বিধানসভা ভোটে বাংলায় তিন পক্ষই ইস্তেহারে নিজেদের মতো করে প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দিল। এই প্লাবনের মধ্যে রাজনীতির চুম্বকটা কী? এই নিয়েই www.4thpillars.com গত 21 মার্চ (রবিবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক শুভাশিস মৈত্র এবং গৌতম লাহিড়ী। Tall promises mark manifestos of all warring parties in West Bengal Assembly Polls 2021
1) বিজেপির সমস্যা হল, যেহেতু ওদের হাতে অনেক রাজ্য আছে, তাই ওরা কোনও বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিলে, প্রশ্ন ওঠে অন্য রাজ্যে সেটা কেন হয়নি।
2) নির্বাচনের সময় সব দলই কল্পতরু হয়ে ওঠে। এটা জনগণ জানেন বা বোঝেন না, এমন নয়।
3) বিজেপির নির্বাচনী ইস্তেহার বিশ্বাসযোগ্য নয়। তারা পশ্চিমবঙ্গে যা যা করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, সেগুলোর একটাও তারা অন্য রাজ্যগুলোতে করে দেখাতে পারেনি। তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হল, এসব বলে আসন্ন ভোটে সুবিধা করে নেওয়া।
4) তৃণমূলের ইস্তেহারে মূলত জনমোহিনী রাজনীতির ছাপ রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলি বিভিন্ন ভাতার কথা বলছে। কিন্তু স্থায়ী উন্নয়নের সম্ভাব্য গতিপথ সেখানে নেই।
5) বিজেপির ইস্তেহারে বলা হচ্ছে, ক্ষমতায় এসেই সারা বাংলায় নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন লাগু করা হবে। কিন্তু এই আইনের কাঠামোই তো এখনও তৈরি হয়নি। উল্টোদিকে গঙ্গাসাগর মেলাকে আন্তর্জাতিক রূপ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এসব বলে বিজেপি ভোট মেরুকরণের পথে হাঁটতে চাইছে।
6) সারা দেশের জন্য বিজেপি বলছে, আত্মনির্ভর ভারত। কিন্তু এখানে তারা আত্মনির্ভর বাংলার কথা বলছে না, সোনার বাংলার কথা বলছে।
7) বামেদের ইস্তেহারে নতুন কিছু নেই, বরং তাতে তৃণমূলের ইস্তেহারের অনেক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ইস্তেহারের শুরুতে তৃণমূলকে 'পরাস্ত' আর বিজেপিকে 'প্রতিহত' করার কৌশল নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। তবে বামেদের প্রার্থী তালিকা নতুন সম্ভাবনার জন্ম দিয়েছে।
এই প্রথম কোনও রাজনৈতিক বক্তব্য নেই নেতাদের, এক কে কত বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত শুধু তারই তরজা চলছে।
জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে আলোচনার প্রথম দিনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক সুকান্ত চৌধুরী
জনৈক ব্যক্তির দু'টো টুইট আর কিছু বক্তব্যে কোনও প্রতিষ্ঠান ভেঙে যায়? এতই ঠুনকো প্রতিষ্ঠান?
কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন লকডাউন চিত্র, আজ দেখুন তৃতীয় পর্ব।
পদার্থবিজ্ঞানে এবারের অন্যতম নোবেল বিজয়ী রজার পেনরোজ। কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে তাঁর কাজের তত্ত্বগত ভিত্তি বাঙ
কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন সেই লকডাউন চিত্র, আসুন দেখে নেওয়া যাক।