অভিষেক রায়
পেশায় রাশিবৈজ্ঞানিক। আই.এস.আই থেকে বি.স্ট্যাট ও এম.স্ট্যাট করে ২০১৭ সালের পর দুই বছর চাকরি নিয়ে বহির্বঙ্গে। ২০১৯ সালে গবেষণা ও শিক্ষকতার কাজে শহরে ফেরা। যুক্ত আছেন আই.এস.আই ও আই.এ.এস.আর-এর সাথে। ছাত্রাবস্থায় প্রথম কবিতার বই প্রকাশ পায় “অন্তস্থ্য য়”। দ্বিতীয় বই “ড্রালা” তাঁর জীবনেরই মুখ বৃন্তচ্যুত এক সময়ের দলিল। প্রিয় কবি – স্বদেশ সেন, মাৎসুও বাশো, দিনো কামপানা, সার্জেই এসেনিন প্রমুখ। প্রিয় রাজনীতিবিদ – গৌতম বুদ্ধ।
কবিতা
১.
যে চাঁদটা
দেখছে
তাকে দেখো
অবিরতভাবে
তবে চাঁদটা
দেখা
পরিপূর্ণ হবে
ও এইবেলা
খালাস হয়ে যাবে
কিছুই দেখে না
উঠতে পারার
যন্ত্রণা থেকে
শরতের আকাশ
এই তো সুযোগ
২.
আজ সকাল
থেকে
এক আশ্চর্য
কথা ভেবে
বিমোহিত
হয়ে আছি
নিজের
অন্তঃস্থলটা
শুধু নিজেই
দেখতে পাচ্ছি
এটা বোঝার
পর থেকে
এক কালজয়ী
হাসি
মুখে
লেগে আছে
৩.
নিজের
যৌনতার
সাথে
চোখাচুখি
হল
প্রথমবার
দেখলাম তার
আর আমার
মাঝে কোনও
আন্তরিক বিভেদ
নেই
মিছেই
অবিন্যস্ত
জীবন কাটিয়েছি
এতকাল
এই আশ্চর্য
অনুভূতির ফলে
দেখলাম
ঝিরঝিরে বাতাস
বইতে শুরু করেছে
কেন লিখি
কথা ইশারামাত্র। দৃষ্টি ও দ্রষ্টার পার্থক্য হেতু তার উৎপত্তি। ক্ষণভঙ্গুরের মজাদার আশ্লেষের গভীরে লুকিয়ে শাশ্বতের ড্রালা। স্তব্ধতার প্ররোচনা, উত্তীর্ণ কবিতায় থাকে মনোরাহিত্যের গুণাগুণ। শব্দই প্রজ্ঞা, বুদ্ধের ভাষায় বজ্রছেদনের শক্তিসম্পন্ন। কাব্যসাহিত্য কালচার নয়, taste নয়- বরং তা অতিমাত্রায় নিমগ্ন, বারান্দাময় এক ঘনস্রোত। কবিই পাঠক, পাঠকই কবি ও অনন্যোপায় প্রক্রিয়া। উড়ান- যেহেতু সাধারণ সকল প্রচেষ্টা জানা থেকে জানায় নিয়ে যায়, কবিতা ক্রিয়াশীল অজানাময়তা। এই সকল কথা কঠিন লাগলে করণীয় নেই, কারণ এই তো বজ্র, এই তো সেই আকাশময় উচ্ছ্রিত ছিন্নমস্তা রূপ ও এই কারণেই অপরাধীর ন্যায় কবিও নিজের চোখকে স্বাভাবিক করতে পারে না। ও অবশেষে বলার, পাঠকও তাই। অতএব লেখালিখি, এই সাইকেল- বিনিময়।
বিশ্বভারতীতে আসলে হচ্ছেটা কী? আলোচনায় সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্তের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বভারতীর তি
নাচের হাত ধরেই কর্কট রোগের সঙ্গে চোখে চোখ রেখে লড়ছেন নয়নিকা। হারার কোনও প্রশ্নই নেই।
ব্যক্তি ট্রাম্প এখানে আলোচ্য বিষয় নন। ট্রাম্প একটা বিকৃত মতবাদের প্রচার এবং প্রসার করছেন মাত্র।
আমরা যেন এই মহামারীর সময়ে ঘটা গুজরাতের ভেন্টিলেটর কেলেঙ্কারির কথা না ভুলে যাই।
Covid-19 নিয়ে আলোচনায় ডা: কৌশিক মজুমদার
দোষারোপের বাড়াবাড়িতে কেউ ধর্ম খুঁজছেন, কেউ কোনও ভাবধারা।