ভোটে মিষ্টির স্বাদে মজেছে বাংলা। আরে বাবা ভোটও তো একটা উৎসব নাকি! আর বাঙালি কোন উৎসবটা মিষ্টি ছাড়া পালন করে শুনি?
ইতিমধ্যেই এক দফার ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ, কয়েকদিনের বিরতির পরই আর এক দফার ভোট। রাজ্য জুড়ে চলছে সমস্ত দলের ভোটপ্রচার। তার সঙ্গেই মিষ্টি মুখ। হাওড়া থেকে বীরভূম, কলকাতা থেকে মুর্শিদাবাদ পিছিয়ে নেই কেউই। মিষ্টি বিক্রেতাদের একটাই কথা, রাজনৈতিক দলের প্রতীক আঁকা জামা, টুপি হলে মিষ্টি হবে না কেন? তারাই বা কেন বাদ যাবে এই উৎসব থেকে অতিরিক্ত কিছু আয় করা থেকে? তায় আবার বাঙালি জাতিটাই কিনা মিষ্টিপ্রিয়!
ফলে দোকানে দোকানে এখন মিলছে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতীকের ছাঁচের মিষ্টি। কেউ তাতে রং মেশাচ্ছেন, কেউ বা রংহীন রাখছেন। সাদা রসগোল্লায় মিশে যাচ্ছে সবুজ, কমলা রং। তৈরি হয়ে যাচ্ছে তিনরঙা রসগোল্লা। শুধুই কি আবার রাজনৈতিক প্রতীক? একদম না। সঙ্গে আছে জনপ্রিয় স্লোগানও। ‘খেলা হবে’ আর ‘জয় শ্রী রাম’ মিষ্টি সর্বত্র দেখা যাচ্ছে। কোথাও এই বিশেষ মিষ্টির দাম 15 টাকা তো কোথাও আবার 30। দামের ফারাক হলে হবে কী! সব জায়গাতেই কমবেশি দৈনিক 150-170 পিস মিষ্টি বিক্রি হচ্ছে। ফলে অধিক লাভের মুখ দেখছেন মিষ্টি বিক্রেতারা।
রাজনৈতিক দলগুলোর মতে এটাও তো এক ধরনের প্রচার। যত ভাবে মানুষের কাছে পৌঁছনো যায় আর কী! তাই বর্তমান ‘ট্রেন্ড’ ফলো করে মিষ্টিতেও লেগেছে রাজনীতির ছোঁয়া। আপাতত যে বাঙালি ভোট উৎসব আর মিষ্টিমুখেই মজে রয়েছে, তা বলাই যায়।
সমকামিতার ইঙ্গিতপূর্ণ বিজ্ঞাপন তুলে নেবে না জানিয়ে সদর্থক বার্তা ক্যাডবেরির।
মানুষের একটি অতি সাধারণ প্রবণতার কারণে একটি গোটা গ্রামকে দেখলে মনে হয়, সে যেন ঘুরছে!
মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখেও দমে না গিয়ে নিজের স্বপ্নপূরণের ও আরও অনেককে কাজের সুযোগ করে দিচ্ছে সন্নিতি।
সোমবার বেহালার ঐতিহ্যবাহী চণ্ডীপুজোর শেষ দিন।
মহামারীর সুযোগে কিছু কোভিড কিচেনের দৃষ্টিকটু রমরমা ব্যবসা।
সাহারা, থর মরুভূমিতে জন্ম নেওয়া নতুন গাছ আখেরে প্রকৃতির ক্ষতি করছে।