কত্থক নৃত্যশিল্পী, কোরিওগ্রাফার তথা নাচের শিক্ষিকা নয়নিকা ঘোষ চৌধুরি। ছোটবেলায় নাচ শেখা শুরু মায়ের হাতের স্কেলটাকে ভয় করে। নাচ একেবারেই পছন্দ ছিল না তাঁর। 4 বছর বয়স থেকে ক্লাসিকাল নাচের হাত ধরেই কত্থক ঘরানায় প্রবেশ নয়নিকার। পরবর্তীকালে বহু পুরস্কার এবং স্কলারশিপ তাঁর কেরিয়ারকে স্বর্ণখচিত করে তুলেছে।
প্রথম গুরু নিজের মা হলেও, দেশের উজ্জ্বল নক্ষত্রদের কাছে পরবর্তীকালে নাচের তালিম নেন নয়নিকা। তালিকায় রয়েছেন পদ্মভূষণ বিরজু মহারাজ, পণ্ডিত বিজয়শঙ্কর, শ্রীমতী রানিকর্ণ, শ্রীমতী চেতনা জালান, পণ্ডিত রাজেন্দ্র গনগনি, পণ্ডিত রামমোহন মহারাজ, শ্রীমতী শাশ্বতী সেন প্রমুখ।
বিদেশের বহু উৎসবে নৃত্য পরিবেশন করেছেন। জোহানেসবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা, পূর্ব রাশিয়া, মালেশিয়া-সহ আরও বেশ কয়েকটি দেশে দীর্ঘ সময় তিনি শিক্ষকতা করেছেন। কলকাতার পদাতিক ডান্স সেন্টারের সঙ্গে তিনি 1986 থেকে যুক্ত। প্রথমে ছাত্রী, তারপর শিক্ষিকা, তারপর প্রধান নৃত্যশিল্পী। বালভারতী পাবলিক স্কুল, এপিজে স্কুল, নভি মুম্বই, গুরগাঁওয়ের দিল্লি পাবলিক স্কুলেও শিক্ষিকা হিসাবে পরবর্তী প্রজন্মকে তৈরি করেছেন।
সব কিছুর মাঝেও ছন্দপতন ঘটে 2019-এর শেষে। মারণ রোগ ক্যানসার থাবা বসায় নয়নিকার শরীরে। কিন্তু তাতে পায়ের তাল আর ঘুঙুরের আওয়াজ থেমে যায়নি। নাচের হাত ধরেই কর্কট রোগের সঙ্গে চোখে চোখ রেখে লড়ছেন নয়নিকা। হারার কোনও প্রশ্নই নেই। বিশ্বজোড়া লকডাউনের মাঝে সঙ্গত কারণেই একটু বেশি সতর্ক তিনি। সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমেই সকলকে সতর্ক এবং সুস্থ থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন নয়নিকা। বাড়িতেই মোবাইলের সামনে চলছে তাঁর কত্থক চর্চা।
জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে আলোচনার দ্বিতীয় দিনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক সুরঞ্জন দাস
করোনার বিরুদ্ধে লড়াইটা মন্ত্রশক্তি দিয়ে জেতা যাবে না।
শুধু বিহারীদের বীরত্বের কথা মনে পড়ছে প্রধানমন্ত্রীর, বিহারে বিধানসভা ভোট আসছে বলে?
কবিতা তার জ্যান্ত লাশ, কার?
নেতাদের কিনে খেতে হয় না বলে এই নিয়ে কেউ ভাববে না?
বিজেপি বিরোধী ভোট মানেই তৃণমূলের শাসনের প্রতি নিরঙ্কুশ অন্ধ সমর্থন নয়।