অনেকেই বলেন মৃত্যুর মধ্য দিয়েই নাকি মুক্তি পাওয়া যায় জাগতিক সমস্ত দুঃখ কষ্ট থেকে। কিন্তু সত্যিই কি তাই? সবসময় কি মুক্তি ধরা দেয় মৃত্যুর মধ্য দিয়ে? হয়তো না। মানুষের পিছুটান, অপেক্ষা যে অনেক বড়, ভীষণ কঠিন। তাকে কাটানো কি এতটাই সহজ? না। আর সেই গল্পই রাহুল ভাটনগর তাঁর শর্ট ফিল্ম ‘কাটি পতাং’-এ তুলে ধরেছেন।
শিশির (চন্দন আনন্দ) একজন ব্যবসায়ী। তার একটি বিয়ের কার্ডের দোকান আছে। ছেলেটি যতবারই প্রেমে পড়ে, ততবারই তার প্রত্যেকটি প্রেমিকা তাকে ধোঁকা দিয়ে পালিয়ে যায়। অন্য কারও সঙ্গে বিয়ে করে। এবারেও তাই হয়। সে মন খারাপ করে দোকানে বসে থাকে। তখন তার বন্ধু এসে তাকে মন খারাপ করতে বারণ করে এবং বলে ঘুড়ি ওড়াতে যেতে, তাহলে মন ভাল হবে। অবশেষে বন্ধুর কথা শুনে শিশির ঘুড়ি ওড়াতে যায়। তখনই তাদের পাশের ছাদে একটি মেয়েকে দেখে। এবং প্রথম দেখাতেই তার রূপে মুগ্ধ হয়। কিন্তু হঠাৎই মেয়েটি উধাও হয়ে যায়, ফলে কথা বলা হয় না। নামও জানা হয় না। এরপর থেকে তাদের মাঝে মাঝে ছাদে দেখা হতে শুরু করে। একে অন্যের নাম জানে। মেয়েটির নাম সন্ধ্যা (তনয়া সিং)। কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার হল, মেয়েটি ভীষণ অদ্ভুত আচরণ করে। কথা বলতে বলতে হাওয়া হয়ে যায়। একদিন অবশেষে শিশির সন্ধ্যাকে চেপে ধরে যে, সে কে? কেন চলে যায় এভাবে বারবার। তখন সন্ধ্যা তাকে জানায় সে একজন আত্মা। সে তার স্বামীকে খুঁজতে এখানে আছে। যতদিন না সে তার স্বামীর দেখা পাবে, ততদিন তার মুক্তি নেই। সে ভালবাসার টানে আজ এত বছর পরেও এখানে আটকে আছে। তখন শিশির সিদ্ধান্ত নেয় যে, সে সন্ধ্যাকে মুক্তি দেবে। কিন্তু কী ভাবে? সে কি সত্যি সন্ধ্যাকে মুক্তি দিতে পারবে? নাকি আবারও নতুন করে জুড়ে যাবে একে অন্যের সঙ্গে। শেষ পর্যন্ত কী হয় তা জানার জন্য শর্ট ফিল্মটি দেখতে হবে।
ক্যামেরার কাজ অত্যন্ত নিখুঁত। ছোট ছোট ডিটেলিং বেশ ভাল। তনয়া এবং চন্দন দু’জনের অভিনয়ই বেশ ভাল। শেষে ব্যবহৃত গানটির কথা সুর যেন এই শর্ট ফিল্মটিকে এক অন্য মাত্রা এনে দিয়েছে।
অভিনেতা সব্যসাচী চৌধুরীর উদ্যোগে এই অস্থির সময়ে নিরন্ন মানুষের পেটে ভাত মিলছে।
হাল ফেরানোর আবেদন জানাতে বামেদের এবার নতুন গান লুঙ্গি ডান্সের প্যারোডি।
নেপথ্যে থেকে কাজ করে দেশের স্বাধীনতার লড়াইয়ে রসদ জুগিয়েছিলেন চন্দননগরের মতিলাল এবং মনীন্দ্রনাথ।
ঘরবন্দি মানুষ সাইবার প্রতারণার সহজ শিকার হচ্ছেন।
মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখেও দমে না গিয়ে নিজের স্বপ্নপূরণের ও আরও অনেককে কাজের সুযোগ করে দিচ্ছে সন্নিতি।
সচেতন এবং সতর্ক না হলে সময়ের আগেই ক্লাইমেট এমার্জেন্সির শিকার হতে হবে আমাদের।