×
  • নজরে
  • ছবি
  • ভিডিও
  • আমরা

  • ড্রাগনের সঙ্গে লাঠালাঠি

    বিতান ঘোষ | 20-06-2020

    চিনের চালে কুপোকাত নেহরুর থেকে শিক্ষা নিন মোদী

    আজকের পৃথিবীতে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বাকযুদ্ধ সটান ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সম্ভাবনাকে উস্কে দেয়। আর সেখানে দুই পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র সীমান্তে কাঁটা লাগানো লাঠি, পাথর নিয়ে লড়াই করছে! গালওয়ান উপত্যকায় ভারত-চিন সীমান্ত দ্বৈরথ কেন এমন রক্তক্ষয়ী মল্লযুদ্ধের চেহারা নিল, তার ময়নাতদন্তে বেশ কিছু জিনিস উঠে আসছে। গত 15 জুন রাতে কেন ভারতীয় সেনা নিরস্ত্র হয়ে চিনা অনুপ্রবেশ' ঠেকাতে গিয়েছিল, টুইটারে সেই প্রশ্ন তুলেছিলেন রাহুল গান্ধী। তার প্রত্যুত্তরে বিদেশমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর 1996 2005 সালে স্বাক্ষরিত দু'টি চুক্তির কথা উল্লেখ করেন। দুই দেশের মধ্যে 1996 সালের 29 নভেম্বর স্বাক্ষরিত সেই চুক্তির 6 নং অনুচ্ছেদে বলা হয়, উভয় দেশই প্রকৃত সীমান্তরেখার দু'দিকে অন্তত 2 কিলোমিটারের মধ্যে কোনওরকম আগ্নেয়াস্ত্র, রাসায়নিক ইত্যাদি ব্যবহার করবে না। এক পক্ষের সেনা সীমান্ত পেরিয়ে অপর প্রান্তে চলে গেলে অন্য পক্ষের সেনা তাকে সাবধান করে আবার সীমান্তের এপারে ফিরিয়ে দেবে। 2005 সালের 11 এপ্রিল আবারও একটি চুক্তির মাধ্যমে পূর্ব প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার কথা বলা হয়। অবশ্য 1996 সালে চুক্তি সম্পাদিত হওয়ার সময় যিনি ভারতীয় সেনা সহ-অধ্যক্ষ ছিলেন, সেই ভিপি. মালিক কিন্তু জানাচ্ছেন, চুক্তি মোতাবেক উভয় সেনাবাহিনীই সীমান্তরেখা বরাবর সমরাস্ত্র বহন করতে পারবে, ব্যবহার করতে পারবে না।



    লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল (LAC) বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বলে যেটাকে দাবি করা হচ্ছে, সেটা 3488 কিমি দীর্ঘ একটি অদৃশ্য' রেখা ছাড়া আর কিছুই নয়। বিক্ষিপ্তভাবে কয়েকটা সেনাচৌকি আর এত বড় জায়গাটাতে খুবই স্বল্পসংখ্যক সৈন্যের টহল ছাড়া প্রায় আর কিছুই নেই। কিন্তু সারা বিশ্ব যখন মহামারীর কবলে রীতিমতো দিশাহারা অবস্থায়, সেই সময় চিন কেন ভারতীয় ভূ-খণ্ডে ঢুকে এরকম খণ্ডযুদ্ধ করে গেল? কেন তাঁবু খাটিয়ে, সৈন্য সমাবেশ ঘটিয়ে নিজের আধিপত্য বিস্তার করার চেষ্টা করে গেল?



    এর উত্তর খুঁজতে গিয়ে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ অর্থনৈতিক কারণকেই মুখ্য করে দেখছেন। তাদের মতে, ভারতের সঙ্গে চিনের বার্ষিক বাণিজ্য ঘাটতি প্রায় 50 লক্ষ কোটি টাকার হলেও, গত একবছর ধরে ভারত বাণিজ্যের প্রশ্নে যেভাবে আমেরিকার সঙ্গে নৈকট্য বাড়াচ্ছে, তা না-পসন্দ চিনের। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আমেরিকা, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের বন্ধুত্ব'কেও ভাল চোখে দেখেনি চিন। করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্বরাজনীতিতে রীতিমতো কোণঠাসা চিনে বড় সংস্থাগুলি তাদের ঝাঁপ ফেলতে শুরু করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মাটিতে তাদের নয়া গন্তব্য হতে পারে ভারত। এদিকে ভারতকে এড়িয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলিকে নিয়ে চিন যে উবর বাণিজ্য করিডর' তৈরি করতে চলেছে, তার জন্য গালওয়ান উপত্যকার মতো জায়গাকে চিনের কব্জা করা বিশেষভাবে প্রয়োজন। এতে পাকিস্তানের সঙ্গে তাদের বাণিজ্যিক যোগসূত্র, বাণিজ্য পরিবহন আরও মজবুত ও মসৃণ হবে।

     

     

     

    কিন্তু শুধুই কি অর্থনৈতিক কারণ? ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ সুরক্ষিত রাখা, আগ্রাসী সম্প্রসারণবাদী নীতি গ্রহণ— মাও সে তুঙ-এর চিনের বিদেশনীতির সঙ্গে এগুলিও তো ওতপ্রোতভাবে জড়িত। নিয়ন্ত্রণরেখার সমান্তরালে দারবুক থেকে দৌলত বেগ ওল্ডি পর্যন্ত ভারত যে সড়ক নির্মান করছে, তাতে চিনের উষ্মা প্রকাশের কারণ এই যে, ভারত তিব্বতের প্রায় ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে, যা চিনের তিব্বত-শাসনের পথে প্রতিবন্ধকতা স্বরূপ। অথচ 2017 সালের পর থেকে ভারত-ভূটান সীমান্ত ডোকলামে চিন নিজের পরিকাঠামো গড়ে তুললেও ভারতকে প্রায় নীরব'ই থাকতে হয়েছে। কাজাকিস্তান, রাশিয়া, মঙ্গোলিয়া, মায়ানমার— প্রতিটি প্রতিবেশি দেশের সঙ্গেই চিনের সীমান্ত সংঘাত আছে। এই দেশগুলির কূটনৈতিক মহল ও সামরিক কর্তারা বারবার চিনের এই সম্প্রসারণবাদী নীতি নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করতে গিয়ে, সে দেশের দু'পা এগিয়ে এক পা পিছানো'-র রণকৌশলের কথা বলেছেন। 1962-র পর ভারত কি আরও একবার সেই রণকৌশলের কাছে হার মানল?



    গত মে মাস থেকে লাদাখ সীমান্তে চিন যে কার্যকলাপ চালাচ্ছে, তা কিন্তু পুরোদস্তুর যুদ্ধ নয়। কিন্তু যুদ্ধের আবহটা বজায় রাখা হচ্ছে। করোনা নিয়ে ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়া চিন হয়তো এখনই কোনও বড় যুদ্ধে নিজেকে জড়াবে না। কিন্তু প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর সৈন্য সমাবেশ ঘটিয়ে, ভারতীয় সেনাকে রক্তচক্ষু দেখিয়ে চিন যেভাবে গালওয়ান উপত্যকা ও প্যাংগং হ্রদের উত্তরাংশের একটা বড় জায়গা দখল করে রইল (বর্তমানে আছেও), তাতে মনে হয় এ তাদের এক সুপরিকল্পিত ও দীর্ঘমেয়াদি কূটকৌশলেরই অঙ্গ। তারা জানে দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির স্বার্থে ভারত সরকার যতই পড়শি দেশটার প্রতি সুর চড়াক, এই পরিস্থিতিতে তারাও প্রত্যাঘাতে যাবে না। আবার সীমান্ত সঙ্কট নিরসনে বহির্বিশ্বের চাপে দু'দেশকেই আলোচনার পথে আসতে হবে। সেক্ষেত্রে অধিকৃত ভূখন্ডের একাংশ চিন ছেড়ে দেওয়ার কথা বলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সমীহ আদায় করে নিলেও, ভারতকে তার ভূখন্ডের একটা বড় অংশ হারাতে হতে পারে। দাবার বোর্ডের মতো এই সূক্ষ কূটনীতিতেই তো চিন বারবার কিস্তিমাত করেছে। 1962 সালে ভারত নিজেই তার ভুক্তভোগী। তারপরেও পরিস্থিতি বিশ্লেষণ ও প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণে এত দেরি হয়ে গেল কেন? মে মাস থেকেই নিয়ন্ত্রণরেখার এপারে চিনের গতিবিধির যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া গেলেও বিদেশ মন্ত্রক বারবার সেই সম্ভাবনাকে নাকচ করে দিয়েছে। এখন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বলছেন, চিন নাকি ভারতীয় ভূ-খণ্ডে প্রবেশ করতেই পারেনি। তাহলে 20 জন সৈন্যকে কি চিন ভূ-খণ্ডে ঢোকার অপরাধে মারা যেতে হল? এভাবে দুরারোগ্য ব্যধিগুলোকে ঢেকে দিলে দেশকে সুস্থ করে তোলা যাবে তো? নেহরু পারেননি, মোদী কি পারবেন?



    1960 সালে যখন চিনা প্রধানমন্ত্রী চৌ-এন-লাই 4 দিনের সফরে ভারতে এলেন, তখন নেহরুর সঙ্গে তার প্রায় 20 ঘণ্টা বৈঠক হয়েছিল। বৈঠকে সীমান্তে চিনের সম্প্রসারণবাদী নীতি নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন নেহরু। প্রত্যুত্তরে চৌ-এন-লাই জানিয়েছিলেন, ব্রিটিশদের রেখে যাওয়া ম্যাকমোহন রেখাকে চিনারা তাদের দক্ষিণ সীমান্ত বলে মনে করেন না। তাই চিনের তরফে প্রস্তাব রাখা হল, দুই দেশের পূর্ব সীমান্ত, অর্থাৎ অধুনা অরুনাচল প্রদেশে চিনের কর্তৃত্ব ভারতের তুলনায় অনেক বেশি হলেও, চিন ভারতকে সেই জায়গা ছেড়ে দিতে রাজি। তবে ভারতকেও পশ্চিম সীমান্তে, আকসাই চিনের একটা বড় জায়গা ছেড়ে দিতে হবে। ওখানে চিনের দায়টা বেশি, কেননা সিনকিয়াং হয়ে তিব্বতে সড়ক যোগাযোগটা মসৃণ করা না গেলে চিন তিব্বতে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারবে না। এই সমঝোতা নেহরুর মনঃপুত হল না। তত্ত্বগতভাবে চিনের প্রতি তার অবস্থান সঠিক জায়গায় থাকলেও, কূটনীতির চালে তিনি চিনকে পরাস্ত করতে পারলেন না। কোনও সমঝোতাতেও আসতে পারলেন নাএর দু'বছর পর দেখা যাবে নেহরু সমরাঙ্গনেও তার "চিনিভাই'-এর সামনে "দাদা' হয়ে উঠতে পারবেন না।



    নেহরু একটা শেষ চেষ্টা অবশ্য করেছিলেন। সংসদকে খানিক বৈরাগ্যের আশ্রয় নিয়েই বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন, আকসাই চিন তো একটা চুলহীন নেড়া মাথা'কয়েক গাছা ঘাসও তো সেখানে জন্মায় না। কী হবে সেই জায়গায় অধিকার ফলিয়ে? সত্যিই তো 1958 সাল অবধি তো দেশের মানচিত্রে সেই জায়গা ‘Undefined' হয়ে পড়েছিল। কিন্তু নেহরুর অমন মন্তব্যের পর তার দলের সাংসদই পালটা যুক্তি দিলেন, তার মাথাতেও তো চুল নেই, তাই বলে কি তার মুন্ডু কেটে ফেলতে হবে! মজার কথা যে, নেহরুর মাথাতেও তখন চুল ছিল না!



    নেহরুর কমিউনিস্ট প্রীতিকে চিনপ্রীতিতে পরিণত করার পিছনে যিনি প্রেরণা জুগিয়েছিলেন বলে মনে করা হয়, তিনি হলেন তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী কৃষ্ণ মেনন। নেহরুর অত্যন্ত আস্থাভাজন এই আমলা চিন-ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্রমশ অবনতির সময়েও নোট পাঠিয়ে গেছেন অল ইজ ওয়েল' বলে। চৌ-এন-লাই আর নেহরুর বৈঠকে নেহরু মেননকে সঙ্গে নেননি। রাজধানীতে রীতিমতো মস্করা করে বলা হল, মেনন তো আসলে চিনের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আছেন! তারপর 1962 সাল। বর্ষা কাটতেই চিনের পূর্ব সীমান্তে অনুপ্রবেশ। আসাম রাইফেলসের এগিয়ে চলো' নীতি মুখ থুবড়ে পড়ল তাওয়াং-এর অনেক আগেইএকে একে হাতছাড়া হল সে-লা পাস, শেষে বমডিলাওপূর্ব-পশ্চিম দুই সীমান্তেই যুগপৎ আক্রমণ শানিয়ে ভারতীয় সৈন্যদের রীতিমতো কোণঠাসা করে হঠাৎ যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করল চিন। ঐতিহাসিক শ্রীনাথ রাঘবন, রামচন্দ্র গুহ-রা এই একপেশে যুদ্ধের জন্য নেহরুর সিদ্ধান্তহীনতাকেই দায়ী করেছেন। 1960-এ দুই দেশের বৈঠকে ভারতের পক্ষে যে সম্ভাবনা ছিল, তাকে কাজে লাগাতে নেহরু ব্যর্থ হয়েছিলেন— এমন অভিযোগও এনেছেন।



    প্রিয়' মেননকে প্রতিরক্ষামন্ত্রক এবং মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে চিন-ক্ষত ঢাকার চেষ্টা করেছিলেন নেহরু। জি বি কৃপালনি, স্বতন্ত্র দলের অন্যান্য সদস্যরা নেহরুকে তার চিন নীতির জন্য কড়া সমালোচনায় বিদ্ধ করলেন। মুহ্যমান নেহরুর জীবনের শেষ দুই বছর শুধুই আত্মবিলাপের, যিনি বন্ধুর অকৃতজ্ঞতা'-য় মর্মাহত। চিনকে রুখতে মার্কিন সাহায্যের জন্য নেহরুর আমেরিকা শরণে যাওয়া তো আসলে নেহরুর নীতির পরাজয়, জোট নিরপেক্ষতার অপমৃত্যু। আজকের মোদী, যিনি নেহরুর যাবতীয় কৃতিত্বকে খাটো করে দেখাতেই অভ্যস্ত, তিনি কি এর থেকে কিছু শিক্ষা নেবেন?



    বিশ্বরাজনীতির ওঠাপড়া সম্পর্কে নেহরুর সুগভীর ব্যুৎপত্তি ছিল। চিন বাদে অন্যান্য প্রতিবেশি দেশের সঙ্গেও মোটের উপর সদ্ভাব বজায় রেখেছিলেন তিনি। 1960 অবধি চিনের সঙ্গেও ভাই-ভাই সম্পর্কই ছিল। আজকের ভারতবর্ষ কিন্তু তার সব প্রতিবেশীর সঙ্গে সমান মসৃণ সম্পর্ক রাখতে পারেনি। 1962-র পর 58 বছরের ব্যবধানে দেশে অনেক প্রযুক্তিগত উন্নতি হয়েছে। উপগ্রহ চিত্রের অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণেও কেন চিনের এই ক্রম অগ্রগতি ধরা পড়ল না? দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নিয়মিত পর্যালোচনার জন্য যে চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ পদটি গঠন করা হল, সেই পদাধিকারীর ভূমিকাও এখানে পর্যালোচনা করার প্রয়োজন রয়েছে। মাননীয় নরেন্দ্র মোদী মনে রাখুন, জনসঙ্ঘ এবং কংগ্রেসের অভ্যন্তরের চরমপন্থী গোষ্ঠী নেহরুকে চিনের সঙ্গে কোনও স্থায়ী সমঝোতায় আসতে দেয়নি। যার মূল্য এখনও সীমান্ত প্রহরায় নিযুক্ত হাজার হাজার সৈন্যকে তাদের প্রাণের বিনিময়ে চোকাতে হচ্ছে। চিন সম্পর্কে ঔদাসীন্য নয়, আবার বাস্তবকে এড়িয়ে অতিরঞ্জিত তথ্যে বুক চাপড়ানোও নয়— ঘটনার গুরুত্ব অনুধাবন করে কূটনৈতিক চ্যানেলে আলোচনা চালানো জরুরি। প্রধানমন্ত্রী ও সাউথ ব্লকের আধিকারিকরা যত দ্রুত প্রকৃত পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে কোনও স্থায়ী সিদ্ধান্তে আসতে পারবেন ততই মঙ্গল। 1962-র পুনরাবৃত্তি, চিনের একপেশে আগ্রাসন বন্ধ করতে আলোচনাই আপাতত একমাত্র উপায়, তথ্য লুকিয়ে বুক বাজানো নয়

     

     


    বিতান ঘোষ - এর অন্যান্য লেখা


    মাথা মুড়িয়ে গায়ে স্যানিটাইজার দিয়ে দলে ফেরানোর সংস্কৃতি কিন্তু একদিন ব্যুমেরাং হতে পারে

    সেনাকে বুকে গুলি করার নিদান দেন যে দলের নেতারা, সেই দল উত্তর-পূর্ব ভারতে সেনাবাহিনীর ক্ষমতা ছাঁটতে চ

    কাজ দেয় না সরকার, চাকরি হবে কীসে?

    দুর্গাপুজোয় অসাম্প্রদায়িক চেতনা প্রচারে মত্ত উচ্চবর্ণের হিন্দু বাঙালির ঈদ নিয়ে আপত্তি ঠিক কোথায়?

    বিশ্বের পুরুষ প্রধানরা আজ সঙ্কটের দিনে যখন দিশাহীন, তখন সঠিক পথ দেখাচ্ছেন মহিলা রাষ্ট্রপ্রধানই।

    মানুষের অন্তঃস্থলে বহমান যমুনায় প্রভু প্রকট হয়েছেন, তোমরা খুঁজে নিও।

    ড্রাগনের সঙ্গে লাঠালাঠি-4thpillars

    Subscribe to our notification

    Click to Send Notification button to get the latest news, updates (No email required).

    Not Interested