সময়টা অস্থির। এই অস্থির সময়কে কেন্দ্র করেই ওপেন উইন্ডো আয়োজন করেছিল ছবি ও ভাস্কর্য প্রদর্শনীর। এটাই প্রথম নয়, কলকাতা শহরের উল্লেখযোগ্য কয়েকজন শিল্পী মিলে দীর্ঘদিন ধরে এই প্রদর্শনীর আয়োজন করে আসছেন।
প্রদর্শনীতে ছবি ও ভাস্কর্যের কাজ করেছেন যে শিল্পীরা তাঁরা হলেন, অমিতাভ ধর, চন্দ্রশেখর দাশ, চয়ন রায়, দশরথ দাশ, হিরণ মিত্র, জনক ঝঙ্কার নার্জারি, নাসির হুসেন, প্রদীপ রক্ষিত, প্রসেনজিত সেনগুপ্ত, ঋষি বড়ুয়া, সমীর আইচ, সুদেষ্ণা হালদার, সুনীল দে, তাপস বিশ্বাস এবং তাপস কোনার। প্রত্যেকের কাজের প্রকাশ ভঙ্গিমা ভিন্ন হলেও, ভাব এক। প্রত্যেকের কাজেই প্রকট হয়েছে সমকাল।
অমিতাভ ধর যেখানে রং-তুলিতে দ্বি-পদ পশুর জন্ম দিচ্ছেন, সেখানে সমীর আইচ দেখিয়েছেন নৃশংস আরবান রিয়্যালিটি।
চয়ন রায় যেখানে বিমূর্ততায় ধরতে চেয়েছেন ‘where we are’ বা আমাদের অবস্থান, সেখানে দশরথ দাশের কালি-কলম-রং-পেপারের মিশ্র ব্যবহারে উঠে এসেছে মানুষের জীবনচিত্র।
ঋষি বড়ুয়া, প্রসেনজিত সেনগুপ্তের ছবিতেও ফুটে উঠেছে বর্তমান সমাজচিত্র।
তাপস বিশ্বাসের ব্রোঞ্জের সূক্ষ্ম ও ভরাট কাজে ধরা পড়েছে ক্লান্তিকর শহুরে যাপন। হলুদ, লাল, সবুজের মতো উজ্জ্বল রং-এ নিজস্ব পূর্ণিমা এঁকেছেন তাপস কোনার। সেখানেও লক্ষণীয় মানুষের যাপনচিত্র।
হিরণ মিত্রের ‘Performance 1,2,3’-তে প্রাধান্য পেয়েছে স্পেস, সাদা, কালো, লালের ব্যবহার।
জনক ঝঙ্কার নার্জারির পাথর খোদাইয়ে ধরা পড়েছে পৃথিবী ও প্রকৃতির নানা রূপ। মিশ্র মাধ্যমে ভাস্কর্যের কাজ করেছেন শিল্পী চন্দ্রশেখর দাশ। একটি ঘোড়া সিরিজে প্রানসঞ্চার করেছন চন্দ্রশেখর দাশ।
প্রদীপ রক্ষিত ক্যানভাসে রঙের দৌড় দেখিয়েছেন।
সব মিলিয়ে ন’দিন ব্যাপী ওপেন উইন্ডো’র এই প্রদর্শনী প্রকৃতপক্ষেই শহরের খোলা জানালা হয়ে উঠেছিল।
এমন নারী কন্ঠ, এমন দাপুটে, এমন পা ঠুকে অভিনয় করা
শুধুই ‘জনপ্রিয়’ রবীন্দ্রনাথ নয়, এ সময়ে উঠে আসুক প্রাসঙ্গিক অথচ উপেক্ষিত যে রবীন্দ্রনাথ।
টক ফুচকা, মিষ্টি ফুচকা, দই ফুচকা, বিবেকানন্দ পার্কের ফুচকা, হেদুয়ার ফুচকা
পড়া ও মনে রাখার মতো চারটি বাংলা বই নিয়েই এই লেখা
নিউ মার্কেট সংলগ্ন মির্জা গালিব স্ট্রীটের ভাইব্রেশন একসময়ে সত্যিই শহরে কাঁপুনি ধরাতো।
আমি তাকিয়ে আছি ভারতের অভিমুখে– শুধু ভারতের দিকে