রাতের শহর মেয়েদের জন্য কতটা সুরক্ষিত, তা নিয়ে একটা দীর্ঘ আলোচনা চলতেই পারে। তাই বেশি রাতে একা বাড়ি ফিরতে গেলে, বিশেষত ক্যাব বা ট্যাক্সিতে করে মেয়েরা অনেক সময়ই ভয় পায়। এবং সেই ভয় আরও জাঁকিয়ে বসে যখন ড্রাইভার অচেনা পথ ধরে, বা অতিরিক্ত কথা বলতে শুরু করে। কিন্তু সবাই কি সমান হয়? শিখার পরিচালিত লাইফ তকের ছবি ‘আধি রাত’ তেমনই এক গল্প বলল।
রিয়া (মানু বিস্ত) অফিসের বাইরে এসে তাঁর সঙ্গী রোহনকে (শিভান চানানা) ফোন করে, যার কথা ছিল রিয়াকে আনতে আসার। কিন্তু রোহন জানিয়ে দেয় সে আসতে পারবে না। এবং সে ক্যাব নিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেয়। অত রাতে রিয়া হঠাৎ আসা এই সমস্যায় ঘাবড়ে যায় এবং রোহনের উপর ভীষণ রেগে যায়। তারপর ক্যাব বুক করার চেষ্টা করে এবং অনেক কষ্টে একটি ক্যাব পায়। কিন্তু সেই ক্যাব চালক (ময়ঙ্ক পাসরিচা) সমানে রিয়ার সঙ্গে ভাব জমানোর চেষ্টা করতে থাকে, নানাবিধ প্রশ্ন করতে থাকে, সঙ্গে নিম্নমানের গান চালাতে থাকে। রিয়া বারবার তাকে কথা কম বলে গাড়ি চালানোর দিকে মন দিতে বলে। এভাবেই তারা বেশ খানিকটা পথ আসে, এবং হঠাৎই সেই ক্যাব চালক অজানা একটি পথ ধরে, শর্ট কাট বলে। মেয়েটি আপত্তি জানানো সত্ত্বেও সেই রাস্তায় এগিয়ে যায় এটা বলে যে, অ্যাপটাই নাকি ওই রাস্তা দেখাচ্ছে। কিছু দূর যাওয়ার পর হঠাৎই সে গাড়ি থামিয়ে দেয় এবং জানায় গাড়ি খারাপ হয়ে গিয়েছে। রিয়া তখন ভীষণ ভয় পেয়ে যায় এবং গাড়ি থেকে নেমে দৌড়তে শুরু করে। ওর পিছু নেয় সেই ক্যাবটি। তারপর কী হয় সেটা নিয়েই এই শর্ট ফিল্মটি।
আরও পড়ুন: শর্ট ফিল্ম: Recession
সমাজের প্রতিটা মানুষ যে এক নয়, সতর্ক থাকলেও সবসময় সবাইকে যে সন্দেহ করা উচিত নয়, সেই গল্পই দেখাল এই সিনেমা। সুন্দর ছিমছাম স্ক্রিপ্ট। অতিরঞ্জিত কিছু দেখানো হয়নি। সোজা, সুন্দর একটি শিক্ষা দেওয়া হয়েছে গল্পের আকারে। অভিনেতাদের সকলের অভিনয়ই বেশ ভাল লেগেছে।
সবারই কি তবে একটা করে ক্ষমতাশালী সোর্স রাখতে হবে বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য?
বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে গলে যাচ্ছে কুমেরুর বরফ, বাড়ছে জলস্তর। তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা উপকূলীয় অঞ্চলগুলোর
দূরত্ব বিধি মানা উঠে গেলেও কলকাতার অটোরিকশায় ভাড়া আর কমল না।
পার্টির দাদা দিদির সঙ্গে পরিচয় থাকলেই দ্রুত মিলছে করোনার টিকা, বাকিদের অপেক্ষা করতে হচ্ছে দিনের পর
শ্রমশক্তিতে মহিলাদের অবদান কমছে ভারতে
একদিকে বিশ্ব উষ্ণায়ন, অতিরিক্ত জলের চাহিদা আরেকদিকে বাঁধ নির্মাণ, সবের চাপে পড়ে ক্রমশ শুকিয়ে যাচ্