নাল কাঁকড়া, টুয়াটারা (Tuatara) , প্ল্যাটিপ্লাস (Platyplus), কুমির মাছ (Aligator Gar) সব থিক থিক করছে বড় নদীটার পাশের জঙ্গল জুড়ে। তারা নাকি আবার এই পৃথিবী দখল নেবে। ডাইনোসরকে ডাকবে যদি আসে! তবে রেড পান্ডা আসবেই বলেছে। কিন্তু ঠাণ্ডা না পড়লে যে বেচারা কী করে আসবে! একেই হিমালয়ের স্নো লাইন ক্রমশ পিছোচ্ছে! তবুও ভাল বাকিরা সবাই এসেছে। সবাই মিলে এখন ওই মানুষদের ভয় দেখাবে, ওদের জায়গা দখল করা!! এত্ত বড় সাহস!
এতদূর স্বপ্ন দেখেই ধড়ফড় করে উঠে বসল মিতা। কিন্তু ভবুন যদি এমনটা সত্যি হয়? তাদের দেখলে চমকে যাবেন তো ওর মতো? স্বাভাবিক। এই যদি সমুদ্রের পার ধরে মনের আনন্দে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ দেখতে পান একটা ডাইনোসরের। উত্তেজিত হবেন প্রথমে কিন্তু তারপর? ভয়ও পাবেন নিশ্চয়। কিন্তু ডাইনোসর তো এখন বিলুপ্ত! আসবে কোথা থেকে? ঠিক। কিন্তু তার সময়ের অন্য যদি কোনও প্রাণীর এখন দেখা পান? সেটা কিন্তু হতেই পারে। এবং সম্প্রতি সেটা ঘটেছেও।
আরও পড়ুন:অতি দূরের নতুন গ্রহ!
ডায়মন্ড হারবারের (Diamond Harbour) বাসিন্দারা কদিন আগেই এমন এক প্রাণীর দেখা পেয়েছেন। সেখানকার এক খালে হঠাৎই দেখা মেলে কুমির মাছের, যার পোশাকি নাম অ্যালিগেটর গার। এটি একটি জীবন্ত জীবাশ্ম (Living Fossil)। প্রথমে স্থানীয়দের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লেও পরে অনেকেই ভয় পান সেই মাছকে দেখে।
কুমির মাছ পৃথিবীতে এসেছিল 10 কোটি বছরেরও কিছু আগে। কারণ এই মাছের যে জীবাশ্মগুলো পাওয়া যায় তাদের সব কটিই 10কোটি বছর পুরনো। হঠাৎ এই মাছ কোথা থেকে এল তা নিয়ে ধন্দ দেখা গিয়েছে। ভয়ও ছড়িয়েছে। কুমির মাছের মুখটা অনেকটা কুমিরের মতো দেখতে বলে তাকে এই নামে ডাকা হয়। এরা মূলত শিকারি মাছ। প্রচুর দাঁত থাকে এদের।
কুমির মাছকে জীবন্ত জীবাশ্ম বলা হয়ে থাকে। কিন্তু কী এই জীবন্ত জীবাশ্ম? যে প্রাণীরা সুদূর অতীতে জন্ম নিয়েও কোনও পরিবর্তন ছাড়া আজও টিকে আছে, যাদের সমকালীন অন্যান্য প্রাণীরা বিলুপ্ত হয়ে গেছে তাদের জীবন্ত জীবাশ্ম বলা হয়ে থাকে। কুমির মাছ হচ্ছে তেমনই এক প্রাণী। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে গঙ্গায়, এবং সংলগ্নবর্তী খালে কী করে এই মাছ এল! তবে কি আরও এই প্রজাতির অনেক মাছ আছে নদীতে? প্রশ্ন থাকলে আপাতত উত্তর মেলেনি।
পেশা ছেড়ে নেশাকে বেছে নিয়েছিলেন পৌষমী।
হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল, শোনার কেউ নেই?
ব্যবসা বাদ দিয়ে সিনেমা হয় না বলেই উত্তম সূচিত্রার স্মৃতিবিজড়িত সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হলগুলো
এই পরিমাণে ফার সিলের মৃত্যু পরিবেশবিদদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ক্যান্সার থেকে জীবনের নানান বাধা অতিক্রম করে প্রিয়াঙ্কা আজ সফল ব্যবসায়ী।
ডেভিড এবং তাঁর স্ত্রী মানুষ করে চলেছেন ২২০জন সন্তানকে, আগলে রেখেছেন ওদের সস্নেহে।