মোদীর অস্ত্র সেই "পরিবারতন্ত্র'! গত 26 নভেম্বর সংবিধান দিবসের (Constitution Day) অনুষ্ঠানে নাম না করে কড়া ভাষায় কংগ্রেসকে আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। ভাষণে "পরিবারতন্ত্রিক দল’ বলে কার্যত কংগ্রেসকে নিশানা শানালেন তিনি।
রাজনীতিতে পরিবারতন্ত্র এ দেশে কোনও নতুন ঘটনা নয়। সে নেহরুর পর ফের তাঁর কন্যা ও পৌত্রের রাজত্ব হোক বা এ রাজ্যে হালের "পিসি-ভাইপো' জুটি হোক। এঁরা তো দেশের সব বড়সড় নাম, বর্তমানে তৃণমূল স্তর থেকেই ভারতীয় রাজনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল এই পরিবারতন্ত্র। এমনও দেখা গিয়েছে, কোনও এক গ্রামে পুরো পঞ্চায়েত সমিতিই একটিমাত্র পরিবারের দখলে। স্থানীয় নেতার লতাপাতায় জ্ঞাতিরাও এলাকার কাউন্সিলর হওয়ার টিকিট পান, এমন উদাহরণও রয়েছে ভূরিভূরি। তবে প্রশ্ন হল, যে বিজেপি (BJP) অন্য রাজনৈতিক দলগুলিকে পরিবারতন্ত্রের অভিযোগে বিদ্ধ করতে চাইছে সেই বিজেপি কি সত্যিই এই পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্ত? বোধহয় না!
একটু খতিয়ে দেখলে যা পাওয়া যায় তা থেকে এ কথা কার্যত দ্বিধাহীন ভাবে বলা যায় যে, অন্যের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলার আগে প্রধানমন্ত্রীর সর্বাগ্রে নিজের ঘরের দিকে নজর দেওয়া উচিত। গত লোকসভা নির্বাচনের দিকে যদি তাকানো যায় তবে দেখা যাবে, দেশের সবচেয়ে বড় পরিবারতান্ত্রিক দল হিসাবে নিজেদের পরম্পরাকে অক্ষুন্ন রেখে কংগ্রেসের প্রায় 31 শতাংশ প্রার্থীই রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য ছিলেন। তবে এই প্রতিযোগিতায় কংগ্রেসের থেকে পিছিয়ে নেই বিজেপি। গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির 22 শতাংশ প্রার্থী কোনও না কোনও ভাবে রাজনৈতিক পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কিত। কংগ্রেসের বেশ কিছু নেতা, যাঁরা পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতির প্রতিভূ, তাঁরা লোকসভা ভোটে হেরেছিলেন। এর মধ্যে আমেথিতে রাহুল গান্ধীর পরাজয় বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়াও বেশ কিছু আঞ্চলিক দলের এমন প্রার্থীদেরও একই পরিণতি হয়েছে। কিন্তু তা বলে এ কথা মনে করার কোনও কারণ নেই যে ভারতীয় রাজনীতিতে পরিবারতন্ত্রের বিনাশ হয়েছে। বরং তথ্য বলছে, এই ধারার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে কমবেশি সমস্ত দলের ক্ষেত্রেই।
আরও পড়ুন:মহামারীর আশঙ্কা সঙ্গী করেই মহানগরের পুরভোট
এ ক্ষেত্রে পরিবারতন্ত্র বলতে এমন প্রার্থী বা সাংসদের কথা বোঝানো হচ্ছে যাঁদের কোনও আত্মীয় বর্তমানে বা অতীতে নির্বাচনে জিতেছেন, সে যে কোনও পর্যায়েই হোক না কেন। এর মধ্যে ধরা হয়েছে এমন প্রার্থীদেরও যাঁদের কোনও আত্মীয় কোনও দলে গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন বা কোনও প্রতিপত্তিশালী পরিবারের সদস্য। 2019 সালের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, বর্তমান সংসদে প্রায় 30 শতাংশ সাংসদ দলমত নির্বিশেষে বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিবার থেকে এসেছেন। তবে এ দিক থেকে অনেকটাই ভরসাযোগ্য স্থানে রয়েছে সিপিআই এবং সিপিএম। বিধানসভা বা লোকসভার দৌড়ে তাঁরা পিছিয়ে থাকলেও পরিবারতন্ত্রের দোষে দুষ্ট নন।
ভারতের প্রায় সব রাজ্যেই পরিবারতন্ত্রের শিকড় ছড়িয়ে রয়েছে। বৃহৎ রাজ্যগুলির মধ্যে পরিবারতন্ত্রের অনুপাত জাতীয় অনুপাতের চেয়ে কিছুটা বেশি। যেমন বলা যায়, রাজস্থানে 32 শতাংশ, ওড়িশায় 33 শতাংশ, তেলঙ্গানায় 35 শতাংশ, অন্ধ্রপ্রদেশে 36 শতাংশ, তামিলনাড়ুতে 37 শতাংশ। আবার কর্নাটকে 39 শতাংশ, মহারাষ্ট্রে 42 শতাংশ, বিহারে 43 শতাংশ এবং পাঞ্জাবে 62 শতাংশ। এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে সব দলের মধ্যেই।
তবে কি রাজ্যভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলিই কেবল পরিবারতন্ত্রের ধারক ও বাহক? কিন্তু ঘটনা তা নয়। এ ব্যাপারে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে জাতীয়স্তরের রাজনৈতিক দলগুলি। সব রাজ্যের ক্ষেত্রেই বিষয়টা একই। বিহারে জাতীয় দলগুলির 58 শতাংশ প্রার্থী পরিবারতন্ত্রের প্রতিনিধি, যেখানে রাজ্যভিত্তিক দলে এই অনুপাত মাত্র 14 শতাংশ। হরিয়ানার ক্ষেত্রে সংখ্যাটা যথাক্রমে 50 শতাংশ ও 5 শতাংশ। কর্নাটকে 35 শতাংশ ও 13 শতাংশ, মহারাষ্ট্রে 35 শতাংশ ও 19 শতাংশ, ওড়িশায় 33 শতাংশ ও 15 শতাংশ, তেলঙ্গানায় 32 শতাংশ ও 22 শতাংশ, এবং উত্তরপ্রদেশে 28 শতাংশ ও 18 শতাংশ।
অবশ্য কোনও কোনও ক্ষেত্রে রাজ্যভিত্তিক দলের পরিবারতন্ত্রের অনুপাত জাতীয় দলগুলির গড়ের চেয়ে বেশি। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, কর্নাটকের জেডিএস-এ 66 শতাংশ, পাঞ্জাবের শিরোমণি অকালি দলে 60 শতাংশ, তেলুগু দেশম পার্টিতে 52 শতাংশ, আরজেডির ক্ষেত্রে 38 শতাংশ, ওড়িশার বিজেডিতে 38 শতাংশ, উত্তরপ্রদেশের সমাজবাদী পার্টিতে আবার 30 শতাংশ।
কিন্তু দেশের ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টিতে পরিবারতন্ত্রের প্রভাব কতটা?
বর্তমানে লোকসভায় বিজেপির প্রতিনিধি সংখ্যা 303 এবং রাজ্যসভার ক্ষেত্রে সংখ্যাটা 85। সংসদে মোট 388 জন সাংসদের মধ্যে 45জনেরই বিশেষ রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে, যা শতাংশের হারে প্রায় 11 শতাংশ। নরেন্দ্র মোদী বারংবার রাহুল গান্ধী থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে "শেহজাদা' বলে আখ্যায়িত করেছেন আবার কখনও বা "নামদার-কামদার' তুলনা টেনেছেন। অথচ তাঁর নিজের দলেই পরিবারতন্ত্রের গাঢ় সুস্পষ্ট ছাপ বিদ্যমান। রাজ্যসভা থেকে লোকসভায় বিজেপির এই তালিকা অন্তহীন!
প্রথমেই বলা যায়, অন্যতম বড় নাম গোয়ালিয়র রাজঘরানার ওয়ারিশ জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। পিতা মাধবরাও ছিলেন কংগ্রেসের নামী নেতা ও প্রাক্তন মন্ত্রী। অবশ্য জ্যেতিরাদিত্য নিজেও মনমোহন সিংহ সরকারে মন্ত্রিত্ব করেছেন এবং অবশেষে 22 জন বিধায়ক নিয়ে চলে আসেন গেরুয়া শিবিরে এবং বর্তমানে তিনি মোদী মন্ত্রিসভার সদস্যও বটে। এর পরেই নাম আসে বিহারের দুঁদে ভূমিহার নেতা ও বাজপেয়ী আমলে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী সি পি ঠাকুরের ছেলে বিবেক ঠাকুর, যিনি বর্তমানে বিজেপির টিকিটে রাজ্যসভা সাংসদ।
এ ছাড়া মহারাষ্ট্রের সাতারার রাজপরিবারের সদস্য উদয়ন রাজে ভোঁসলে, যিনি পূর্বে এনসিপি-র তিন বারের সাংসদ ছিলেন, পরে তিনি তাঁর তুতোভাই বিধায়ক শিবেন্দ্র রাজেকে নিয়ে বিজেপিতে আসেন। আবার মণিপুরের রাজপরিবারের সদস্য লেইশেমবা সানাজোয়াবা, যিনি বিজেপির টিকিটে রাজ্যসভা এসেই নিজেকে "মহারাজ' বলে ডাকার হুঁশিয়ারি দিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন।
এই তালিকায় আরও যাঁরা রয়েছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম নীরজ শেখর, যিনি ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী চন্দ্রশেখরের পুত্র। নীরজ সমাজবাদী পার্টির টিকিটে রাজ্যসভার সদস্য হলেও এখন তিনি বিজেপির সাংসদ।
এক দিকে অরুণাচল প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী নাবাম টুকির বোন এবং অরুণাচল বিধানসভার প্রাক্তন স্পিকার নাবাম রেবিয়াও গত বছর বিজেপির টিকিটে রাজ্যসভায় গিয়েছেন।
প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রমোদ মহাজনের কন্যা পুনম মহাজন বর্তমানে বিজেপির টিকিটে লোকসভায়। বিজয়কুমার গাভিট, পূর্বে এনসিপি ও বর্তমানে বিজেপি নেতার কন্যা হিনা গাভিটও এক জন বিজেপি সাংসদ। এ ছাড়াও এই তালিকায় রয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি যশবন্ত সিনহার পুত্র জয়ন্ত সিনহা, দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সাহিব সিংহ বর্মার পুত্র পারভেশ বর্মা।
রয়েছেন রাজস্থানের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে পুত্র দুশ্মন্ত সিংহ, উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমবতী নন্দন বহুগুণার কন্যা রীতা বহুগুণা যোশী, সাংসদ ও জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর নাতনি দিয়া কুমারী, ওড়িশার নবীন পট্টনায়ক সরকারের মন্ত্রী কনক বর্ধন সিংহ দেও-র স্ত্রী সঙ্গীতা সিংহ দেও, কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পার পুত্র রাঘবেন্দ্র প্রমুখ। এ তালিকা অন্তহীন!
মোদী মন্ত্রিসভাতেও পরিবারতন্ত্রের প্রভাব প্রকট। একদিকে যেমন হিমাচল প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রেম কুমার ধুমলের পুত্র অনুরাগ ঠাকুর রয়েছেন। অন্য দিকে, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপির কেন্দ্রীয় কোষাধ্যক্ষ বেদ প্রকাশ গোয়েলের পুত্র পীযূষ গোয়েল। বাজপেয়ী সরকারের আর এক প্রতিপত্তিশালী মন্ত্রী দেবেন্দ্র প্রধানের পুত্র ধর্মেন্দ্র প্রধান বর্তমানে ভারতের শিক্ষামন্ত্রী। উত্তর-পূর্বের অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভার প্রথম প্রোটেম স্পিকার রিঞ্চিন খারুর ছেলে কিরণ রিজিজু বর্তমানে ভারতের আইনমন্ত্রী।
বর্তমান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী পি প্রভাকর অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় কংগ্রেস প্রার্থী ছিলেন। তা ছাড়া মানেকা গাঁধী ও বরুণ গাঁধী তো রয়েছেনই যাঁদের আলাদা করে রাজনৈতিক পরিচয় দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই।
বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রিত্বেও রয়েছে পরিবারতন্ত্রের করাল ছায়া। এ তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন কর্নাটকের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই, যিনি কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী (1988-89) এস আর বোম্মাইয়ের পুত্র। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন বিজেপি সরকারের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশ ছিলেন মহারাষ্ট্র বিধান পরিষদের সদস্য গঙ্গাধরপন্ত ফড়নবীশের পুত্র। আবার অরুণাচল প্রদেশের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডুর বাবা ছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দর্জি খান্ডু।
আবার, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপির অন্যতম মুখ রাজনাথ সিংহের পুত্র পঙ্কজ সিংহ উত্তরপ্রদেশের বিধায়ক। অমিত শাহের পুত্র অবশ্য রাজনীতির ময়দানে সুবিধা করতে না পেরে ভারতীয় ক্রিকেট প্রশাসনে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন। আর এ ভাবেই দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দলের মতোই বিজেপিতেও পরিবারতন্ত্রের ধারা অব্যাহত, তা মোদী-শাহ মানুন বা না মানুন!
দেশের প্রায় প্রতিটি রাজনৈতিক দলই পরিবারতন্ত্রের পাশাপাশি হয় কোনও ব্যক্তি নয় একটি বিশেষ পরিবার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। যেমন উত্তরপ্রদেশের সমাজবাদী পার্টিতে মুলায়ম-অখিলেশের আধিপত্য হোক বা পাঞ্জাবের অকালি দলে বাদলদের গুরুত্ব অস্বীকার করার উপায় নেই। মহারাষ্ট্রের শিবসেনা ও ঠাকরে পরিবার কিংবা তামিলনাড়ুর ডিএমকে ও করুণানিধি এবং তার পর স্তালিন, একে অন্যের পরিপূরক। ন্যাশনাল কনফারেন্সে আবদুল্লা হোন বা পিডিপি-তে মুফতি, তেলুগু দেশমে চন্দ্রবাবু হোন বা ওয়াইআরএস কংগ্রেসে জগন্মোহন রেড্ডি, ওড়িশার বিজু জনতা দলের ক্ষেত্রে বিজু পট্টনায়ক পুত্র নবীন হোন বা বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেসের ক্ষেত্রে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সব ক্ষেত্রেই নিয়ন্ত্রণ সেই মুষ্টিমেয় কয়েক জনের হাতেই ন্যস্ত।
তাই কেবলমাত্র ভাষণ দিয়েই নরেন্দ্র মোদী পরিবারতান্ত্রিকতাকে লালনকারী অন্য রাজনৈতিক দলগুলির থেকে বিজেপিকে পৃথক করতে পারবেন না। প্রধানমন্ত্রীকে বুঝতে হবে "চ্যারিটি বিগিনস অ্যাট হোম' বলে একটা কথা রয়েছে। তাঁর নিজের মন্ত্রিসভা থেকে শুরু করে দলের অভ্যন্তরে, লোকসভা থেকে রাজ্যসভায়, কেন্দ্র থেকে রাজ্য সর্বত্র পরিবারতন্ত্র প্রকট। অথচ তিনি অবলীলায় সেই একই দোষে অভিযুক্ত করে অন্য রাজনৈতিক দলগুলিকে আক্রমণ করে চলেছেন।
ভারতীয় রাজনীতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে পরিবারতন্ত্র, তবে এর সমালোচনা বিজেপির মুখে মানায় না
শীত দরজায় কড়া নাড়লেও খাদ্যরসিক বাঙালির পাতে শীতের সব্জির দেখা নেই।
ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ভারতে তার ভবিষ্যৎ
শেক্সপিয়রের ‘ম্যাকবেথ’ অবলম্বনে নির্মিত সিরিজ ‘মন্দার’ এক ক্ষমতার লড়াই ও করুণ পরিণতির গল্প বলে।
হিজাব পরা ছবির জন্য বাতিল হল চাকরির আবেদনপত্র, মামলা হাইকোর্টে
আইন যা-ই বলুক, স্ত্রীর অসম্মতিতে বলপূর্বক যৌনসঙ্গম আদপে কিন্তু ধর্ষণই!