আইনি স্বীকৃতি পেলেও সমকামিতা নিয়ে সমাজের নেতিবাচক ভাবনার বদল এখনও হয়নি। 
বিশ্বে দেশ নামক ধারণাকে যত কঠিন করা হচ্ছে, দেশহীন শরণার্থীদের সংখ্যা ততই বাড়ছে। 
রুখা মরুতেও ফুল ফুটবে, তালিবানের সমার্থক শব্দ ফতোয়া নয়, প্রেম হবে। 
দলের ভিতরকার সমালোচনা ও বিরোধী স্বরকে গুরুত্ব দিতে হবে বামপন্থার নতুন দিশার সন্ধানে 
প্যালেস্টাইনে হিংসা বন্ধ করতে আলোচনার আহ্বান ইজরায়েলের মেধাজীবীদের। 
কোভিডের সময়ে রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তির দাবি তুলেছে বিভিন্ন সংগঠন। 
বাংলায় ভোটের ফলের কারণ বুঝতে ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ হিন্দুত্ববাদীরা পড়ে দেখতে পারেন। 
অধার্মিক হওয়ার অনেক জ্বালা, ধার্মিকের দায় শুধু নিঃশর্ত আনুগত্যেই। 
মুখ্যমন্ত্রী হয়েও নারীবিদ্বেষী কদর্য আক্রমণের শিকার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 
সমকামিতার ইঙ্গিতপূর্ণ বিজ্ঞাপন তুলে নেবে না জানিয়ে সদর্থক বার্তা ক্যাডবেরির। 
বিখ্যাত ব্যক্তিদের নিয়ে কুচ্ছো করবার প্রবণতা তো বাঙালির আজকের নয়। 
আধুনিক রাষ্ট্র,কল্যাণ, উন্নয়ন আর ন্যায়ের তত্ত্ব আর তথ্য দিয়ে সে সমাজকে বোঝা যাবে না। 
যারা আমায় মনের মধ্যে রাখতে পারে না, তারাই চিৎকার করে আমার ভক্ত বলে পরিচয় দেয়। 
সমাজ নির্মিত ‘খুনি' হিসাবে একাকী রিয়াকে যে অসম লড়াইটা লড়তে হচ্ছে, সেই লড়াইয়ে সংহতি থাকবে। 
ব্যক্তি রোগীকে যোদ্ধায় পর্যবসিত করা মানে ভাবনা বা আইডিয়ার স্তরে একটা সর্বনাশের বীজ বপন করা। 
অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অকপট মতামত জানাচ্ছে আজকের নারী। সেই মতামতে রয়েছে রামধনুর রঙের মতোই অপার বৈচিত্র। 
রবীন্দ্রনাথের লেখা গানে সত্যের জয়গান গুরুত্বপূর্ন স্থান অধিকার করে রয়েছে। 
শুধুই কি উন্মাদনা, জনারণ্য আর আবেগ? মানুষের রুজিরুটিও তো এসব মেঠো সভা সমাবেশের সঙ্গে যুক্ত ছিল 
বশিষ্ঠ রামের হাতে মিষ্টি (প্রসাদ?) দিলেন দারাকে দেওয়ার জন্য 
পুলিশকে গণতান্ত্রিক শাসনের অঙ্গ হতে গেলে, জনগণের সঙ্গে পুলিশের সম্পর্ক কী হবে এই প্রশ্নটা বড়ই জরুরি 
কে তবে হরণ করে নিল নারীর স্বাতন্ত্র্য, পুরুষের মতো একই ভাবে বাঁচার অধিকার? 
একালের এক বিচারপতির সভায় পূর্বকালের কবিরা মিলে গেলেন, এ আজও বড় সৌভাগ্যের। 
ঘৃণা করি রবীন্দ্রভারতীর সেইসব প্রত্যক্ষদর্শী ছাত্রছাত্রীদের যারা ‘নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক’ থেকে বিবৃত্ত 
আগে সমাজ নিজেকে প্রশ্ন করুক কেন যৌন সম্পর্কসূচক শব্দের মধ্য দিয়েই ক্ষমতার দর্প ঘোষণা করতে হয়? 
বিচারবুদ্ধিহীন ফাঁপা আবেগ নয়, চাই বিষয়ের উপরে সঠিক ধারনা ও দখল। 