বিয়ের মরশুম পড়ে গেছে। ইতিউতি সানাইয়ের শব্দ শোনা যাবে, উলুধ্বনি পড়বে। আর এরই মাঝে দু’টো মানুষের জীবন জুড়ে যাবে। কিন্তু সবসময় কি আমরা যাকে বিয়ে করছি তাকে পছন্দ করে, তার সবটুকু জেনে বুঝে করছি? না। আর তাই অনেক সময়ই পথ চলতে গিয়ে হোঁচট খেতে হয়, থমকাতে হয়। বিয়ে এবং জীবন নিয়ে রাহুল ভাটনগর তাঁর ছবি ‘পিঙ্কি কী শাদি’তে এমনই এক গল্প তুলে ধরেছে।
পিঙ্কি (মুগ্ধা আগরওয়াল) বিয়ের আগের রাতে বাড়ি থেকে গয়না, জামা ইত্যাদি নিয়ে পালিয়ে আসে। কোথায়? তার যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছে সেই ছেলেটি অর্থাৎ বিট্টুর (বিক্রম ভুঁই) বাড়িতে। তার এভাবে আসায় বিট্টু বেশ হকচকিয়ে যায়। প্রশ্ন করলে জানতে পারে পিঙ্কি অন্য কাউকে ভালবাসে। সে তার সঙ্গে পালাতে চায় এবং বিট্টুকে সাহায্য করতে হবে। গোটা ব্যাপারটায় বিট্টু হতভম্ব হয়ে যায়। এ কেমন মেয়ে যে হবু বরের কাছে সাহায্য চাইছে প্রেমিকের সঙ্গে পালানোর জন্য! যাই হোক ঘটনাক্রমে বিট্টু রাজি হয় এবং মেয়েটিকে তার প্রেমিকের কাছে পৌঁছতে যায়। কিন্তু প্রেমিক আসে না। তার জায়গায় বিট্টুর মামার সঙ্গে দেখা হয়। এবং তিনি আন্দাজ করেন কিছু সমস্যা আছে। তিনি শুধু একটাই কথা বলেন যে, এখনও সময় আছে। বিয়েটা হয়নি। তাই একে অন্যকে যদি পছন্দ না হয়, তাহলে তারা যেন বিয়েটা না করে। কারণ বিয়েটা একটা গাড়ির মতো, তাতে পেট্রোল থাকল তো ঠিক আছে, নইলে মাঝপথে যদি পেট্রোল ফুরিয়ে যায় তাহলে আজীবন তাকে বয়ে বেড়াতে হবে, যা কষ্টকর। এরপর কী হয়? মেয়েটির প্রেমিক আসে, নাকি ওরা ফিরে যায়? তারা কি একে অন্যকে আদৌ চেনে? জানে? না জানলে কেন বিয়ে করছিল? এই সবেরই উত্তর দেবে পিঙ্কি কী শাদি।
পিঙ্কির ভূমিকায় থাকা মুগ্ধা আগরওয়াল এবং বিট্টুর ভূমিকায় থাকা বিক্রম ভুঁই দু’জনের অভিনয়ই ভাল, তবে নজর করবে মামার অভিনয় এবং কথা। একদম অন্য ধরনের একটি গল্প, যেখানে বিয়ে নিয়ে, জীবন নিয়ে একটা সুন্দর বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সমবায় গুলির নিয়ন্ত্রণ রাজ্যের হাত থেকে কেড়ে, মন্ত্রী হিসেবে এবার কেরামতি দেখাবেন অমিত শাহ?
প্রায় দেড় বছর পর খুলতে চলেছে স্কুল। হাতে আর মাত্র দু'টো সপ্তাহ। স্কুলগুলো কতটা তৈরি?
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন তৈরি করার মতো মিডিয়া ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান আমরা তৈরি করতে পারছি তো?
রাজ্যের শিক্ষক মহলের অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন উপস্থিতির হার নিয়ে-বাস্তব চিত্রটা ঠিক কেমন?
প্রায় চার বছর পরে আবার তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে এলেন দলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মুকুল রায়। এরপর কী?
আগেকার অন্য পরীক্ষার নম্বর দিয়ে মূল্যায়নের ভিত্তিতে কীভাবে উচ্চতর শিক্ষায় ভর্তি হবে?