বীরভূমের দেওয়ানগঞ্জে প্রকল্পের সমর্থনে তৃণমূলের মিছিল রুখলেন আদিবাসী নারীরা 
গুগলাং শরণং গচ্ছামি করা পাঠককে বুঝতে হবে একমাত্র বই-ই নির্ভুল ও বিস্তৃত তথ্যের আধার। 
ছিন্নমূলের দেশ নেই, সমাজ নেই, আছে জেদ আর কল্যাণকামী রাষ্ট্রের তাচ্ছিল্য ও করুণা। 
শবরপাড়ার মেয়েরা লড়াই করতে জানে। ওদের কোনও ইনাম লাগবে না, লাগবে শুধু অধিকারটুকু 
বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের পূর্বাভাস, মাঠের ফসল প্লাবিত হয়ে মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কা 
অস্তিত্ব রক্ষায় মরিয়া সিপিএম বিজেমূল ভুল বলে মেনেও যেন মানতে পারছে না। 
স্বাধীনতার 75 তম বছরে যে গণ-আন্দোলন প্রতিস্পর্ধী শাসককে নতজানু করল, সেই আন্দোলনেরও প্রেরণা মহাত্মা। 
আইন যা-ই বলুক, স্ত্রীর অসম্মতিতে বলপূর্বক যৌনসঙ্গম আদপে কিন্তু ধর্ষণই! 
হে রাম! গান্ধী-সুভাষ ভিক্ষা করেও স্বাধীনতা আনতে পারলেন না, আনলেন সেই মোদীজি। 
গণতন্ত্র রক্ষায় অতন্ত্র প্রহরী হওয়ার বদলে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি এখন দলীয় কোন্দলে বিদীর্ণ। 
রাজনৈতিক অঙ্গুলিহেলনে নিযুক্ত গ্রিন পুলিশ শাসকের সহায় হতে পারে, জনগণের নয়। 
ধর্ম যাদের সঞ্জীবনী, সেনাশাসন যাদের গণতান্ত্রিক আভরণ, তাদের পথ আমরা কেন অনুসরণ করব? 
পাজি, কাঠিবাজ মিডল ক্লাসকে জব্দ করা মার্ক্সের কম্মো নয়, এই কাজটাও একমাত্র মোদীজিই পারেন! 
কৃষ্ণের মোহনবাঁশিতেই যখন হিরণ্যকশিপুরা পরাভূত, তখন বিষ্ণুর নৃসিংহ অবতারে আসার কীই বা প্রয়োজন? 
রাজনীতির বল্গাহীন লাটাই কাটাকুটি খেলে গেল, ভো-কাট্টা হল আমাদের ছেলেরা। 
পুরুষ সদস্যের মুখাপেক্ষী না থেকে, আর্থসামাজিক স্বাবলম্বনকে বুঝি 'ভিক্ষাবৃত্তি' বলে? 
ঈশান কোণে মেঘ থাকলেও বিসমিল্লার সুরে, ফৈয়জের কবিতায় এই দেশ বেঁচে থাকবে। 
রাষ্ট্রের বীররসাত্মক আখ্যান নির্মাণে সহায়ক নীরজের সোনা, প্রান্তিক এলাকার মীরাবাইরা বাড়ায় অস্বস্তি। 
রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম হওয়ার দরুন দুই বোনেরই খুব ছোট বয়সে দেশপ্রেমের সঙ্গে পরিচয় ঘটে। 
পদক জিতলে দেশের গর্ব, না হলে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হয়ে বাঁচতে হয় উত্তর-পূর্ব ভারতকে। 
দলের বাইরে বহু চালচোর ছিলই, ভোটের পর দেখা গেল দলের ভিতরেও বহু চালচোর আছে! 
রাজবংশী ভোটই বিজেপির প্রাপ্তি, বিয়োগের খাতায় মতুয়া ও আদিবাসী ভোট। 
মানুষের অন্তঃস্থলে বহমান যমুনায় প্রভু প্রকট হয়েছেন, তোমরা খুঁজে নিও। 
মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পরেও আফগানিস্তানের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক রাখতেই হবে ভারতকে 
মাথা মুড়িয়ে গায়ে স্যানিটাইজার দিয়ে দলে ফেরানোর সংস্কৃতি কিন্তু একদিন ব্যুমেরাং হতে পারে 
রোহিঙ্গাদের উপর খড়্গহস্ত হলেও সু-চির দলের নেতাদের মিজোরামে অনুপ্রবেশ নিয়ে নীরব কেন্দ্রীয় সরকার। 
সোশাল মিডিয়া, সরকারি প্রচার সর্বত্রই দেশপ্রেম শুধুই অস্ত্র হাতে একটি প্রতিবেশী দেশের উপর আস্ফালন 
তাঁর মুখে আমরা 'শুনে' চমকে গেল লোকে, করোনা কাল কেটে গেলেও কি থাকবে এই বিনয়? 
উগ্র জাতীয়তাবাদের ভয়ঙ্কর স্বরূপ অনেক আগেই বুঝেছিলেন দুই সত্যদ্রষ্টা মহাপুরুষ 
বাংলার ভোটে সংযুক্ত মোর্চার হার মানেই তার রাজনৈতিক প্রয়োজনের অবসান নয়। 
প্যালেস্টাইনে আবারও নরমেধ যজ্ঞে কতটা নজর দিতে পারবে মহামারীতে বিপর্যস্ত দুনিয়া? 
কৃষক আন্দোলন মানুষকে দেখাচ্ছে অর্থ আর ক্ষমতার বিরুদ্ধে মানুষের সংহতি এবং সাংগঠনিক শক্তির জয়। 
রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষায় লাগাম পরানোর দুরূহ কাজও করতে হবে বিজেপিকে 
নিয়তি আজ সময়ের কাছে, অর্থের কাছে, ক্ষমতার কাছে অসহায়। সে শুধু ধ্বংস খেলা দেখে চলেছে। 
শাসক গ্যাস চেম্বারে সময়কে মারতে পারেনি, আমরা তাকে সবসময় আগলে রেখেছি। 
সর্ষের মধ্যে ভূত নয়, কম্পিউটারের ভুয়ো ফাইলে ‘আর্বান নকশাল’ খুঁজছে সরকার। 
কেন্দ্রের শাসক শুধু ভোটের সঙ্গে রোগ সংক্রমণের সম্পর্ক দেখতে পাচ্ছে না! 
ইতিহাস বলে কোনও একটি ভাষাকে চাপিয়ে দিয়ে দেশে ঐক্যপ্রতিষ্ঠা করা যায়নি। 
গানটিতে বারংবার মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে বিজেপির কুশাসন, অত্যাচারের কথা। 
নারীর সমানাধিকার প্রতিষ্ঠার পথে বাধা রাষ্ট্রেরই নানা প্রতিষ্ঠান 
ফেসবুক বা সোশাল মিডিয়ায় অনেক পুরুষের কাছে নারী মানেই সহজে সস্তায় পণ্য। 
ব্যক্তির ভক্ত মানেই দেশভক্ত, তাঁর বিরোধী মানেই রাষ্ট্রদ্রোহী। 
বাংলায় ভোটবাক্স ভরাতে বাংলার সাহিত্যিকদের লেখাকেই ‘টোপ’ হিসেবে ব্যবহার করছেন রাজনীতিকরা। 
ভোটমুখী রাজ্যে শিল্প গড়ার ডাক দিলেও দেশে বড় শিল্প আনতে পারেননি মোদী। 
সাম্প্রদায়িক ভেদাভেদের পাশেই সংহতি আর মানবতার উজ্জ্বল ছবি বাংলায়। 
প্রথম বিশ্বযুদ্ধোত্তর জার্মানি কিংবা আজকের ভারত— স্থানকাল ভেদে চরিত্র পাল্টায়নি ফ্যাসিবাদের। 
এই 2020 সালেও সমাজের চোখে নব বিবাহিত বরের মৃত্যু মানেই কনে অপয়া রাক্ষসী 
তখনই বোঝা যায়,’সব কা সাথ, সব কা বিকাশ’ স্লোগানের মধ্যে ‘সব কা সাথ’ কথার কথা মাত্র। 
ফ্লিপকার্ট জানায় যে নাগাল্যান্ড ভারতের বাইরে বলে সেখানে ডেলিভারি দেওয়া সম্ভব না। 
এতগুলো অবোধ প্রাণকে সহায় সম্বলহীন করে ঘরের মেয়ে কি শ্বশুরঘরে ফিরতে পারে? 
আজকের ভারতবর্ষে দলিতদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবার মতো কোনও নেতাকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। 
NCB-এর সমন পাঠানোর তালিকায় প্রথম পাঁচ-ছয়জনের মধ্যে কোনও অভিনেতা নেই! 
দায়িত্বশীল নাগরিককে 74 বছর বয়সী স্বাধীন রাষ্ট্রের উপহার একটা কেক আর চকোলেট 
গত ভোটে মরুরাজ্যে যাও বা মরূদ্যানের দেখা মিলেছিল, সেটাও বোধহয় মরীচিকা হয়ে মিলিয়ে যেতে চলেছে। 
তুরস্কের প্রাচীন সৌধ আয়া সোফিয়াকে পুনরায় মসজিদে পরিণত করার ডিক্রি পাস করলেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট। 
আয়ুষ মন্ত্রক তাদের তিনটি ওষুধের প্যাকেজ দিব্য করোনিল, দিব্য শ্বাসারি বটি এবং দিব্য অনুতৈল-কে ‘প্রত 
29 জুন ভারতীয় সরকার 59টি চিনা অ্যাপের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল, কিন্তু এতে কার কতটা লাভ আর ক্ষতি 
খেলনা বা মোবাইল নয়, গাড়ি থেকে শুরু করে পরমাণু বিদ্যুতের রিঅ্যাক্টর— সব ক্ষেত্রেই চিন সহায়। 
এ এমন এক অন্ধকার, যা সূর্যের আলোতেও দূর হওয়ার নয়। গ্রহণের সময় তো আবার সেই আলো কমে যায়। 
এঁদের জীবনেও যদি একজন অ্যালবাস ডাম্বেলডোর বা একজন হ্যারি পটার বা একজন হ্যাগ্রিড থাকত! 
একলা মায়ের গল্প আজকের ভারতে নতুন নয়। মহাভারতের বিদুলার গল্প এই প্রসঙ্গে মনে পড়ে যায়। 
এইসব মানুষগুলোর সুরাহা করে দিতে দেশের ‘অর্থমন্ত্রী' নামক এক চরিত্র তাদের সহজ শর্তে ঋণ দেবেন বলছেন। 
মিডিয়ায় ঠিক ভুল যুক্তির বিচারে হোক, সংখ্যার জোরে নয়! শুধু ঝড়ের নামে নয়, সর্বর্ত্রই! 
এ আসলে ইতিহাস বিস্মৃত সেই অনসূয়াদের গল্প। যাদের অসূয়া নেই। দেশ নেই। একা পরিযায়ী। 
এ যেন এক অনিবার্য পরিহাস। চলছে তো চলছেই। এর নাম ‘গাফিলতি-ভাইরাস’, যা করোনার থেকে আরও আরও বেশি ভয়াবহ। 
ক্ষমতা প্রয়োগ করে মহামারীর মোকাবিলার সঙ্গে আইনগত এবং নৈতিক দায়িত্বও পালন করাও উচিত কেন্দ্রের। 
করোনা মহামারীর বিরুদ্ধে লড়তে নেমে আসলে দু'টো মহামারীর বিরুদ্ধে আমাদের লড়তে হচ্ছে। 
যা দেখা যাচ্ছে, খাবার ‘বেচা-কেনা-খাওয়া’ই এখন মানুষের সব থেকে বড় দুশ্চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। 
এই সঙ্কটে দেশের তাবড় রাষ্ট্রপ্রধানরা কে, কেমন ভূমিকা নিচ্ছেন 
নেহরু অনেকদিন বৃদ্ধ হয়েছেন, কিন্তু কালান্তরেও তাঁর ভাবনায় বার্ধক্য আসেনি। 
আন্তর্জাতিক খুশি দিবসেই ফাঁসিতে ঝোলানো হল নির্ভয়ার ধর্ষকদের। খুশির দিনই বটে! 
শুধু শাস্তি পেল না পুরুষতন্ত্রের সেই কণ্ঠস্বর যা শোনা যাচ্ছিল উকিল এ.পি. সিং-এর মুখে 
২০১৫-এর ঐতিহাসিক জয়ের পর তৃতীয় বারের মতো ফের দিল্লির বিধানসভার দখল এই মুহূর্তে অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও ত 
বিজেপি সরকার প্রথম থেকেই ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র তৈরি করতে উদ্যত। সেখানে জম্মু ও কাশ্মীর মুসলিম রাজ্য 
খোদ রাজধানীর বহু জায়গাতেও ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে 