প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে আপলোড করা রুটিন তথ্য দুদিনের মাথায় হঠাৎই উধাও। চিনা সৈন্যবাহিনী প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করে ভারতে ঢুকে পড়েছিল কিনা, এখনও তার সদুত্তর মেলেনি। বিদেশ ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের ভাষ্যের সঙ্গে মোদীর দাবি মিলছে না। প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি রক্ষা করতে বলি হচ্ছে না তো জাতীয় স্বার্থ? উত্তর দেশবাসীকে দেওয়ার দায় প্রধানমন্ত্রীর।
নাচের হাত ধরেই কর্কট রোগের সঙ্গে চোখে চোখ রেখে লড়ছেন নয়নিকা। হারার কোনও প্রশ্নই নেই।
শুক্রবার আলোচনার পঞ্চম দিনে উপস্থিত ছিলেন অর্থনীতিবিদ, অধ্যাপক অভিরূপ সরকার।
দেশে ক্রমশ এনকাউন্টার কিলিং কি বৈধতা পাচ্ছে?
সর্বদলীয় বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতিতে এত অস্পষ্টতা কেন? দেশ আগে, না মোদীর ভাবমূর্তি?
যা সংখ্যাগুরু তাই ঠিক, বাকিটা ভুল, এমনটা যে নয় তা ক্যাডবেরি যেন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল।
বাংলার ত্রস্ত নীলিমায় আবার দাঁড়াতে হবে কে ভেবেছিল?