ভোটের সময় সাড়া জাগানো টুম্পা প্যারোডির দুই স্রষ্টা আবারও তাঁদের নতুন প্যারোডি গানে শ্রোতাদের মন জয় করলেন। এবার তাঁদের নিশানায় জাল ভ্যাকসিন কাণ্ডে জড়িত দেবাঞ্জনের সঙ্গে তৃণমূলের নেতা নেত্রীরা। গানের নাম? নতুন কেলো। নতুন কেলোই বটে!
আরও পড়ুন: কলকাতার ব্যান্ড ক্রসউইন্ডস আন্তর্জাতিক সম্মানে সম্মানিত হল
গানটি বিখ্যাত বাংলা গান, এক টানেতে যেমন তেমনের প্যারোডি। গানের কথায় উঠে এসেছে সারদা থেকে নারদা কাণ্ড। সারদা নারদার পর এখন ‘নতুন কেলো’ হচ্ছে জাল ভ্যাকসিন। গানের লেখক রাহুল পাল দেবাঞ্জনের সঙ্গে ফিরহাদ হাকিমের ছবি এবং যোগাযোগ থাকাকে বিদ্রুপের সুরে বিঁধেছেন। বাদ যায়নি আইএমএ-র সঙ্গে যোগাযোগের কথাও। এই গানের স্রষ্টাদের দাবি, বর্তমান রাজ্য সরকার কি জনগনকে মূর্খ মনে করছে যে বারবার কোনও না কোনও কাণ্ডে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেই যাচ্ছে, এবং সেই সমস্ত ঘটনার নেপথ্যে যাঁরা, তাঁদের সঙ্গে দলের নেতা নেত্রীদের অত্যন্ত সুসম্পর্কের কথা উঠে আসছে? ‘পিসি’ বলে সম্বোধন করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও প্রশ্ন করা হয়েছে যে তিনি চুপ কেন? কেন আগে থেকে সচেতন হয়ে এমন ঘটনা আটকাতে পারল না সরকার? কেন এখনও কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না?
টুম্পার মতোই এই গানের কথা রাহুল পালের লেখা এবং সুর ও কণ্ঠ নীলাব্জ নিয়োগীর। আগেরবারের মতোই তাঁদের এই নতুন প্যারোডি আবারও শ্রোতা এবং নেট নাগরিকদের মধ্যে দারুন সাড়া ফেলেছে। মাত্র একদিনে লক্ষাধিক ভিউ হয়েছে এই গানটির। কিন্তু তাতে কি সরকারের টনক নড়ল?
বর্তমান সময়ে যেমন বেড়েছে দাবানলের ঘটনা তেমনই বেড়েছে তার তীব্রতা। কিন্তু কেন?
সবারই কি তবে একটা করে ক্ষমতাশালী সোর্স রাখতে হবে বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য?
অক্ষমতা নিয়েও যে ঘুরে দাঁড়ানো যায়, দেশের মুখ উজ্জ্বল করা যায়, প্যারাঅলিম্পিক্স যেন তা স্মরণ করিয
ভাল-খারাপ দুই’ই আছে, তবু ই-বুকেই অভ্যস্ত হচ্ছেন পাঠক
মানুষ যাতে নিজেকে বাঁচাতে পারে, তার জন্য বাতাসে কতটা বিষ মিশছে, প্রতিনিয়ত তার হিসেব দেবে জলবায়ু ঘড
বাঁধ দিয়ে সুন্দরবনের সদ্যোজাত নিচু দ্বীপগুলি বাঁচানো সম্ভব নয়, জনবসতি সরিয়ে নেওয়াই সমাধান