খুন ধর্ষণে অভিযুক্তকে বিচার বন্ধ করে ছেড়ে দিতে চাইছে রাজ্য সরকার। আবার জেলখাটা মুক্তি প্রাপ্ত রাজনৈতিক বন্দিকে আবার গারদে ভরতে অতি সক্রিয় কেন্দ্রীয় সরকার। বিচারও কি দলীয় রাজনীতির অঙ্গ? এই নিয়েই www.4thpillars.com গত 6 মার্চ (শনিবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য এবং সাংবাদিক রজত রায়।
1) আমাদের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সমাজ এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ঘটা অপরাধের রাষ্ট্রই বিচার করবে। এটা যেন ব্যক্তিগত লড়াইয়ে পরিণত না হয়। রাষ্ট্র কখনও মাঝপথে বিচার বন্ধ করতে পারে না। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এটা করা যায় না।
2) রাষ্ট্রের প্রতিহিংসাপরায়ণতা একটা দিক। কিন্তু দীর্ঘদিন একটা মামলা চলার পর রাষ্ট্র যখন সেটা বন্ধ করে দেয়, ক্ষমতাসীন সরকার যখন মামলা তুলে নিতে বলে, তখন সেটাকে তাৎক্ষণিক রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়া বলে। এইভাবে মামলা করিয়ে কাউকে বশীভূত রাখ রাজনৈতিক দলগুলোর বহুদিনের অভ্যেস।
3) বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা নেই, তাই তারা নৈরাজ্যের পথে যাচ্ছে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিশ্বাস যোগ্যতা হারাচ্ছে।
4) তরুণদের যেভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে মানুষকে ভয় দেখিয়ে জরুরি অবস্থা জারি করার চেষ্টা করছে বিজেপি।
নাচের হাত ধরেই কর্কট রোগের সঙ্গে চোখে চোখ রেখে লড়ছেন নয়নিকা। হারার কোনও প্রশ্নই নেই।
নির্বাচনী বন্ডোর মাধ্যমে বেসরকারি সংস্থা গোপনে রাজনৈতিক দলকে টাকা জোগাচ্ছে।
কোভিড মোকাবিলায় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকায় সরব মাদ্রাজ হাইকোর্ট। কত প্রাণ যাবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায়?
সরকারের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতা স্বীকার না করে প্রধানমন্ত্রী বল ঠেলে দিলেন রাজ্যগুলির কোর্টে।
সোনার বাংলার প্রলোভনে প্রলুব্ধ করে কি বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতিকেই করায়ত্ত করবে বিজেপি এবং সংঘ পরিবার।
জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে আলোচনার তৃতীয় দিনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী