ভারতে সর্ববৃহৎ খোলামুখ কয়লাখনি দেউচা পাচামিকে কেন্দ্র করে বাংলা উন্নয়নের স্বপ্ন দেখছে। এই কয়লাখনির কতখানি প্রয়োজনীয়তা বা আদৌ বাংলার কতটা উন্নয়ন হবে, সে বিষয়ে সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনায় অর্থনীতিবিদ প্রসেনজিৎ বোস, অধ্যাপক গর্গ চট্টোপাধ্যায় এবং সাংবাদিক নির্মাল্য মুখোপাধ্যায় উপস্থিত ছিলেন।
1) রাজ্য সরকার নজর দিচ্ছে কর্মসংস্থান, পুনর্বাসন নিয়ে। যেখানে জলবায়ু সম্মেলনে কয়লা চালিত তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করার কথা বলা হয়েছে সেখানে এটির যৌক্তিকতা কতখানি? পরিবেশের ওপর কতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যেখানে কলকাতার দূষণ সর্বাধিক?
2) স্থানীয় 12টি গ্রামের মানুষদের জীবিকা মূলত পাথর খাদানকে কেন্দ্র করে সেখানে কয়লাখনিতে কাজের সুযোগ কতটা থাকবে।
3) কয়লাখনি ছাড়া পরিবেশবান্ধব কোনও শক্তিকেন্দ্র গড়ে তোলার কথা কি ভাবা হয়েছে নাকি কয়লা উৎপাদন কম ব্যয়সাপেক্ষ বলে এটিকে নির্বাচন করা হয়েছে?
4) যতটা কর্মসংস্থানের কথা বলা হয়েছে, স্থানীয়দের কাছে তার বিশ্বাসযোগ্যতা কি আছে?
5) উৎপাদিত কয়লা কতটা বাংলা কাজে লাগাতে পারবে? আখেরে বাংলার ঝুলি কী ভরল?
6) এই দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে সরকারকে সময় দিতে হবে। সরকার সব দিকই বিবেচনা করে দেখছে তদন্ত কমিটি গঠন করে।
সিপিএমের দলীয় অফিস আক্রান্ত, আগুন মুখপত্রের দফতরে। হঠাৎ কেন অগ্নিগর্ভ ত্রিপুরা?
জনমতের চাপে কোভিডের টিকা নিয়ে অযৌক্তিক স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে বাধ্য হল মোদী সরকার।
সংসদীয় গণতন্ত্রের কফিনে সর্বত্র সবাই পেরেক পুঁতছেন।
ভোট ব্যাপারটাকে কি এখন শাসকের সুবিধাজনক একটা বন্দোবস্ত হিসেবে দেখছে নির্বাচন কমিশন?
সন্দেহ হচ্ছে, পেগাসাস নিয়ে মোদী সরকারের অবস্থান হল, কিছুতেই সত্যি কথাটা বলা যাবে না!
ট্রেন চলছে চলুক, আনুষ্ঠানিকভাবে দায় নেব না, এটাই কি রাজ্য সরকারের গা বাঁচানো অবস্থান?