জীবনে সেটল হতে হবে, তাও 30 বছরের আগে। পরিবারের থেকে এ হেন চাপ কম বেশি সকল ভারতীয়কেই ফেস করতে হয় বৈকি! আর সেটল অর্থে? একটা ভাল চাকরি, বাড়ি-গাড়ি আর বিয়ে। প্রথম দু’টো হয়ে গেলেও, শেষেরটার আগে মনে রীতিমতো দ্বন্দ্ব চলে, মনে হয় নিয়মগুলো এমন কেন? অন্য কিছুও তো হতে পারত! না? আর অ্যামি দেও-এর লেখা গল্প ‘অ্যারেঞ্জড প্যায়ার’ এমনই কিছু দেখাল।
গল্পে দেখা যায় তারা (আয়ুষি লাহিড়ী) এবং রোশান (উদিত আরোরা) একসঙ্গে থাকে, লিভ ইন। তাদের এনগেজমেন্ট হয়ে গেছে, সামনেই বিয়ে। রোশান আইটি কোম্পানিতে চাকরি করে, তারাও। ওদের আলাপ হয় একটি অনলাইন বিবাহের অ্যাপের মাধ্যমে। বাড়ি থেকেই ঠিক করা হয়। একে অন্যকে যথেষ্ট ভালবাসে তারা, কিন্তু যতবার তাদের বিয়ের কথা হয়, তারা সেটা কোনও না কোনও ভাবে ক্যানসেল করে দেয়। রোশান প্রথম দু’বার না বুঝলেও তৃতীয়বারে চেপে ধরে, যে তারার সমস্যা কী? কেন সে বিয়ে করতে চায় না? সে কি অন্য কাউকে ভালবাসে? নাকি তার বাবা মায়ের অসফল বিয়ে দেখে ভয় পাচ্ছে? উত্তরে তারা জানায় না। সে চায় না তাদের এই সুন্দর এনগেজড ফেজটা শেষ করতে। বিয়ে হলে যদি এটা ঘেঁটে যায়? সম্পর্কটা যদি একঘেয়ে হয়ে যায়? তখন? এছাড়া বিয়ে করলে তাকে তার স্বপ্নের চাকরির হাতছানিও ছাড়তে হবে। তখন রোশান কী করবে? কোনটা বেছে নেবে? তারাই বা কী করবে? তারা কি এই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসবে, নাকি দু’জনে একসঙ্গে সমস্যার সমাধান করে এগিয়ে যাবে জীবনে? সেই উত্তরই এই শর্ট ফিল্মটি দেবে।
তারার ভূমিকায় থাকা আয়ুষি লাহিড়ী এবং রোশনের ভূমিকায় উদিত আরোরা দু’জনেই বেশ ভাল। সব থেকে সুন্দর রোশনের যে আন্ডারস্ট্যান্ডিং নেচার গল্পে দেখা গিয়েছে, যে বুদ্ধিমত্তা দেখা গিয়েছে সেটা। ক্যামেরার কাজ ভীষণই ভাল। গল্পটাও একদম নতুন ধরনের। দর্শকদের এই শর্ট ফিল্মটি আশা করি ভালই লাগবে।
মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখেও দমে না গিয়ে নিজের স্বপ্নপূরণের ও আরও অনেককে কাজের সুযোগ করে দিচ্ছে সন্নিতি।
রাজ্যটা এখন চিড়িয়াখানা নাকি সার্কাসে পরিণত হয়েছে তা নিয়ে অনেকের মনেই ধন্দ।
বন্যপ্রাণীরা লোকালয়ে আসে, নাকি লোকালয় বাড়তে বাড়তে তাদের জমি ছিনিয়ে নিচ্ছে?
বঙ্গের অবস্থা দেখে মা দুর্গা নেহাতই চিন্তিত যে!
মনুষ্যসৃষ্ট দূষণ এবং অন্যান্য কারণে পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে জীব বৈচিত্র্যের বড় অংশ।
মহারাষ্ট্রের ন্যানেঘাট ঝর্নার জল নিচে পড়ার বদলে আপাতদৃষ্টিতে রহস্যময়ভাবে উপরের দিকে উঠে যায়।