বিজ্ঞান সাধনার জন্য কি তবে হিন্দি জানা আবশ্যক হয়ে যাচ্ছে? দেশের অন্যতম সেরা বিজ্ঞান চর্চার প্রতিষ্ঠান, ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্যা কাল্টিভেশন অফ সায়েন্সের একটি বিজ্ঞপ্তি 19 মার্চ প্রকাশ্যে আসার পর এই আশঙ্কাই উঁকি দিচ্ছে। বাংলার আসন্ন বিধানসভা ভোটে বিজেপির লক্ষ্য সোনার বাংলা হলেও তারা বাংলাকে এভাবে বাদ দিয়ে হিন্দিকেই চাপিয়ে দিচ্ছে বাংলার মানুষ, দেশের মানুষের উপর। কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানের এ হেন বিজ্ঞপ্তির পর দেশের যে বহুত্ববাদী সত্ত্বা রয়েছে তার ভবিষৎ নিয়েও সন্দেহ তৈরি হচ্ছে।
আজকের ভারতে চরম দক্ষিণপন্থী শাসনে যেন সেই ইউটোপিয়া বাস্তবায়িত হচ্ছে!
রাজ্যপালের মুখে পরিবর্তন, প্রধানমন্ত্রী জানাচ্ছেন ভোটের সম্ভাব্য দিনক্ষণ, সাংবিধানিক শিষ্টাচার শিকেয়
শুক্রবার আলোচনার পঞ্চম দিনে উপস্থিত ছিলেন অর্থনীতিবিদ, অধ্যাপক অভিরূপ সরকার।
সর্বভারতীয় কৃষক আন্দোলনের নেতারা বিজেপির বিরুদ্ধে প্রচার করছেন, ভোটে তার কী প্রভাব পড়তে পারে?
দেশের কাণ্ডারীর কথায় পাওয়া গেল আশার আলো।
তাঁরা বলছেন, প্রতিপক্ষ মানেই শত্রু নয়। একজন জনপ্রতিনিধির কাছে মানুষ এটাই তো শুনতে চায়।
আমরা প্রশ্ন করি সকলকে। আমরা বহুত্ববাদী, স্বাধীন, যুক্তিবাদী। আমরা সংশয়বাদী; তর্কশীল; আবার সহিষ্ণুও বটে। আসুন কথা হোক; পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা, সম্মান, বিশ্বাস রেখে আলোচনা হোক। মননের ইতিহাসে শেষ কথা বলার স্পর্ধা কারও যেন না হয়; আবার কোনও স্বরই যেন অকিঞ্চিৎকর বলে উপেক্ষিতও না হয়। এই রকম ভাবনার একটা ইন্টারনেট-ভিত্তিক বিশ্বব্যাপী কমিউনিটি গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।
