কর্মহীন প্রবাসী শ্রমিকদের দুর্গতির জন্য ক্ষমা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া অন্য কেউ হলে মানুষ বলত "হৃদয়হীন, আহাম্মক'। লকডাউনের উদ্দেশ্যকে সম্পূর্ণ নস্যাৎ করে দিল প্রবাসী শ্রমিকদের জমায়েত আর ঘরে ফেরা। দায় এড়াতে পারেন না প্রধানমন্ত্রী।
বিজেপি বাংলায় এসেও জাতপাতের রাজনীতিই শুরু করবে।
বাঙালিকে বাধ্য করা হচ্ছে হিন্দি বলতে।
এক অচেনা ব্যক্তি দাঁড়িয়ে দরজায়
মানুষের পাশে দাঁড়ানোই মিডিয়ার কাজ।
বিদ্বেষ আর হিংসার রাজনীতির বিরুদ্ধে একটা সাদা রুমাল নিয়েও তাদের কেউ পথে নামেনি।
বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ মোর্চার রবিবারের ব্রিগেডের বিপুল জন সমাবেশ ভোটে কি দাগ কাটতে পারবে?