আর কয়েক মাস পরেই বিধানসভা ভোট, পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাসে যা প্রথমবারের জন্য এক অরাজনৈতিক ভোট হতে চলেছে। এত বছর ধরে ভোটের ইস্যু পাল্টে গেলেও, প্রতিবারই একটা নির্দিষ্ট অভিমুখ, বক্তব্য থাকত ভোট প্রার্থীদের। এই প্রথম কোনও রাজনৈতিক বক্তব্য নেই নেতাদের, এক কে কত বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত শুধু তারই তরজা চলছে। সাধারণ মানুষের ভাল মন্দ এবং সরকার পরিচালনায় নীতি ও আদর্শের কথা শোনাই যাচ্ছে না।
বিচারও কি দলীয় রাজনীতির অঙ্গ?
ধর্ম ও জাতপাতের নামে বিভাজনের রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করল বাংলা।
জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে আলোচনার দ্বিতীয় দিনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক সুরঞ্জন দাস
এ সরকার কার জন্য? গরিবের নয়?
এ বছর ভোটে ধর্মীয় বিভাজনের সঙ্গে সঙ্গেই ভাষাভিত্তিক এবং লিঙ্গভিত্তিক বিভাজনেরও সাক্ষী থাকছে বাংলা।
ঠিক কী উপায়ে রোখা যাবে এই মহামারীকে? উত্তর দিলেন ডাঃ কৌশিক মজুমদার