জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে রাষ্ট্রপুঞ্জের সর্বশেষ রিপোর্টে অশনি সংকেত। পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে মহাদুর্যোগ হবে ঘনঘন, প্লাবিত হবে কলকাতার মতো বহু শহর, ভারতের অজস্র জনপদ। এই সতর্কবাণী পৌঁছাচ্ছে কি ক্ষমতার লড়াইয়ে মত্ত শাসকের কানে?
সংসদীয় গণতন্ত্রে বলা হয় বিরোধীরাই হাউসের প্রধান, অথচ এখন সংসদে বিরোধীদের বলতেই দিচ্ছে না শাসক।
এবারের কাশ্মীর সেই সময়কার পাঞ্জাবকে স্মরণ করাচ্ছে!
সংসদের চলতি অধিবেশনে বিরোধীরা এককাট্টা, বিরোধী বৈঠকে রাহল, এবার কি কংগ্রেসের নেতৃত্বেও তিনি?
সরকারের সমালোচনা করলে, এমনকী গরুর অযত্ন করলেও নাকি রাষ্ট্রদ্রোহ!
ভোট ব্যাপারটাকে কি এখন শাসকের সুবিধাজনক একটা বন্দোবস্ত হিসেবে দেখছে নির্বাচন কমিশন?
গণতন্ত্র মানে প্রশ্ন করা। আজকের মিডিয়া কি প্রশ্ন করতে ভুলে গেছে?