আনলক পিরিয়ডে নিয়ম হয়েছিল সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে গণপরিবহনে যাতায়াত করতে পারবে সাধারণ মানুষ। সেই কারণে বেড়ে গিয়েছিল বাস-অটো ভাড়া। নিয়ম অনুসারে যাত্রী সংখ্যা কমা উচিত ছিল, কিন্তু বাস্তব চিত্র আলাদা হয়ে গেল যেন হঠাৎই।
মানুষ স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে। অফিস, বা প্রয়োজনীয় কাজে মানুষকে বেরোতেই হচ্ছে ইদানিং। কারণ জুজুর ভয় পেয়ে আর ক’দিন বাড়ি বসে থাকবে মানুষ? পথে ভিড় বাড়ছে আবার প্রাক করোনা সময়ের মতোই। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য বাড়েনি গাড়ির সংখ্যা। ফলত, নিয়ম না মেনেই অটোয় আগের মতো চারজন করেই তোলা হচ্ছে। বাসেও সব রুটেই ভিড় হচ্ছে অল্প বিস্তর। চাকরি, প্রয়োজনের তাগিদে মানুষ করোনার ভয়কে উপেক্ষা করেই যাতায়াত করছে তাতেই। কিন্তু ভাড়া? হিসেব মতো তো তারও কমা উচিত ছিল। কিন্তু তা আর কমল না। উল্টে বেড়ে গেল অনেকটাই। কোনও রুটে 4-5 টাকা, তো কোনও রুটে আবার 10টাকা বেড়েছে অটো ভাড়া। ফলে রোজ এত বেশি টাকা দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে সাধারণ মানুষের। নিত্য যাত্রীরা চাইছেন ভাড়া কমুক আবার। কিন্তু কিভাবে? কাকে বললে কাজ হবে জানা নেই তাদের।
অমিতাভ সেন, একজন নিত্য যাত্রী জানান, "বাসে খানিক ভয়েই উঠছি না এখন, তাছাড়া অটোয় গেলে একটু সময়ও বাঁচে। কিন্তু এরা যে হারে ভাড়া বাড়াচ্ছে তাতে পকেট কদিনেই ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে।’ একই অভিযোগের সুর পল্লবী পাত্রের গলায়। তিনি বলেন, "এক দু টাকা নয়, রাসবিহারী বেহালা রুটে প্রায় 10টাকা ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছে। 16টাকার জায়গায় 25টাকা ভাড়া নেয়। অথচ যাত্রী সেই চারজন। মাঝেরহাট ব্রিজ ঠিক হয়ে গেছে, তেমন যানজট হয় না আর, তবুও যে কেন ভাড়া কমছে না কে জানে। এভাবে চললে হয় বলুন? আমদের কি আর রোজ রোজ মাইনে বাড়ছে?’ তবে অটো চালক নিজের সাফাইয়ে বললেন, "কী করব বলুন। রাত হলেই ভাড়া বেড়ে যায়। রাত আটটার পর দাম বেশিই লাগে।’ তার কথামতো রাত আটটার পর ভাড়া বেড়ে যায়, অথচ ঘড়ির কাঁটা বলছে তখন সবে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা।
এভাবেই রোজ রোজ নিয়মের তোয়াক্কা না করেই অটো চালকদের রাজ চলছে শহরের বিভিন্ন অংশে। নাজেহাল অবস্থায় পড়ছেন নিত্য যাত্রীরা। কিন্তু মুক্তির পথ কারও জানা নেই।
29 জুন ভারতীয় সরকার 59টি চিনা অ্যাপের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল, কিন্তু এতে কার কতটা লাভ আর ক্ষতি
বিশ্ব জুড়ে হুহু করে ছড়াচ্ছে মাঙ্কি পক্স। কিন্তু কী এই রোগ, কী ভাবে হয়?
ডিপ্রেশন যে একটা রোগ, যাকে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন সেটাই এই গল্প দেখাল।
জীবনের প্রতিপদে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েও সব বাধা জয় করে এগিয়ে চলেছেন অমৃতা ‘ন হন্যতে’ মুখার্জি।
ভাল-খারাপ দুই’ই আছে, তবু ই-বুকেই অভ্যস্ত হচ্ছেন পাঠক
এক মহিলার রাজ্যেই অন্য মেয়েরাই নিরাপদ নয়, কারণ তিনি ধর্ষণের অজুহাত দিতে ব্যস্ত!