চাঁদের মহাজাগতিক খামখেয়ালিপনায় ভুগতে চলেছে বিশ্ববাসী। পৃথিবীর আগামী দশক সাক্ষী হতে চলেছে ভয়াবহ বন্যার, এবং তার নেপথ্যে রয়েছে মহাকাশে চাঁদের চলন। সম্প্রতি নাসার তরফে এমনই দাবি করা হয়েছে। এবং সেই গবেষণাপত্র নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
চাঁদের অভিকর্ষের কারণেই পৃথিবীতে জোয়ার-ভাটা হয়, হরপা বান আসে, ক্রান্তীয় বন্যা হয়। পৃথিবীর কাছাকাছি থাকার জন্য চাঁদের অভিকর্ষজ বল বা গ্র্যাভিটেশনাল ফোর্সের অনেক প্রভাবই পৃথিবীতে পড়ে। কিন্তু এবার সেটা অতিরিক্ত মাত্রায় বোঝা যাবে। চাঁদের কক্ষপথে পরিবর্তন আসতে চলেছে 2035 সালে। কক্ষপথে তৈরি হবে কম্পন বা অস্থিরতা, যার ফলে হাই টাইড ফ্লাড হবে। এবং এই বন্যা ঘনঘন হবে। সমুদ্র এবং মহাসাগরগুলোর জলস্তর বৃদ্ধি পাবে অনেকটাই। এর ফলে উপকূলীয় অঞ্চলগুলো চলে যাবে জলের তলায়। বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হবে।
আরও পড়ুন: উত্তর আমেরিকার পশ্চিমাংশে ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের পূর্বাভাস
তবে গোটা বিশ্ব জুড়েই এক অবস্থা হবে না। চাঁদের কক্ষপথের পরিবর্তনের প্রভাব সব থেকে বেশি পড়বে উত্তর গোলার্ধে। আমেরিকা সহ অন্যান্য অঞ্চলের উপকূলীয় এলাকা প্লাবিত হবে সেই বন্যায়। চাঁদের ঘূর্ণন এবং তার কক্ষপথে অবস্থার কারণে কখনও জোয়ার শক্তিশালী হয়, কখনও বা ভাটা। আগামী দশকের বেশ কিছু বছর জোয়ারের প্রাবল্য কয়েক গুণ বেশি থাকবে। ফলে বাড়বে বন্যা।
তবে আশার কথা এই যে, এত বছর আগে থেকে এই ঘটনার ভবিষ্যৎবাণী করার ফলে এই পরিস্থিতির সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত থাকার সুযোগ মিলবে। সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে আগামী দিনে এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মোকাবিলা করার জন্য এখন থেকেই প্রস্তুত হতে হবে সকলকে।
ভাষণের দিন শেষ, রাজনৈতিক প্যারোডিই এখন প্রচারের নতুন ভাষা
এটাই হেডলাইন। সঙ্গে পাওয়া গেছে এই সুইসাইডের একজন প্রত্যক্ষদর্শী আর একটা চিরকূট।
ডেভিড এবং তাঁর স্ত্রী মানুষ করে চলেছেন ২২০জন সন্তানকে, আগলে রেখেছেন ওদের সস্নেহে।
50 লাখ বছরের মধ্যে আফ্রিকা আবারও ভেঙে দু’টুকরো হতে চলেছে।
কুচপুরা গ্রামে হঠাৎ করেই চাষের জমি ফুলে ফেঁপে ওঠে, নেপথ্যে কী?
নগেন্দ্র প্রসাদের জীবনীর হাত ধরে দর্শক আবার হলমুখী।