×
  • নজরে
  • ছবি
  • ভিডিও
  • আমরা

  • রবীন্দ্রনাথদের লড়াই বৃথা যাবে?

    রজত রায় | 06-04-2020

    প্রতীকী ছবি

    সতীদাহ প্রথার বিরুদ্ধে রামমোহন, বাল্যবিবাহ রোধ ও বিধবাবিবাহ প্রচলনের জন্য বিদ্যাসাগর, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জন্য রবীন্দ্রনাথ, এঁরা এবং অক্ষয় কুমার দত্ত, রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী -প্রমুখ বাঙালি, সমাজকে যুক্তিবাদী ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠা করার জন্য নিরলস লড়াই করার পরে মনে হয়েছিল, বাঙালি হয়তো অন্ধবিশ্বাসের প্রতি আনুগত্য দেখানোর জায়গা থেকে সরে আসবে। 


    মধ্যযুগের ইউরোপে দেকার্ত প্রথম যুক্তি দিয়ে যাচাই না করে কোনও কিছু গ্রহণ করার বিরুদ্ধে সতর্ক বাণী জারি করেন। ইউরোপে তারপর ধীরে ধীরে সমাজ ও রাষ্ট্রে যুক্তিবাদ সামনের সারিতে জায়গা করে নিয়েছে। যদিও তার জন্য অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে। শেষ ডাইনি হত্যা হয়েছে অষ্টাদশ শতকে। কিন্তু আমাদের দেশে তো এখনও ‘সতীদাহ’ নামে বর্বর প্রথা চালু। নাবালিকার বিবাহও ধুমধাম করে হয়। চন্দ্র ও মঙ্গল অভিযানের সঙ্গে এসব মধ্যযুগীয় প্রথার সহাবস্থানে আমরা বিচলিত হই না। কোনও বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা ও তথ্য প্রমাণ ছাড়াই আমরা গোমূত্র দিয়ে দুরারোগ্য ব্যাধি সারানোর নিদান হাঁকি। এখন রাতের নির্দিষ্ট প্রহরে চাঁদের আলো ও মোবাইলের আলোর মিলন ঘটিয়ে করোনা ভাইরাস মারা যাবে বলে যুক্তিবিস্তার করি। 


    যুক্তিহীন অন্ধ বিশ্বাসের কাছে নি:শর্ত আত্মসমর্পণের বিরুদ্ধে রবীন্দ্রনাথ সারাজীবন আপোষহীন লড়াই করেছেন। অমর্ত্য সেন রবীন্দ্রনাথের এই বিশেষ দিকটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তাঁর দীর্ঘ প্রবন্ধ Tagore and his India-তে তিনি এ নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ‘কর্তার ভুত’ নামে আপাতসরস কিন্তু সিরিয়াস লেখাটির প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। 


    যদিও সবার পড়া আছে, তবুও মনে করিয়ে দিই, অতীতের কাছে চোখ বুজে বশ্যতা স্বীকার করার বিপদের কথা বোঝাতে এই লেখাটির অবতারণা। কর্তার মৃত্যুর সময় উপস্থিত হলে তার প্রতি একান্ত নির্ভরশীল অনুগতরা কর্তাকে অনুনয় করে, যেন মৃত্যুর পরেও কর্তা অনুগতদের জীবনযাপনের দিকনির্দেশনা দিতে থাকেন। সেই মতো বেশ কিছুদিন চলার পরে কর্তার অনুগতরা দৈনন্দিন জীবনের পুরনো নিয়মরীতি, যা তাদের সমাজ ও কালের সঙ্গে খাপ খাচ্ছিল না, তা পালন করতে গিয়ে হাঁফিয়ে উঠল। অগত্যা তারা কর্তার ভুতকে অনুরোধ করল তাদের রেহাই দিয়ে চলে যেতে। এইবার কর্তার ভুত বলল, অনুগতদের মনে ছাড়া আর কোথাও তার কোনও অস্তিত্বই নেই।


    অমর্ত্য সেনের মতে, অতীতের প্রতি যাবতীয় দায় সমসাময়িক কালের দৃষ্টিতে বিচার না করে গ্রহণ ও পালন করার প্রতি রবীন্দ্রনাথের ঘোরতর বিতৃষ্ণা ছিল। এ প্রসঙ্গে একটি ছোট ঘটনার কথা উল্লেখ করেন তিনি। একবার মহাত্মা গান্ধী শান্তিনিকেতন এসেছেন রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে দেখা করতে। তখন এক তরুনী আশ্রমিক গান্ধীর কাছে অটোগ্রাফ খাতা নিয়ে হাজির হলে, গান্ধী অটোগ্রাফ দিয়ে লেখেন, ‘কখনও তাড়াহুড়ো করে কোনও প্রতিজ্ঞা করা উচিত নয়। আর, একবার প্রতিজ্ঞা করলে প্রাণপাত করে তা রক্ষা করতে হবে’ (বঙ্গানুবাদ আমার)


    এটা যখন রবীন্দ্রনাথের নজরে এল, তিনি প্রচন্ড উত্তেজিত হয়ে পড়েন। প্রথমে তিনি ওই অটোগ্রাফ খাতায় বাংলায় একটি ছোট্ট কবিতা লেখেন, যার মর্মার্থ- কোনও মানুষকেই বরাবরের জন্য মাটির নিগড়ে বেঁধে রাখা যায় না। কিন্তু তাতেও তৃপ্ত না হয়ে এরপরে ইংরেজিতে যোগ করেন (সম্ভবত গান্ধীর নজরে পড়বে সেই আশায়), Fling away your promise if it is found to be wrong. 


    আজ বর্তমানের অন্ধযুগে এই সব চিন্তার অনুশীলনের অভাব খুবই পীড়াদায়ক হয়ে উঠেছে।


    ভারতবর্ষের বহুত্ববাদী চরিত্র নিয়ে অনেক কথা অনেকেই বলে গেছেন। তবুও আজ যখন ভারতকে একটা সঙ্কীর্ণ হিন্দুত্বের লেন্সের মধ্যে দিয়ে দেখা ও দেখানোর প্রবল চেষ্টা  হচ্ছে, তখন মনে রাখতেই হবে যে রবীন্দ্রনাথ শুধুমাত্র হিন্দুত্বের তকমা দিয়ে ভারতকে দেখার চেষ্টার বিরোধিতা করে গেছেন। অমর্ত্য সেন মনে করিয়ে দেন, 1947 সালে দেশ ভাগের পরেও ভারত এখনও বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মুসলমান জনগোষ্ঠীর দেশ। ভারতবর্ষের ধারণার মধ্যে যে বহুত্ববাদ রয়ে গিয়েছে, তার প্রতি সচেতন রবীন্দ্রনাথ দেশের মানুষকে ‘আমরা-ওরা’ বিভাজনের মধ্যে বন্দী করতে বরাবর আপত্তি জানিয়েছেন। 


    ভারতীয় সমাজের যাবতীয় অন্ধকারের কারণকে সনাক্ত করতে তাঁর দেরি হয়নি। "আমার মত এই যে, ভারতবর্ষের বুকের উপর যত কিছু দু:খ আজ অভ্রভেদী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তার একটিমাত্র ভিত্তি হচ্ছে অশিক্ষা। জাতিভেদ, ধর্মবিরোধ, কর্মজড়তা, আর্থিক দৌর্বল্য -সমস্তই আঁকড়ে আছে এই শিক্ষার অভাবকে। সাইমন কমিশনে ভারতবর্ষের সমস্ত অপরাধের তালিকা শেষ করে ব্রিটিশ শাসনের কেবল একটিমাত্র অপরাধ কবুল করেছে। সে হচ্ছে, যথেষ্ট পরিমাণে শিক্ষাবিধানের ত্রুটি। কিন্তু আর কিছু বলবার দরকার ছিল না।


    ওরা একদিন ডাইনী বলে নিরপরাধকে পুড়িয়েছে, পাপিষ্ঠ বলে বৈজ্ঞানিককে মেরেছে, ধর্মমতের স্বাতন্ত্র্যকে অতি নিষ্ঠুরভাবে পীড়ন করেছে, নিজেরই ধর্মের ভিন্ন সম্প্রদায়ের রাষ্ট্রাধিকারকে খর্ব করে রেখেছে, এ ছাড়া কত অন্ধতা কত মূঢ়তা কত কদাচার… মধ্যযুগের ইতিহাস থেকে তার তালিকা স্তূপাকার করে তোলা যায়। এ-সমস্ত দূর হল কী করে। বাইরেকার কোনো কোর্ট অব ওয়ার্ডসের হাতে ওদের অক্ষমতার সংস্কারসাধনের ভার দেওয়া হয়নি। একটিমাত্র শক্তি ওদের এগিয়ে দিয়েছে, সে হচ্ছে ওদের শিক্ষা।‘ (রাশিয়ার চিঠি) 


    এইবার রবীন্দ্রনাথ আমাদের ধাঁধায় ফেললেন। উনি বলছেন শিক্ষার জোরে এই অজ্ঞানতা, কুসংস্কারের বিপদসাগর পার হওয়া যাবে। তা হলে আমাদের সমস্যা হচ্ছে কেন? আমাদের স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় তো বছর বছর লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত নাগরিকের জন্ম দিয়ে চলেছে। হয়তো সংখ্যাটা গোটা ইউরোপের শিক্ষিতদের থেকেও বেশি তো কম হবে না। তা হলে? 


    নাকি, রবীন্দ্রনাথ যে শিক্ষার কথা বলছেন, আর আমরা যে শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছি, দুটো এক নয়। আমাদের শিক্ষা রুটিরুজি দিলেও জীবনযাপনে কোনও নৈতিক মূল্যবোধ যোগ করতে শেখায়নি। রবীন্দ্রনাথের ‘জীবনে জীবন যোগ করা’র প্রস্তাবকে ছুঁড়ে ফেলে আমরা ডারউইনের survival of the fittest নীতি গ্রহণ করে চূড়ান্ত আত্মকেন্দ্রিক জৈবিক জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। তাই যখন প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসক, অধ্যাপক, কৃতী প্রযুক্তিবিদকে সোশ্যাল মিডিয়ায় অযৌক্তিক ভিত্তিহীন কারণে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়াতে দেখি, তখন বিষন্ন বোধ করলেও অবাক হই না। এমনকি আজন্ম শান্তিনিকেতনের পরিবেশে লালিত মানুষেরাও যখন ওই ঘৃণা প্রচারে সক্রিয় হয়, তখন বুঝি, রবীন্দ্রনাথ ঠিকই বলেছেন, শিক্ষার অভাবই আমাদের অজ্ঞানতার কারণ। এই শিক্ষা মোটেও আজকের ডিগ্রিসর্বস্ব শিক্ষা নয়। এই শিক্ষা কেমন হতে পারে, কেমন হওয়া উচিত, তার একটা রুপরেখা রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনের স্কুলে হাতেকলমে করে দেখিয়েছেন। পরে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাঁচে ঢালাই হয়ে তা আর পাঁচটা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতোই ডিগ্রিসর্বস্বতায় নিমজ্জিত। কেমন ছিল সেই আদর্শ শিক্ষা, তার একটা ইঙ্গিত দিয়েছেন অমর্ত্য সেন।


    তিনি মনে করিয়ে দেন যে, শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের তেমন অর্থ কখনও ছিল না। রবীন্দ্রনাথের নোবেল পুরস্কারের অর্থ, দেশে দেশে ঘুরে 700 ডলারের বিনিময়ে প্রতিটি বক্তৃতা দিয়ে অর্জিত অর্থ স্কুলের কাজে লাগত। সরকার না দিলেও অনেক মানুষ অর্থ সাহায্য করতেন। এয়নকি মহাত্মা গান্ধীও শান্তিনিকেতনের জন্য অর্থ সংগ্রহ করে দিয়েছিলেন।


    অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে গান্ধীর লড়াইয়ে রবীন্দ্রনাথ আগাগোড়া সমর্থন করেন। কিন্তু বিহারে 1934 সালে ব্যাপক আকারে ভূমিকম্পের ফলে বহু প্রাণহানি হলে গান্ধী মন্তব্য করেন, আমাদের এই অস্পৃশ্যতার মতো অপরাধের কারণেই ভূমিকম্পের আকারে দৈবী শাস্তি নেমে এসেছে। সমাজের অনৈতিক আচরণকে এভাবে একটা অবৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার মধ্য দিয়ে তুলে ধরায় রবীন্দ্রনাথের প্রতিক্রিয়া, "যে হেতু এ ধরণের অবৈজ্ঞানিক চিন্তা দিয়ে প্রাকৃতিক ঘটনাকে ব্যাখ্যা করলে সহজেই লোকে তা বিশ্বাস করে, তাই এভাবে অস্পৃশ্যতার শাস্তি হিসেবে ভূমিকম্প ঘটেছে বলাটা একান্তই দুর্ভাগ্যজনক। 


    গান্ধীর সঙ্গে ভূমিকম্পকে কেন্দ্র করে বিতর্কের পরে রবীন্দ্রনাথ বুঝতে পারেন, সাহিত্য, মানববিদ্যার বিভিন্ন দিক নিয়ে চর্চার সঙ্গে বিজ্ঞান চর্চাও আবশ্যক। বিজ্ঞান, সাহিত্য ইত্যাদি পড়ার সঙ্গে সঙ্গে নানা বিষয়ে চর্চার সূত্রপাত হয়। তারমধ্যে চিন, জাপানের মতো দূরপ্রাচ্যের এবং মধ্যপ্রাচ্যের সংস্কৃতি নিয়ে চর্চার সুযোগ ছিল। বহু দেশের ছাত্র ও শিক্ষক আসায় সেখানে নানা ভাবের আদান-প্রদান অব্যাহত ছিল। তিনি মনে করিয়ে দেন, শুধুই শিক্ষার মানের বিচারে শান্তিনিকেতন কলকাতার অনেক ভালো স্কুলের ধারেকাছে ছিল না। কিন্তু সেখানে একটা জিনিস ছিল, যা অন্যত্র অমিল। যে অনায়াস গতিতে ক্লাসের পড়াশোনা ভারতীয় চিরায়ত সাহিত্য নিয়ে আলোচনা থেকে শুরু করে পাশ্চাত্যের ধ্রুপদী সাহিত্যচিন্তা এবং চিন জাপানের সংস্কৃতিকে বা অন্য দেশকে আলোচনায় টেনে এনে ছাত্রদের কৌতূহলকে উসকে দিত, তা বিরল।


     এ প্রসঙ্গে অমর্ত্য সেন শান্তিনিকেতনের  আর এক প্রাক্তনীর কথা স্মরণ করেছেন। 1991 সালে ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ান-কে এক সাক্ষাৎকারে সত্যজিৎ রায় বলেন, “I consider the three years I spent in Santiniketan as the mist fruitful of my life...Santiniketan opened my eyes for the first time to the splendors of Indian and Far Eastern art. Until then I was completely under the sway of Western art, music, and literature. Santiniketan made me the combined product of East and West that I am.”


    আজকের কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাঁচে ঢালা শান্তিনিকেতন-বিশ্বভারতীর মধ্যে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাদর্শকে খোঁজার চেষ্টা বৃথা। 

    এখন অনেক রাজনীতিকই যুক্তিবাদ, মুক্তচিন্তা এবং মুক্ত পরিবেশের কথা বোঝাতে রবীন্দ্রনাথের একটি কবিতা (বাংলা বা ইংরেজিতে) আওড়ান, হয়তো নিতান্তই আনুষ্ঠানিক উপচারিতার খাতিরে। তবু যত বার শোনা হয়, কবিতাটি পুরনো হয় না। আজকের অন্ধকারের মধ্যে হয়তো এই কবিতাটিই আমাদের কাছে আশার আলো হয়ে উঠতে পারে। 

     

    ‘চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির,
    জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীর
    আপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরী 
    বসুধারে রাখে নাই খন্ড ক্ষুদ্র করি, 
    যেথা বাক্য হৃদয়ের উৎসমুখ হতে
    উচ্ছসিয়া উঠে, যেথা নির্বারিত স্রোতে
    দেশে দেশে দিশে দিশে কর্মধারা ধায় 
    অজস্র সহস্রবিধ চরিতার্থতায়,
     
    যেথা তুচ্ছ আচারের মরুবালুরাশি
    বিচারের স্রোত:পথ ফেলে নাই গ্রাসি, 
    পৌরুষেরে করে নি শতধা; নিত্য যেথা
    তুমি সর্ব কর্ম চিন্তা আনন্দের নেতা-
    নিজ হস্তে নির্দয় আঘাত করি পিত:,  
    ভারতেরে সেই স্বর্গে করো জাগরিত।‘

     

    পুনশ্চ: 
    আমার এই লেখায় অমর্ত্য সেনের Tagore and his India -থেকে একাধিক ব্যাখ্যা গ্রহণ ও ব্যবহার করেছি। এ ছাড়া রবীন্দ্রনাথের লেখা তো আছেই।

     


    রজত রায় - এর অন্যান্য লেখা


    কৃষিজ পণ্যের পাইকারি বাজারও এখন বন্ধ। ফলে, চাষি তাঁর ফসল বাজারে বিক্রি করতে পারছেন না।

    গান্ধী পরিবারের রাজনৈতিক উত্তরাধিকার কি বং বং-এর মতো রাজনৈতিক গড় রক্ষা করতে পারবেন?

    রাশিয়া এবং পশ্চিমি দুনিয়া, দুপক্ষই আসলে ভাবের ঘরে চুরি করছে!

    চারপাশের অন্ধকার যখন আমাদের ঘিরে ধরছে, তখন একবার ফিরে দেখা যুক্তিবাদী চর্চার ইতিহাসকে।

    খোদ রাজধানীর বহু জায়গাতেও ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে

    CAA-এর বিরুদ্ধে দেশজুড়ে আন্দোলন আর পাঁচটা রাজনৈতিক আন্দোলনের মত নয়। এই লড়াই সংবিধান বাঁচানোর লড়াই

    রবীন্দ্রনাথদের লড়াই বৃথা যাবে?-4thpillars

    Subscribe to our notification

    Click to Send Notification button to get the latest news, updates (No email required).

    Not Interested