বিয়ে নিয়ে অনেকের মনেই নানান ভয় থাকে, বিশেষত শ্বশুর শাশুড়িকে নিয়ে, যে তাঁরা কেমন হবেন? কতটা মানিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে। এবং অধিকাংশ লোকেরই একটা ধারণা থাকে যে শাশুড়ি মানেই অত্যন্ত খারাপ, দজ্জাল, অত্যাচারী একটা মানুষ। কিন্তু সত্যি কি তাই? কী বলছে লাইফ তকের (Life Tak) শর্টফিল্ম ‘চিনি’ (Cheeni)?
নাতাশা (মানু বিস্ত) এর বন্ধু রিয়া (মিনি দেওয়ান) ওর শ্বশুর বাড়ি আসে দেখা করতে। নাতাশার শাশুড়ি (নিরুপমা ভার্মা) তাকে নিজের কন্যাসম ভালবাসেন, যত্ন করেন। নাতাশার বন্ধু আসায় ওকে বন্ধুর সঙ্গে গল্প করতে পাঠিয়ে নিজে রান্না করতে যান। এরপরই রিয়া নাতাশার মনে শাশুড়িকে নিয়ে নানান কথা, সন্দেহের বীজ ভরতে থাকে। সে জানায় নাতাশার শাশুড়ি এত মিষ্টি, ভাল ব্যবহার করছে মানেই তার অন্য কোনও মতলব আছে। আর বিয়ের পর পর সব শাশুড়ি নিজেদের ভাল প্রমাণ করতে চায়, ক’দিন পর তাদের আসল চেহারা বেরোয়। নাতাশা বারবার রিয়াকে বোঝাতে চায় যে, তার শাশুড়ি অমন নন। তিনি আলাদা। কিন্তু রিয়া শোনে না। উল্টে আরও নানান উল্টোপাল্টা কথা বলে, এবং উদাহরণ দিতে থাকে। এমন সময় সেখানে নাতাশার শাশুড়ি এসে উপস্থিত হন, রিয়া চায়ে কত চামচ চিনি খায় সেটা জানার জন্য। এরপর তিনি চা চিনির সঙ্গে জীবন এবং মানুষের একটা সুন্দর উপমা দিয়ে বোঝান। সব মানুষ এক নয়, সবাই সবার থেকে আলাদা। তাই স্টিরিওটাইপ ভাবনা নিয়ে জীবনে এগোলে সেখানে সমস্যা আসবেই। তার থেকে যদি দু’টো মানুষ সময় দিয়ে, একে অন্য বুঝে পাশে থেকে এগোয় বা এগোনোর চেষ্টা করে, জীবনের পথটা তাহলে অনেক বেশি মসৃণ হয়। ভাল থাকা যায়। সেটা যে কোনও সম্পর্ক হোক না কেন। কারণ সম্পর্ক একার হয় না, হয় দু’জনের। তাই ভাল হোক বা মন্দ তাতে দু’জনেরই অবদান থাকে। আর নতুন জীবন (Marriage) শুরু করলে সেখানে সময়, ধৈর্য, ভালবাসা সবটাই দিতে হয়।
গল্পের ছলে জীবনের একটা সুন্দর তথ্য পরিবেশিত হয়েছে এই শর্ট ফিল্মটিতে। অনুমান আর বাস্তবের যে কতটা ফারাক তা বুঝতে হয়। অনুমান করে চললে অনেক সময় সমস্যার তৈরি হয়। শর্ট ফিল্মটিতে সকলের অভিনয়ই বেশ ভাল। স্ক্রিপ্ট একদম ঠিকঠাক। অতিরঞ্জিত কিছুই নেই।
মহাকাশ গবেষণায় যেন এক নতুন দিগন্ত খুলে দিল নাসার এই নতুন আবিষ্কার।
ছবিতেই গল্প বুনে অনন্যা মধুরিমা
বাঁধ দিয়ে সুন্দরবনের সদ্যোজাত নিচু দ্বীপগুলি বাঁচানো সম্ভব নয়, জনবসতি সরিয়ে নেওয়াই সমাধান
বর্ষাকালে এখন আর রোজ রোজ বৃষ্টি হয় না, মাঝে মাঝে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি হয়।
কলকাতা কেন্দ্রিক দক্ষিণবঙ্গ দিন দিন বাজ পড়ার হটস্পট হয়ে উঠছে।
23°C-এর বেশি তাপমাত্রায় করোনা ভাইরাস ছড়ায় না এমন কোনও দাবি বিজ্ঞানী মহল থেকে আজ অবধি করাও হয়নি।