। রাজনৈতিক দলগুলি হার-জিতের খেলায় ব্যস্ত। মাদ্রাজ হাইকোর্ট নির্বাচন কমিশনের গাফিলতিকে নরহত্যার তুল্য অপরাধ বলছে। কত মূল্য দিতে হবে গণতন্ত্রের জন্য? এই বিষয়ে গত 26 এপ্রিল (সোমবার) www.4thpillars.com একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় সাংবাদিক রজত রায় এবং গৌতম লাহিড়ী উপস্থিত ছিলেন।
1) হাইকোর্ট আগেই বলেছে যারা এখনও সচেতন হচ্ছে না, রোগ ছড়াচ্ছে, তাদের হাতে রক্তের দাগ লেগে থাকবে। এর আগেও বিভিন্ন হাইকোর্ট বারবার রাজ্য সরকারগুলোকে এবং কেন্দ্রীয় সরকারকে সাবধান করেছে সতর্ক থাকার জন্য। ইলেকশন কমিশনকেও ধরতে হত, অবশেষে মাদ্রাজ হাইকোর্ট সেটা করল। কারণ যে মৃত্যুমিছিল দেশ জুড়ে চলছে তা হয়তো এড়ানো যেত, কিন্তু প্রশাসনের অবহেলার জন্য তা সম্ভব হল না।
2) বিরোধী দলগুলো যদি সমবেত ভাবে পোস্টাল ব্যালট আগে গুনতে হবে এই দাবি তুলে চাপ না তৈরি করতে পারে, তাহলে কিন্তু খেলা ঘুরে যেতে পারে। কারচুপি হওয়ার তুমুল সম্ভাবনা থাকবে।
3) নির্বাচন কমিশন কেন্দ্রীয় সরকারের, আরও স্পষ্ট করে বললে সরকারের আজ্ঞাবহ দাস হিসাবে কাজ করছে।
4) নির্বাচন কমিশনের কোভিড মোকাবিলায় ভূমিকা নিয়ে মাদ্রাজ হাইকোর্টের ভূমিকা সাধুবাদযোগ্য। কিন্তু, নির্বাচন কমিশন যাদের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে, তাদের বাদ রাখা হল কেন? তাদের বাঁচাতেই কি সব দায় কমিশনের ওপর চাপানো হল?
5) এমন ভাবে নির্বাচনের দফাগুলোকে বিন্যস্ত করা হয়েছে, যাতে বিজেপির নেতামন্ত্রীদের প্রচার করতে সুবিধা হয়। তাই একটা জেলাকে নজিরবিহীন ভাবে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। কমিশনের এমন একপাক্ষিক আচরণও নজিরবিহীন।
নির্বাচনী বন্ডের টাকাই কি বিধায়ক কেনাবেচার খেলায় কাজে লাগছে?
তাঁরা বলছেন, প্রতিপক্ষ মানেই শত্রু নয়। একজন জনপ্রতিনিধির কাছে মানুষ এটাই তো শুনতে চায়।
প্রথম বাঙালি হিসাবে রাষ্ট্রপতির আসনেও বসেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি বারবার সুযোগ আসা সত্ত
অন্তরমুখী সোজা পথ ধরে অজানা গন্তব্যের দিকে যা যা পাওয়ার
কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন লকডাউন চিত্র, আজ দেখুন ষষ্ঠ পর্ব।
করোনার সংক্রমণ তো পুজো দেখে বন্ধ থাকবে না।