দশ টাকার চাল-ডালের জন্য মরিয়া
ভারতসন্তান তোমার।
ভারতমাতার কাছে তার তীব্র আকুতি
শুধু খেয়ে পরে বাঁচার।
তোমরা 'আজাদি' শুনতে পাও চেঁচালে,
ওরা চায় খাদ্য বস্ত্র কাজ।
তোমার মাথায় 'জনসংখ্যা বাতিল' হোক,
ওদের ঘরে আত্মহত্যা আজ।
এই সরকারের থেকে রাজনীতি নয়,
সুরক্ষা চেয়েছিল সবে।
আবার কবে ক্ষুধার্ত সন্তানের মাথায়
ভারতমাতার হাত রবে?
সোশাল মিডিয়া জুড়ে যুবসমাজের এক বিশাল অংশকে এই ‘করোনা উৎসব'কে ব্যঙ্গ করতে দেখলাম।
লকডাউনে সবার কাছে সেই মুক্তির জানলা হল সোশাল মিডিয়া।
ইরফান খানের 13টা উল্লেখযোগ্য সংলাপ, যা মানুষকে উজ্জীবিত করে।
সোশাল ডিস্ট্যানসিং বজায় রাখা তো দূরের কথা, বাজারের থলে হাতে রাস্তায় দাঁড়িয়েই চলছে অনর্গল গল্প।
কীভাবে ফিরবে গ্রন্থাগারের হাল?
গোটা হলঘর সুশান্তের হাসিতে গমগম করছিল।