প্রায় এক শতক পরে বাংলা আবার সারা দেশের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ভারতের একটি অঙ্গরাজ্যের নির্বাচন নিয়ে কেন্দ্রের শাসকদলের তৎপরতাও প্রমাণ করে দিয়েছে, বঙ্গ-বিজয়ে তারা স্থিত প্রতিজ্ঞ। কিন্তু দেশভাগের ক্ষত বুকে নিয়েও, বাংলা সেভাবে সাম্প্রদায়িক রাজনীতিতে নিজেকে জড়ায়নি। প্রথমে কংগ্রেস, শাসন, মাঝে দীর্ঘ বাম শাসন এবং পরে তৃণমূল শাসনে বাংলার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ধারাটি অক্ষুণ্ণ ছিল। অক্ষুণ্ণ ছিল বাঙালির স্বতন্ত্র মন ও মেজাজ। বিজেপি এবং সংঘ পরিবারের হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি কি তবে এই স্বতন্ত্র বাঙালিয়ানার মূলেই কুঠারাঘাত করবে? "সোনার বাংলা'র প্রলোভনে প্রলুব্ধ করে কি বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতিকেই করায়ত্ত করবে তারা?
এই প্রথম কোনও রাজনৈতিক বক্তব্য নেই নেতাদের, এক কে কত বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত শুধু তারই তরজা চলছে।
তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ার সময়ে কবির লেখালিখির শুরু। ‘আলোর ফুলকি’-তে প্রথম ছড়া প্রকাশ পায়।
কোথা সে সিনেমা হল / কোথা সে শপিং মল / চিরিদিকে ঘোলা জল / করিতেছে খলবল
মারাদোনা নিজের মতো করে আপন করে নিতে জানতেন। তারকা মনোভাব ছিল না তাঁর। সহজ ভাবে মিশতে জানতেন।
বিজ্ঞানীদের মতে লকডাউন আসল যুদ্ধের সময় বার করার কৌশল মাত্র।
ভোট প্রার্থীদের বিরাট অংশের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা ঝুলছে। মানুষ বাছবে কাকে?