বন্দি দশা ঘুচিয়াও ঘুচিতেছে না। একটা অদৃশ্য ভাইরাস কী ভীষণ প্রতাপে গোটা বিশ্বকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দিয়েছে, ঘর বন্দি করে রেখেছে চার মাস যাবৎ। গোটা মানবজাতি তার কাছে মাথা নত করে রয়েছে। জীবনের চেনা ছন্দ ভুলতে বসেছে পৃথিবী। জন্ম নিচ্ছে নতুন কিছু। ছন্দপতনের এই ধারাভাষ্যই যেন হয়ে উঠেছে অনুপম রায়, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, চন্দ্রিল ভট্টাচার্য এবং শ্রীজাত, এই চার মূর্তির ‘নির্বাসনের গান’।
অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, অনুপম রায়, চন্দ্রিল ভট্টাচার্য এবং শ্রীজাত-র লেখা এই গানে ধরা পড়েছে বর্তমান পরিস্থিতি। নির্বাসনে থাকতে থাকতে আমরা কেমন যেন কোমায় চলে যাচ্ছি, একটু একটু করে কমছে কাজের ইচ্ছে। মনখারাপ গ্রাস করছে ক্রমশ, হতাশায় ডুবে যাচ্ছি ক্রমশ। চেনা পথঘাট বদলে গিয়েছে, পৃথিবী ছন্দে না থাকলেও সময় তার খেয়ালে বয়ে যাচ্ছে। আমরা চেষ্টা করছি ভাল থাকার। চেনা ছক, চেনা জীবনের স্মৃতি মনে ধরে রাখার চেষ্টা করছি সবাই। তবে, সব খারাপেরও একটা সময়সীমা থাকে, সময় বদলাবে, তারই অঙ্গীকার যেন এই সদ্য প্রকাশিত গান। আবার বসন্ত ফেরার স্বপ্ন দেখছে শহর।
শুধু এই শহর নয়, সুদূর প্রান্ত ব্রাজিলের ছবিও ধরা পড়েছে গানের ভিডিওতে। গিটার বাজিয়েছেন ব্রাজিল নিবাসী মৈইথান নবাচ। সুরারোপ করেছেন ও গান গেয়েছেন অনুপম রায়, সঙ্গ দিয়েছেন পিয়া চক্রবর্তী এবং অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে অনুপম রায়, পিয়া চক্রবর্তী, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, শ্রীজাত, চন্দ্রিল ভট্টাচার্য এবং মৈইথান নবাচ-কে। অনুপম রায় ক্রিয়েশনস-এর এই গান বর্তমান পরিস্থিতিরই এক রেপ্লিকা, যা বিশ্বাস করায় বদল আনবে আগামী।
পুজো যখন সবার, উপহারও তো সবারই পাওয়ার কথা, নয় কী?
29 জুন ভারতীয় সরকার 59টি চিনা অ্যাপের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল, কিন্তু এতে কার কতটা লাভ আর ক্ষতি
23°C-এর বেশি তাপমাত্রায় করোনা ভাইরাস ছড়ায় না এমন কোনও দাবি বিজ্ঞানী মহল থেকে আজ অবধি করাও হয়নি।
অনীক দত্তের অপরাজিত এবং সত্যজিৎ রায়ের পথের পাঁচালী মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।
নাছোড় বৃষ্টিতে নাজেহাল ভারতবাসী।
ভাষণের দিন শেষ, রাজনৈতিক প্যারোডিই এখন প্রচারের নতুন ভাষা