বর্তমান সময়ে সোশাল মিডিয়ার দৌলতে আমাদের ‘বন্ধু’ অনেক। পরিচিতও। কিন্তু সব কিছুর পরেও মানুষ একা, ভীষণ রকম একা। গল্প করতে, নিজের মনের কথাটুকু ভাগ করে নিতে ভুলে গেছে অনেকেই। বা চাইলেও তেমন মানুষ কই? ফলে মনের কথা মনেই থেকে যায়, জমে জমে পাহাড় হয়ে ওঠে। একাকীত্ব বাড়ে, বাড়ে অবসাদ। আর আজকালকার ব্যস্ত সময়ে যেখানে নিজেরই হাজারটা ঝামেলা, সেখানে অন্যের সমস্যার কথা শোনা সোনার পাথর বাটির মতো। সেখানে দাড়িয়ে রাজ দাগওয়ার যেন এক অন্য উদাহরণ হয়ে উঠেছেন।
আরও পড়ুন: অমৃতার ‘ন হন্যতে’ হয়ে ওঠা
পুণের মতো ব্যস্ত শহরের ফুটপাতে তিনি একটি প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। তাতে লেখা থাকে, ‘তোমার গল্প বলো, আমি তোমায় 10টাকা দেব।' নিজের জীবনের গল্প বলে 10টাকা! অদ্ভুত না? হ্যাঁ, অদ্ভুত হলেও এটাই বাস্তব। এ যেন ‘আমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল শুধাইল না কেহ’ বলে কবি যে বেদনার কথা লিখেছিলেন, তারই আজকের দিনে চটজলদি রাস্তার ফুটপাথে মেলা সমাধান!
মনের কথা বলতে না পেরে মনের ভিতরেই চাপ তৈরি হয়, অনেকেই ধীরে ধীরে মানসিক রোগের শিকার হতে থাকেন। সেখান থেকে তাদের বের করে আনার জন্যই তাঁর এই উদ্যোগ। অচেনা মানুষের কাছে মনের সব কথা বলে অনেকেই হালকা হন। রাজ সেই সব গল্প শোনেন বন্ধুর মতো, কখনও শুধুই শোনেন, কখনও পরামর্শ দেন। পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
ফেসবুকে হাজার হাজার ‘বন্ধু’ এবং পরিচিতদের ভিড়ে মানুষ আজ সত্যি বড় একা, ব্যস্ত। সেখানে রাজের এমন উদ্যোগ অনেকেরই মন কেড়েছে। তিনি অনেকেরই মুশকিল আসান হয়ে উঠেছেন। পুণে শহরে অনেকেই এই অপরিচিত ছেলেটির কাছে নিজেদের মনের কথা বলে হালকা হচ্ছেন।
সারদা থেকে নারদা হয়ে ভ্যাকসিন, ‘কেলো’ যেন আর তৃণমূলের পিছু ছাড়ছে না!
পদক পেলে তবেই উন্নয়ন দোরগোড়ায় আসবে, নতুবা নয়।
আমাদের আশপাশের প্রতিটা মানুষই যে খারাপ নয়, সেই গল্পই যেন বলল এই শর্ট ফিল্ম।
বর্ষশেষের আগের রাতে রূপম ইসলাম তাঁর ভক্তদের উপহার দিয়ে গেলেন এক অনন্য সঙ্গীতময় সন্ধ্যা।
মিউজিক ভিডিওতে রূপমের লেখা গানের কথাগুলো দর্শককে ভাবাবে, আশ্বাস দেবে এক সুদিনের।
বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমারের খালবিলে থিকথিক করছে রাক্ষুসে সাকার মাছ