ইরফান খানের মৃত্যুশোক কাটিয়ে ওঠার আগেই আবার এক নক্ষত্র পতন ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে। সাতষট্টিতেই চলে গেলেন ঋষি কাপুর।
2018 সাল থেকে আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে চিকিৎসা চলছিল তাঁর। ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন তিনি। 2019-এর সেপ্টেম্বরে চিকিৎসার পর স্ত্রী নীতু সিংয়ের সঙ্গে দেশে ফেরেন তিনি। ঘনিষ্টমহল সূত্রে জানা গিয়েছে, শারীরিক অবস্থার কথা ভেবেই চলতি বছরেই ছেলে রণবীরের সঙ্গে আলিয়া ভাটের বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ঋষি এবং নীতু। কিন্তু সেই সাধ অপূর্ণই থেকে গেল প্রবীণ এই অভিনেতার।
আরও পড়ুন: অতঃপর হারলেন মন্টি-মকবুল-পান সিং তোমর
গতকাল তাঁর শারীরিক অবনতির কথা জানান তাঁর দাদা রণধীর কাপুর। শারীরিক অসুস্থতার কথা জানালেও বিশদে কিছু জানাননি তিনি। মুম্বইয়ের "স্যার এইচ এন রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন' এ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ঋষি।
1970 সালে তাঁর বাবা, রাজ কাপুর পরিচালিত সিনেমা "মেরা নাম জোকার'-এ শিশু শিল্পী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। প্রথম সিনেমাই তাঁর হাতে তুলে দেয় জাতীয় পুরস্কার। ফিল্মফেয়ারে সেরা অভিনেতার পুরস্কার পান 1974 সালে, "ববি' সিনেমায় অভিনয় করে।
অমিতাভ বচ্চন থেকে রজনীকান্ত, বিশাল দাদলানি থেকে জন আব্রাহাম সকলেই শোকবার্তা জানিয়েছেন কাপুর পরিবারের প্রতি। কারোনার প্রকোপে এমনিতেই থমকে আছে গোটা পৃথিবী। তারই মাঝে পর পর দুই তারকার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ ভারতীয় চলচ্চিত্র জগৎ।
আরও পড়ুন: অতঃপর হারলেন মন্টি-মকবুল-পান সিং তোমর
"হম তো চলে পরদেশ
হম পরদেশি হো গয়ে'
আজীবন রোমান্টিক চরিত্রে বেশি অভিনয় করেছেন, তাই হয়তো যাওয়ার মুহূর্তে এই গানটি গাইতে গাইতেই চলে গেলেন।
একটা রোগ কীভাবে মানুষকে এক করে দিচ্ছে, অপরের জন্য ভাবতে শেখাচ্ছে সেটাও শেখার।
কলকাতাকে গো-হারান হারিয়ে দিল চন্দননগর। সংযমে, শৃঙ্খলায়, দায়িত্ববোধে
আগামী এক থেকে দেড় বছর সময় লাগবে থিয়েটারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে
মাত্র ১ টাকার বিনিময়ে নিরন্ন মানুষের হাতে ব্যাগ ভরতি বাজার তুলে দিচ্ছেন ওঁরা।
ইছাপুরের মানুষের কাছে রাজা দা বেঁচে থাকবে ওর কাজের মাধ্যমে।
ইরফান খানের মৃত্যুশোক কাটিয়ে ওঠার আগেই আবার এক নক্ষত্র পতন ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে।