আমাদের সমাজের বেসিক কিছু সমস্যা আছে, আমরা চাই জামাই মেয়েকে নিয়ে আলাদা থাকুক, মেয়ের যত্ন নিক। কিন্তু ছেলে সেই এক জিনিস বউয়ের সঙ্গে করলেই বউ খারাপ হয়ে যায়। আবার আমরা যেভাবে অন্যদের থেকে ব্যবহার ইত্যাদি আশা করি, অনেক সময় মূলত যারা আমাদের থেকে সমাজের নিচু স্তরের মানুষ বলে পরিচিত, তাদের সঙ্গে এই এক ব্যবহার করতে ভুলে যাই। মুখে যতই সাম্য, একতার কথা বলি আদতে গিয়ে সবটা গন্ডগোল হয়েই যায়! তেমনই জীবনের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা ধরা পড়ল লাইফ তকের শর্ট ফিল্ম "ইজ পিরিয়ড লিভ ইম্পর্টেন্ট?’
আরও পড়ুন: শর্ট ফিল্ম: Aadhi Raat
মিলি (মানু বিস্ত) একটি বহুজাতিক সংস্থায় কাজ করে। সে তার কিছু কলিগের সঙ্গে টি-ব্রেকে পিরিয়ড লিভ জরুরি কিনা সেই বিষয়ে আলোচনা করে। এবং সেখানেই উঠে আসে আমরা যারা কোনও না কোনও সংস্থায়, ছোট-বড় যেমনই সংস্থা হোক না কেন, তারা ছুটি পাই। কিন্তু যারা আমাদের বাড়িতে কাজ করে? তাদের শরীর খারাপ হলে আমরা ছুটি দিই? দেরি করে এলে কথা শোনাই, একটার বেশি দু’টো ছুটি নিলেই মাইনে কাটার হুমকি দিই। কিন্তু অসুস্থতার কারণে ছুটি বা অন্যান্য জরুরি কাজে তাদেরও তো ছুটি প্রাপ্য। এটা সবার অধিকার, আর অধিকার কে কোথায় কত মাইনের কাজ করছে সেটা দেখে বদলায় না। কলিগদের সঙ্গে সহজ সাধারণ অথচ গুরুত্বপূর্ণ একটা আলোচনায় মিলি অনেক কিছু যেন অনুভব করতে পারে। সে বোঝে আমরা নিজেরা যা চাই, অনেক সময় সেটা অন্যকে দিতে ভুলে যাই। এরপর কী হয় সেটা নিয়েই এই শর্ট ফিল্ম।
সহজ, সুন্দর, সাজানো স্ক্রিপ্ট। গল্পের মধ্যে দিয়ে একটা সুন্দর বাস্তবের শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। অভিনেতা অভিনেত্রীরা সকলেই মোটের উপর ভাল অভিনয় করেছেন। লাইফ তকের এই গল্প অনেককেই নতুন করে ভাবতে শেখাবে বলেই মনে করি।
ভোট পুজোর আগে এই ছড়া, কার্টুন, ইত্যাদির মধ্যে দিয়েই বাংলার সুস্থ সংস্কৃতির পরিচয় পাওয়া যাচ্ছে।
মায়ের বিকল্প কেউ হতে পারে কখনও? কী বলছে দীপ কুণ্ডুর গিবো?
রাজ্যটা এখন চিড়িয়াখানা নাকি সার্কাসে পরিণত হয়েছে তা নিয়ে অনেকের মনেই ধন্দ।
বিজেপির এই গানে বোধহয় শুধুই অনির্বাণদের উত্তরই দেওয়া হল, কিন্তু মানুষের মন ছুঁতে পারল কই?
কোথাও নৌকো ভাসছে, কোথাও বা এক হাঁটু জল, একরাতের বৃষ্টিতে বেহাল অবস্থা বেহালার।
যৌবনের স্বপ্নগুলো বাস্তবের মাটিতে আছাড় খেয়ে ভেঙে জীবন এগিয়ে গেলেও মনে থেকে যায় সেই সোনালী দিন।