অকারণে অযৌক্তিকভাবে স্কুলে গরমের ছুটি দিয়ে লেখাপড়ার কতটা সর্বনাশ হচ্ছে? বাংলার আগামী প্রজন্মগুলিকে এর জন্য কত মূল্য দিতে হবে? সে কি বাম আমলে ইংরেজি তুলে দেওয়ার থেকেও বেশি? কেন কোনও সরকারই শিক্ষার জন্য ভাবে না? আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে সুকান্ত চৌধুরী, অচিন চক্রবর্তী ও কুমার রানা।
1) কোভিডকালে পড়াশোনার অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে, বিশেষত ছোটদের। কোভিডের প্রকোপ কমার পর, শিক্ষার উন্নতিতে সমবেত প্রয়াস জরুরি ছিল, কার্যক্ষেত্রে যেটা দেখা যাচ্ছে না।
2) সরকারি বেসরকারি উভয় স্কুলের বৈষম্য রুখতে সরকার সব স্কুল বন্ধ রাখার কথা বলেছে। কিন্তু একটা বৈষম্যকে রুখতে গিয়ে তো আরও অজস্র বৈষম্যকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে।
3) প্রবল গরমে হয়তো ছুটি ঘোষণা করার যৌক্তিক কারণ ছিল। কিন্তু ছুটি ঘোষণার পরের দিন থেকে গরম অনেক কমে গেছে। তবে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে এই লম্বা ছুটিকে প্রত্যাহার করে নেওয়া যাবে না কেন? এমন কি ব্যাপার আছে যে, একবার ঘোষণা করা হয়ে গেলে, তার আর রদবদল করা যাবে না?
4) কোভিডের সময় থেকেই শিক্ষাকে নিয়ে একপ্রকার মূর্খামি চলছে। কোভিডের সময় বিদ্যালয়গুলিকে দীর্ঘদিন বন্ধ করে রেখে দেওয়ার পক্ষে যেমন যুক্তি ছিল না, তেমনই গরমের জন্য এতদিন স্কুল বন্ধ রাখার কোনও যুক্তি নেই।
রাজনীতিতে বিরামহীন দলবদল যেন বহুজাতিক সংস্থায় সুযোগ বুঝে চাকরি বদলোনোর মতোই একটা ব্যাপার হয়ে উঠছে।
সরকারের সমালোচনা করলে, এমনকী গরুর অযত্ন করলেও নাকি রাষ্ট্রদ্রোহ!
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন তৈরি করার মতো মিডিয়া ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান আমরা তৈরি করতে পারছি তো?
বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য সত্যাগ্রহ করে কারাবরণ করেছিলেন বলে মোদীর দাবি।কী অভিযোগে জেলে ছিলেন তিনি?
সংসদের চলতি অধিবেশনে বিরোধীরা এককাট্টা, বিরোধী বৈঠকে রাহল, এবার কি কংগ্রেসের নেতৃত্বেও তিনি?
নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য সংসদকে ব্যবহার করছে শাসক। তবে কি ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রের দিন অস্তগত?