বাঙালির সান্ধ্যকালীন মনোরঞ্জনের দায়িত্ব আবেগঘন টিভি সিরিয়ালের বদলে বর্তমানে রাজ্যের রাজনীতিবিদরা যে গ্রহণ করেছেন তার প্রমাণ আমরা সদ্যই পেয়েছি। কিন্তু রাজনীতি আর বিবাহ বিচ্ছেদ যদি শর্ত সাপেক্ষে যুক্ত হয় সেটা যথেষ্ট ভাবনার বিষয়। বিজেপি করলে নাকি তার পরিবারের কেউ রাজনীতিতে যোগ দিতে পারবে না! শুভেন্দু অধিকারীর পরিবারের অন্য তৃণমূল পদাধিকারীদের ভবিষ্যৎ কী?
এ সরকার কার জন্য? গরিবের নয়?
দেশের শাসকের বিরুদ্ধে সোচ্চার নাগরিক সমাজ। প্রতিবাদে সামিল কলকাতার শিল্পীরা।
সবাই জানত করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসবে এবং সেটা আরও মারাত্মক হবে। তবু কেউ সচেতন হল না।
সরকারের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতা স্বীকার না করে প্রধানমন্ত্রী বল ঠেলে দিলেন রাজ্যগুলির কোর্টে।
তুই তোকারি, সাপের ছোবলে প্রতিপক্ষ দেওয়ালে ছবি এটাই রবীন্দ্রনাথ, বিবেকানন্দর বাংলায় রাজনীতির ভাষা?
সোনার বাংলার প্রলোভনে প্রলুব্ধ করে কি বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতিকেই করায়ত্ত করবে বিজেপি এবং সংঘ পরিবার।