‘কই মিল গয়া’ সিনেমাটার কথা মনে আছে? ঋত্বিক রোশন তাঁর বাবার কম্পিউটার ব্যবহার করে ভিনগ্রহীদের বিশেষ কিছু ইঙ্গিত পাঠিয়েছিলেন। বর্তমানে বাস্তবে উল্টোটা ঘটছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা একটি রহস্যময় রেডিও তরঙ্গ আবিষ্কার করেছেন যার থেকে এই জল্পনা কল্পনা শুরু হয়েছে যে, এর পিছনে বুদ্ধিমান বা চেতনাসম্পন্ন কোনও প্রাণী নেই তো?
সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ব্যাপারটি প্রথম লক্ষ্য করেন, একটি অনিয়মিত অথচ জোরালো রেডিও তরঙ্গ এবং আলো আকাশগঙ্গার প্রায় মধ্যস্থল থেকে কয়েক মাস অন্তর আসছে। আস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নালে এই তথ্য এবং গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে। তবে এই রহস্যজনক রেডিও তরঙ্গ নিয়মিত এবং টানা আসছে না। কয়েক মাস বা সপ্তাহ টানা আসার পরই আর দেখা মিলছে না তার। উধাও হয়ে যাচ্ছে যেন। আবার বেশ কিছু মাস পর দেখা যাচ্ছে সেই আলো। 2019 -এর এপ্রিল থেকে 2020-এর অগস্টের মধ্যে 13 বার এমনটি ঘটেছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর কোনও ব্যাখ্যা খুঁজে পাচ্ছেন না, কেন একটি নির্দিষ্ট স্থান থেকে এভাবে রেডিও তরঙ্গ এবং আলো আসছে। তাঁদের অনুমান হয়তো ভিনগ্রহীরা আমাদের কিছু জানাতে চাইছে বা ইঙ্গিত দিতে চাইছে।
আরও পড়ুন:সাবধান! সৌরঝড় আসছে
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই আলো এবং তরঙ্গের নাম দিয়েছেন ASKAPJI 73608.2-32163। এই গোটা বিষয়টি মূলত অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়ার কিলোমিটার অ্যারে পাথফাইন্ডার টেলিস্কোপে ধরা পড়ছে। কিন্তু মুরিয়াং টেলিস্কোপে আবার দেখা যায়নি। যদিও এই বছর দক্ষিণ আফ্রিকার মিরকাট এবং অস্ট্রেলিয়ার কম্প্যাক্ট অ্যারে টেলিস্কোপেও ধরা পড়েছে বিষয়টি।
কিন্তু যে বিষয়টা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে ধন্ধ তৈরি হয়েছে তা হল, আলো বা তরঙ্গ কোনওটাই নক্ষত্রের আলো নয়, আবার সুপারনোভা বা পালসারের আলোও নয়। তবে কী? এর উত্তর জানা নেই কারও। আপাতত বিষয়টা নিয়ে আরও গবেষণা চলছে। ভবিষ্যতই হয়তো উত্তর দেবে আকাশগঙ্গার এই অজানা আলো আসলে কীসের! তবে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে পৃথিবীর বাইরেও সম্ভাব্য বুদ্ধিমান প্রাণীর অস্তিত্ব মানুষের কল্পনাকে চিরকালই উস্কে দিয়েছে। তাই এবারও জল্পনা কল্পনা শুরু হয়েছে এই রহস্যময় তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ কি বাইরে থেকে মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের কোনও প্রয়াস?
ভাষণের দিন শেষ, রাজনৈতিক প্যারোডিই এখন প্রচারের নতুন ভাষা
মন্দির মসজিদের মতো ঐতিহাসিক স্থাপত্যের গায়েও ধর্মের রং লাগানো হচ্ছে চিহ্ন দেখে।
কুচপুরা গ্রামে হঠাৎ করেই চাষের জমি ফুলে ফেঁপে ওঠে, নেপথ্যে কী?
কলকাতা কেন্দ্রিক দক্ষিণবঙ্গ দিন দিন বাজ পড়ার হটস্পট হয়ে উঠছে।
পরবর্তীকালে পুলিশ এসে তাকে নিয়ে যায়। কিন্তু যাওয়ার সময় পুলিশের সামনেই হুমকি দিয়ে যায়
ব্যবসা বাদ দিয়ে সিনেমা হয় না বলেই উত্তম সূচিত্রার স্মৃতিবিজড়িত সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হলগুলো