জাতীয় সম্পদ ব্যবহার করে পরিকাঠামোর অর্থ জোগাড়ের চেষ্টা করছে মোদী সরকার। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে সিঁদুরে মেঘ দেখছে ঘরপোড়া গরু। শেষ পর্যন্ত কাদের হাতে যাবে বিপুল সম্পদ? কী পাবে সাধারণ মানুষ? এই নিয়েই 4thpillarwethepeople.com গত 26 অগাস্ট (বৃহস্পতিবার) একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল। এই আলোচনায় সুদীপ্ত সেনগুপ্তর সঙ্গে অর্থনীতিবিদ অচিন চক্রবর্তী, অজিতাভ রায়চৌধুরী এবং সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ী উপস্থিত ছিলেন।
1) গোটা বিশ্বে এখন যা অর্থনৈতিক অবস্থা, তাতে ক্রমশ অসাম্য বাড়ছে। এইভাবে জাতীয় সম্পদ বেসরকারি হাতে তুলে দিলে অসাম্য আরও বাড়তে পারে।
2) সরকার রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলিকে লাভজনক সংস্থায় পরিণত করতে না পেরে দেউলিয়া করে দিয়েছে। এখন তারা বলছে চুক্তির ভিত্তিতে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এগুলো বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দেবে৷ কিন্তু এরপর কি কেউ আর সরকারকে ভরসা করবে?
3) এর আগে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ ফর্মুলা কাজে আসেনি। এবারে বেসরকারি সংস্থার হাতে দেশের জাতীয় সম্পদ তুলে দিয়ে কী লাভ হয় সেটাই দেখার। বেসরকারি সংস্থাগুলিও নিজেদের লাভের বাইরে কী বৃহত্তর পরিকল্পনা নেয়, সেদিকেও নজর রাখতে হবে।
কেন শুধু আমাদের দেশেই মানুষকে পয়সা খরচ করে কোভিডের টিকা নিতে হবে?
হাইকোর্টের নির্দেশ, প্রশাসনিক বিধি ভেঙে পুজোর আড়ম্বরে টেক্কা দেওয়ার প্রতিযোগিতা নেতা মন্ত্রীদের।
বিজেমূল নিয়ে ভুল স্বাকারের পর প্রতিষ্ঠানবিরোধী বাম রাজনীতির পরিসরটা কি ফিরে পেতে পারে তারা?
সেই কালিদাসের যুগ থেকেই বর্ষা কবিদের প্রেরণা। নিতান্ত অকবি বাঙালিও বর্ষায় যেন কিঞ্চিৎ বিহ্বল হয়।
ইন্দিরা গান্ধীর আমলে 1975 সালের জরুরি অবস্থার সঙ্গে কতটা তুলনীয় এখনকার পরিস্থিতি?
কাগজপত্রে সর্বত্র অশোক স্তম্ভ, তবু নাকি পিএম কেয়ার্স ফান্ড সরকারি নয়!