সরকারি চাকরির পরীক্ষায় বৈষম্যের শিকার হন গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী ছেলেমেয়েরা।
ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রছাত্রীদের বোঝানো হচ্ছে গীতার শ্লোক, মোদীজির মহৎ কীর্তি।
পড়া ছেড়ে কোথায় গেল মুর্শিদাবাদের গোবরগাড়া হাইমাদ্রাসার পড়ুয়ারা?
যেদিন স্কুল খুলবে এসব নিয়ে যাব ঈশান, উৎসদের দেখাতে। কিন্তু আমাদের স্কুল কবে খুলবে বলতো?
দীর্ঘকাল পরে স্কুল যাওয়ার আনন্দ ভাগ করে নিল ক্লাস টেনের এক ছাত্রী।
সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলে চতুর্থ শ্রেনির কর্মীর অভাবে সময়মতো সাফসুতরো করে স্কুল খোলা নিয়ে সংশয়।
সহিষ্ণু আর সময়ানুবর্তী হওয়ার পাঠ যাদের দেওয়ার কথা, সেই শিক্ষকদের একাংশই এই দুইয়ের পাঠ ভুলেছেন।
উনবিংশ শতাব্দীর কলকাতায় একবিংশ শতাব্দীর কাবুলের মতোই নারী শিক্ষার পথে ছিল বিপুল বাধা।
দ্রৌপদীরা নগ্ন হয়ে প্রতিবাদী হলে পুরুষতান্ত্রিক রাষ্ট্র ভয় পায়, নিজেদের কৃতকর্ম ঢাকা দিতে চায়।
শিক্ষার অধিকার থেকে শিশুদের বঞ্চিত না করে স্কুলকে পঠনপাঠন চালুর বিষয়ে স্বাধীনতা দেওয়া হোক।
আজ না হোক কাল একদিন স্কুল খুলবেই। তখন কার কী করণীয়? কোনও পরিকল্পনা আছে কি?
পানশালা, সিনেমা হল খুলছে, বন্ধ শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সব কিছু খুললে স্কুলের ক্ষেত্রে অসুবিধা কী?
বাকি সব কিছু খুললে স্কুলের ক্ষেত্রে অসুবিধা কী? ছোটদের শিক্ষা কি আমাদের ভাবনায় কোথাও নেই?
সর্বনিম্ন নম্বর পেয়ে যে মাধ্যমিক এবং একাদশ শ্রেণিতে পাস করলে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ফেল করবেই।
হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্রবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য ইতিহাসের পাঠক্রমে শুধু কল্পিত সুপ্রাচীন হিন্দু অতীতেরই কথা।
কোভিড পরিস্থিতিতে মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে জনগণের মতামত জানতে চেয়ে নজির গড়ল বাংলা।
নিজস্ব ভাষা বাংলা শিক্ষার পাঠক্রমে কোর্স ছাঁটাই করতে বাধ্য হল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।
আপাতত রণে ভঙ্গ দিলেও সুনার বঙ্গালের কারিগরদের প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
পড়ুয়াদের মনের অতলে কী চলছে, তা জানতে ব্যর্থ হচ্ছে সরকারি স্কুলগুলি।
অঙ্ক আর ফিজিক্স ছাড়াও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার প্রস্তাব প্রত্যাহার AICTE-র।
75 বছর বয়সী শিক্ষক সুজিত চট্টোপাধ্যায় পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হলেন
উপাচার্যের কার্যকলাপ একপেশে এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অভিযোগে সরব বিশ্বভারতীর অনেকেই।
বিধানসভা ভোট এবং করোনার কারণে পিছিয়ে গেছে মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক, কিন্তু রয়ে গিয়েছে অনেকগুলো প্রশ্ন
ইউজিসি-র এ হেন নির্দেশ সবাইকেই সমস্যায় ফেলেছে যে আধ ঘণ্টায় খাতা জমা দিতে হবে।
কিন্তু আজকাল বড় ধাঁধা লাগে চোখে, খালি চোখে বোঝা যায় না আসলে কে কার পরীক্ষা নিচ্ছে
সব রাজনীতির বাইরে থেকে যে এলাকা বহুজনের কাছে রূপকথার ভূমি, তা দখলের রাজনীতি নাই বা হল।
শুক্রবার আলোচনার পঞ্চম দিনে উপস্থিত ছিলেন অর্থনীতিবিদ, অধ্যাপক অভিরূপ সরকার।
জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে আলোচনায় শিক্ষাবিদ পার্থ প্রতিম রায় এবং JBNSTS-এর অধিকর্ত্রী, অধ্যাপিকা মৈত্রী
জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে আলোচনার তৃতীয় দিনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী
জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে আলোচনার দ্বিতীয় দিনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক সুরঞ্জন দাস
জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে আলোচনার প্রথম দিনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক সুকান্ত চৌধুরী
প্রকারান্তরে, তামিলনাড়ু বা কর্নাটকের মতো রাজ্যের দুই-ভাষা নীতিতেই সিলমোহর দিল কেন্দ্র।
পরীক্ষার ধরন পড়ুয়াদের ক্ষতি করছে কিনা, করলেও কতটা, তা বোঝা কেবল সময়ের অপেক্ষা।
লকডাউনে ছাত্রছাত্রীদের কাছে পাঠ্যবস্তু পৌঁছে দেওয়ার ব্যাপারেও তাঁর সমান চিন্তা ছিল
Isaac Asimov-এর লেখা একটা গল্প পড়েছিলাম, ‘The Fun They Had’
রবীন্দ্রভারতীর কর্তৃপক্ষ পরবর্তী বছর থেকে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করবেন বলে জানিয়েছেন
হাসবেন না; এটা সত্যি ভাববার কথা। এই সব গান-টানের পেছনে ঘাপটি মেরে থাকা গভীর চক্রান্তের হদিশ পাওয়া যা
জীবন অতিবাহিত করার জন্য পড়াশোনা আবশ্যিক, কিন্তু সেটাই জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য নয়