দেশের সর্ববৃহৎ রাজ্য উত্তর প্রদেশে লাভ জিহাদ বন্ধ করার উদ্দেশ্যে অর্ডিনান্স ভারতীয় সংবিধান প্রদত্ত মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। হাই কোর্ট স্বীকৃতি দিলেও সরকার দুই ধর্মের বিয়েতে নারাজ। ভালবাসার সঙ্গে যুদ্ধকে মেলানো সনাতন ভারতীয় ভাবনায় ছিল না, কিন্তু আধুনিক হিন্দুত্ববাদীরা তাই করছে। বিয়ের জন্য বহু হিন্দু নারীকে ভয় দেখিয়ে তার ধর্ম পরিবর্তন করানো হয়েছে বলেই নাকি তাড়াহুড়ো করে এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। কিন্তু ভারতের কোনও প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক যদি স্বেচ্ছায় নিজের ধর্ম পরিবর্তন করে, ভিন্নধর্মের কাউকে বিয়ে করে সেটা তার সিদ্ধান্ত। এবং ভারতীয় আইন অনুযায়ী তা বৈধ। এই অধ্যাদেশ আইনে পরিণত হলে তা কি বিচারবিভাগীয় স্ক্রুটিনিতে টিকবে? যতদিন না এই বিষয়ে কোনও রায় আসছে ততদিন যে আরও বহু বহু প্রেমী যুগলের কপালে দুর্ভোগ আছে তা বলাই বাহুল্য।
নির্বাচনী বন্ডোর মাধ্যমে বেসরকারি সংস্থা গোপনে রাজনৈতিক দলকে টাকা জোগাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি রক্ষা করতে বলি হচ্ছে না তো জাতীয় স্বার্থ?
নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আছে, তারপরেও প্রধানমন্ত্রী কীভাবে রাজ্যের আধিকারিকদের নির্দেশ দিতে পারেন?
শিব ঠাকুরের আপন দেশে বাস করছি আমরা?
অতীতে আমেরিকার গণতান্ত্রিক ভাবনা এবং মূল্যবোধের যে কদর ছিল, তা এখন আর নেই বললেই চলে।
Covid-19 নিয়ে আলোচনায় ডা: কৌশিক মজুমদার